মোঃ আব্দুর রহিম সিনিয়র রিপোর্টার:
একজন মানবিক চেয়ারম্যান এর গল্প একটি ইউনিয়নে বহু মানুষের বসবাস। যে ইউনিয়নে জন্ম হওয়ার পর থেকে বড় হয়েছেন তিনি। পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনীতিতে যোগদান করে একটি অবস্থানে আসেন।
তিনি সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। ইউনিয়নবাসীর সেবায় নিবেদিত প্রাণ। সামাজিকভাবে দান-দরবারেও তার যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। এলাকার জনগণের সাথে আচার- ব্যবহারেও অনেক নমনীয়। এলাকায় একজন জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। তিনি হলেন নীলফামারী সদর উপজেলার ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের একজন মানবিক ও সফল চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
সফল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হওয়া একটা স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা জানাচ্ছি- যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি ( ইউ পি চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। আজ এমন একজন ইউ পি চেয়ারম্যানের সফলাতা গল্প তুলে ধরব – তিনি হলেন নীলফামারী সদর উপজেলার ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
তিনি ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নের সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কণ্যা, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য একজন নিবেদিত প্রাণ কর্মী হিসেবে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন।
মোঃ আবুল কালাম আজাদ কাজে সফলও হয়েছেন। তিনি সকলের সহযোগিতা পাচ্ছেন এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় তিনি নীলফামারী সদর উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যান হিসেবে সম্মানিত হচ্ছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় তিনি নবীন নন – প্রবীণ! তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক। এ সকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সেসব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নের দূর্গম অঞ্চলের রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বলের পাশাপাশি দলীয় ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। তিনি ইউনিয়নে অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তার মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন শেখ হাসিনা সরকারের ভাবমূর্তি উন্নয়নের জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ-আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন।
এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝি না। মোঃ আবুল কালাম আজাদ একজন ভালো মানুষ। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দুঃখ-দুর্দশায় তাকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং আওয়ামী লীগের উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।
নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেণির মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ । তিনি ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র কিছু দিনের মাথায় তার প্রিয় ইউনিয়নকে উন্নয়নের মাস্টার প্ল্যানের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। দৃশ্যপট পরিবর্তন করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের। মেধা, মনন, কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত, খ্যাতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা-পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে চলেছেন।
সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে। তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁমাঠ সংস্কার করে গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা প্রতিবন্ধিভাতা, ভি জি এফ, ভি জি ডি, টি সি বি কার্ড সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বাসিন্দাদের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।
এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনো চলমান আছে। আগামী দিনে ১০ নং কুন্দপুকুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কালাম আজাদ সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে ইউনিয়নে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে নীলফামারী সদর উপজেলার মধ্যে ১০ নং কুন্দপুকুর ইউনিয়নকে আধুনিক মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলবেন এমনটাই প্রত্যাশা ইউনিয়নবাসীসহ সকলের।
আইন উপদেষ্টা: অ্যাডভোকেট ফাতিমা আক্তার (এ. এ. জি) সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল, এবং আইনী সহকারী সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট।আইন উপদেষ্টা:
এ্যাড.মো. রুবেল আল মামুন। (পাবলিক প্রসিকিউটর।) বিশেষ ট্রাইব্যুনাল নং-১৯, ঢাকা।উপদেষ্টা: আলহাজ্ব এম.এ বারেক, সম্পাদক: মোঃ সাইফুল ইসলাম, প্রকাশক: ফকির আমির হোসেন,বার্তা সম্পাদক: আব্দুর রহিম । বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১০৭ মতিঝিল বা/এ (খান ম্যানশন) লিফট ৮ তলা ঢাকা ১০০০। মোবাঃ ০১৬২৫৫৫৫০১২ ই-মেইল bikalbarta@gmail.com
Copyright @ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ