1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
কোটচাঁদপুরে পেয়ারা গাছ সহ জমি বন্ধক রেখে গ্রহীতা এখন প্রতারণার শিকা - Bikal barta
১লা মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৮ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ১:১৫|

কোটচাঁদপুরে পেয়ারা গাছ সহ জমি বন্ধক রেখে গ্রহীতা এখন প্রতারণার শিকা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪,
  • 422 জন দেখেছেন

জসিম হোসেন ক্রাইম রিপোর্টার ঝিনাইদহ।

ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর উপজেলার সাফদারপুর ইউনিয়নে পেয়ারা গাছ সহ জমি বন্ধক রেখে গ্রহীতা এখন প্রতারণার শিকার হয়ে বিচার চেয়ে ঘুরছে দ্বারে দ্বারে।সরজমিনে খোঁজ খবর নিয়ে জানাযায়,তবিবার রহমান (৪৬) পিতা তোফাজ্জল হোসেন তোতা গ্রাম কন্যানগর ডাকঘর জয়দিয়া উপজেলা কোটচাঁদপুর জেলা ঝিনাইদহ। একই উপজেলার পার্শ্ববর্তী মান্দারবাড়িয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলাম (৫৫) পিতা অজ্ঞাত শ্বশুর আইয়ুব মালিতা গত ২২ শে মার্চ ২০২৪ ইং তারিখে ২৬ কাঠা জমির পেয়ারা গাছ সহ ৩ লক্ষ টাকার চুক্তিতে বন্ধক দেন তবিবারের নিকট।ঐ দিনই ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা নগদ প্রদান করা হয়।বাকি ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা আগামী(২৪শে-এপ্রিল)২০২৪ ইং তারিখে পরিশোধ করলে চুক্তি নামা স্ট্যাম্প লিখে দিবেন বলে জমি দাতা সিরাজুলের সাথে একমত হয়।সেই থেকেই তবিবার বন্ধক নেওয়া জমির পেয়ারা গাছের পরিচর্যা করে যাচ্ছেন। গত ২৪ শে এপ্রিল চুক্তির বাকি ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে গেলে জমি মালিক সিরাজুল জানান। আমি তোমার থেকে ১ লক্ষ টাকা বেশিতে অন্যত্র পেয়ারার জমি বন্ধক দিয়েছি।সিরাজুলের প্রতারণার শিকার হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে শেষে ন্যায় বিচার চেয়ে মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী তবিবার।অভিযোগ পত্রের স্বাক্ষী শামীমের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন তবিবার ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ঈদের আগে সিরাজুলের নিকট থেকে পেয়ারার জমি বন্ধক রেখে সেই থেকে পরিচর্যা করতেন তবিবার।কিন্তু পূর্বে যে টাকা তবিবার দিয়েছে সেটা আমি দেখিনি।তবে ঈদের পরে বাকি যে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দেওয়ার চুক্তি ছিল সেই টাকা দেওয়ার সময় তবিবার আমাকে সাথে নিয়ে যায়। তখন সিরাজুল বলে জমি অন্যত্র ১ লক্ষ টাকা বেশি পেয়ে বন্ধক দিয়েছি এতটুকু জানি। এবিষয়ে পেয়ারার জমি মালিক সিরাজুল ইসলামের নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান তবিবার পেয়ারার জমি বন্ধক স্বরূপ আমাকে ১ লক্ষ টাকা দেয়। কিন্তু সময় মত তবিবার বন্ধকের বাকি টাকা দিতে না পারায় আমি অন্যত্র বন্ধক দিয়েছি। তবিবারের দেওয়া ১ লক্ষ টাকা কন্যানগর গ্রামের জামাল পিতা আলী আরশাফ এর মাধ্যমে ফেরত দিয়েছি। অভিযোগের বিষয় মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আল মামুন জানান অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে দেখা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!