1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইমাম নিয়ে সংঘর্ষে আহত শতাধিক! - Bikal barta
৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| রবিবার| দুপুর ১২:১১|
সংবাদ শিরোনামঃ
নেত্রকোণার দুর্গাপুরে বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এর উদ্যোগে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প প্রশাসন ব্যবস্থা পরিচ্ছন ও সংস্কার করে নির্বাচন দিতে যে সময় লাগবে জামায়াত তা দিতে প্রস্তুত        —-মিয়া গোলাম পরওয়ার পুলিশকে বোকা বানিয়ে হাসপাতাল থেকে পালালো ডা’কাত সিলেট নগরী মধ্যরাতে পুলিশের জালে ৪ নারী-পুরুষ নবীগঞ্জের ফারুক্বীয়া তাজপুর মাদ্রাসায় ২৫জন হিফজকে পাগড়ী প্রধান  আজ রাত থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু! পাইকগাছায় সিরাতুল হুদা হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আংশিক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা  বরমী ডিগ্রী কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত,দাতা প্রতিনিধি রাসেল মোড়ল। ভাঙ্গায় ভলিবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুটি বাড়ির ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইমাম নিয়ে সংঘর্ষে আহত শতাধিক!

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, আগস্ট ১৭, ২০২৪,
  • 38 জন দেখেছেন

 

বিকাল বার্তা প্রতিবেদক::

ইমাম নিয়ে সংঘর্ষের জের ধরে হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হওয়া সংঘর্ষে শতাধিক লোক আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় বেশ কিছু বাড়িঘর ও দোকানপাট ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১৬ আগস্ট) দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষ হয়। সন্ধ্যায় সেখানে পুলিশ ছুটে যায়।

 

সংঘর্ষের কারণে নোয়াপাড়া স্টেশনে দুটি আন্ত নগর ট্রেন আটকা পড়ে। আহতরা হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন বলে জানা গেছে।

 

জানা গেছে, ঘটনার সূত্রপাত হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলায়। পরে সেটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলাতেও ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে মাধবপুর ও বিজয়নগরের বিভিন্ন গ্রামের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্রেও প্রচুর ব্যবহার দেখা যায়। ব্যবহার করা হয় রেলওয়ের পাথর।

 

একাধিক সূত্র জানায়, মাধবপুর উপজেলার জামিয়া হরষপুর দারুল উলুম মাদরাসা মসজিদের ইমাম নিয়ে দুই বছর ধরে বিরোধ চলে আসছে। ওই মসজিদের ইমাম মুফতি মো. বশিরের জিহ্বায় কথা আটকানোর কারণে শুদ্ধ উচ্চারণ হয় না বলে অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুটি পক্ষ হয়ে যায়। এক পক্ষ মুফতি বশিরের পক্ষে আরেক পক্ষ বিপক্ষে। এ নিয়ে একটি মামলাও হয়। সামাজিকভাবে সিদ্ধান্ত হয় যে মুফতি বশির ইমামতি করতে পারবেন না।

 

এদিকে দেশের সার্বিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে মুফতি বশিরকে আনতে তার পক্ষটি তোড়জোড় শুরু করে। শুক্রবার বশির ইমামতি করবেন বলেও ঘোষণা দেওয়া হয়। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। দুপুরে নামাজের পর এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে বেধে যায়। শুরুতে মাদরাসার ছাত্ররা আক্রমণের শিকার হন। পরে উভয় পক্ষ দলবদ্ধ হয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। মাধবপুরের পার্শ্ববর্তী উপজেলা বিজয়নগরের কয়েকটি গ্রামের লোকজনও এ সংঘর্ষে জড়ালে পরিস্থিতি ভয়ংকর রূপ ধারণ করে। স্থানীয় একাধিক জনপ্রতিনিধি সংঘর্ষ থামাতে এগিয়ে গিয়ে অবস্থার প্রেক্ষিতে সেখান থেকে সরে যান।

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে ভিডিও পোস্ট করা মো. এনায়েত উল্লাহ নামে একজন জানান, ইমাম নিয়ে দুই বছর ধরে বিরোধ চলছে। এটাকে কেন্দ্র করেই দুই পক্ষের হাজার হাজার লোক সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় কিছু ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে।

 

হবিগঞ্জের সহকারী পুলিশ সুপার (মাধবপুর সার্কেল) নির্মল চক্রবর্তী জানান, ইমাম নিয়ে বিরোধে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে সন্ধ্যার দিকে এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে বলে দাবি করেছেন পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!