নিজস্ব প্রতিবেদক : বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের পর প্রশাসন একটু দুর্বল হয়ে পড়ে এতেই সুযোগ নিয়ে বিভিন্ন ট্রাভেলস এজেন্সিরা রাজধানীর নয়াপল্টনে প্রতারক চক্ররা ও মরিয়া হয়ে উঠেছে। সৌদি আরবে ভিসা দেওয়ার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে অসহায় মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা । একটি প্রতারক চক্রের অনুসন্ধান পাওয়া গিয়েছে,
রাজধানীর গড়ে উঠা ৩৯/১ নয়াপল্টন ২য় তলায় ডিআইটি এক্সটেনশন রোড ঢাকা প্রোপাইটর জাকির হোসেন জাকির প্রতিষ্ঠানের নাম, জাকির এন্ড সাঈদ ওভারসিজ যাহার আর এল নং ১৭৯৩ এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব থানার পারতালা মনিকাদি গ্রামের নাজমুল ইসলামের ছেলে নাদিম ও জাকির সহ হাতিয়ে নিয়েছে সৌদি আরবের ভিসা দেওয়ার নামে ১৪ লক্ষ ৮৮ হাজার টাকা পরবর্তীতে আবারো ১ লাখ ২৪ হাজার টাকা
ভুক্তভোগী শামীম আহমেদের কাছ থেকে ভিসা প্রসেসিং বাবদ গ্রহণ করে প্রতারক চক্রটি উক্ত ও তরকচক্র নাদিমের পাসপোর্ট নাম্বার- ই এইচ ০৫০৭৩৮৪ , সৌদি আরবের ভিসার নাম্বার ই-২৭৩৮৪০০৭৬, জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার: ৯৫৯৫৫০২৫৪৪,
উক্ত প্রতারক নাদিম ও জাকির হোসেন যাদেরকে সৌদি আরবে পাঠাবেন তাদের নাম ১/ সালমান ২/ আবু মুসা ৩/ সুমন ৪/ মাসুদ এই ভুক্তভোগীরা গ্রামে জমি জমা বন্ধক রেখে টাকা দেন।
প্রতারক চক্র নাদিম ও জাকির হোসেন দেশের বাইরে পালাতে না পারে তার জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
প্রতারক নাদিমের ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট দুইটি রয়েছে যাহা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড মধ্য বাড্ডা শাখা একাউন্ট নং ২০৫০৩১০০২০২২৪২৩০৫ এবং
কুমিল্লা বরুড়া বাতাইসুরি বাজার শাখা একাউন্ট নং- ২০৫০৭৭৭০১০০৪১৬৬৪৫ এই একাউন্টগুলোতে কিছু টাকা পাঠিয়ে দেন ।
উক্ত প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছি ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগী শামীম আহমেদ বলেন এই প্রতারক চক্র বিরুদ্ধে পল্টন থানায় একটি মামলা দায়ের করব পরবর্তীতে যৌথ বাহিনীর দিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিব।
বিভিন্ন জেলা থেকে আশা যুবককে সৌদি আরবে নেয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা হয়ে গেছে প্রতারকরা। প্রতারকদের ফাঁদে পড়ে তাদের সৌদি যাওয়ার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেছে। এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে যুবক গ্রাম ছেড়ে ঢাকায় আসছে।
উক্ত প্রতারক চক্র নাদিম ও জাকির হোসেন টাকা ফেরত দিবে বলে দিনে দিনে সময় জ্ঞাপন করছেন মোবাইলে বন্ধ করে রাখেন।
ভুক্তভোগীরা তারা বিএমইটির কাছে অভিযোগ জানাবে। যুবককে সৌদি আরবে পাঠিয়ে এখন তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ভুক্তভোগীদের অধিকাংশই মাঝারি ও গরিব প্রকৃতির লোক ।
ভুক্তভোগীরা জানান, নাদিম ও জাকির হোসেনের অফিসে নিচে সকাল ৯ টা থেকে বসে রাত ১০ টা পর্যন্ত বসে থেকে চলে যায় প্রতিদিনই আসতেই থাকে তাদের অফিসের নিচে। তাদের ভাগ্যে আর সৌদি আরব যাওয়া হলো না।
কিভাবে গ্রামের বাড়িতে বাবা-মায়ের কাছে মুখ দেখাবে ভুক্তভোগীরা । এ নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠতে থাকে নয়া পল্টন আদম পাড়ায়। সৌদি আরব যাওয়া হবে না একথা শোনার পর ভুক্তভোগীরা দিশেহারা হয়ে পড়েন।
শীর্ষ প্রতারক চক্র নাদিম পূর্বে চার জন লোক সৌদি আরবে পাঠানোর পর তাদের আকামা ও চাকরি না দিয়ে পালিয়ে আছেন ভুক্তভোগী ১/ সালমান ২/ আবু মুসা ৩/ মাসুম ৪/ সুমন বর্তমানে সৌদি আরবে বাসার মধ্যে লুকিয়ে আছে। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে জন জল প্রতি ৮০০০ রিয়াল নিয়েছেন যে চাকরি দেওয়ার কথা কন্টাক্ট ছিল। দুজনকে হোটেলে দিবে, একজনকে মাদ্রাসায় দিবেন, একজনকে মার্কেটে দিবেন, বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
নাদিমের শেল্টার দাতা জাকির এন্ড সাঈদ ওভারসিজের প্রোপাইটার জাকির হোসেন ।
এই ছেলেটার দাতার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিলে বেরিয়ে আসবে কতজন ভুক্তভোগী কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।
প্রতারক চক্র নাদিম ও জাকির হোসেন বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে থাকেন বিভিন্ন লোক দিয়ে। টাকা দিবেন না বলে প্রশাসনকে দিয়ে ধরিয়ে দিবেন বলেন প্রতারক।
আমাদের প্রতিবেদক একজন প্রশাসনের কর্মকর্তা নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের অফিসে ।
সিআইডির এই কর্মকর্তা আরও জানান, এ চক্রের দুই সদস্য নাদিম মো জাকির হোসেন পলাতক,তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ