মোঃ হেলাল পালোয়ান কমলনগর লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি।

লক্ষীপুর জেলা কমলনগর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন বিশিস্ট সমাজসেবক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পী।

আসন্ন উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি একজন প্রার্থী। যুব সমাজের অহংকার, গরীব অসহায় মানুষের আস্থাবাজন সুশিক্ষিত, মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর জনাব মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি এবারও অন্যান্য সকল প্রার্থীদের চেয়েও মাঠ পর্যায়ে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে

তিনি জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থেকেও তার বিজয় নিশ্চিত করতে উপজেলা সকল ভোটারদের সাথে প্রতিদিনই শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেন দোয়া চেয়ে ব্যাপক উঠান বৈঠক প্রচার-প্রচারণা ও চালাচ্ছেন। প্রতিবেদক অত্র উপজেলা ঘুরে দেখা যায় তার আগের মতোই বর্তমানেও কমল নগর উপজেলার প্রতিটি ভোটারদের মুখে মুখে আলোচনায় শীর্ষ রয়েছেন।

কমলনগর উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান তিনি কমলনগর উপজেলার সকল ওয়ার্ডের, সাধারণ অসহায়,খেটে খাওয়া হত-দরিদ্র মানুষের সুখে-দুঃখে নিজস্ব অর্থায়নেও পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি কমলনগর উপজেলার যেকোনো মানুষের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করে গেছেন।

এছাড়া ও তিনি একাধিক সামাজিক সেবামূলক কাজ করেন তিনি কমলনগর উপজেলার সকল ইউনিয়নের সকলের সঙ্গে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে সর্বপ্রকার সেবামূলক কর্মকান্ড চালিয়েছেন এবং চালিয়ে যাচ্ছেন। যেমন তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে করোনা কালে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণসহ প্রতিবছরের ন্যায় পবিত্র ঈদে অসহায়দের সহযোগীতা এবং দূর্গা পূজায় উপজেলার প্রতিটি মন্দির পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন।

কমলনগর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের এলাকাবাসীর কাছে ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে দলমত নির্বিশেষে ব্যাপক পরিচিতি মুখ বর্তমান চেয়ারম্যান মেজ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি।

বিগত দিনে বর্তমান চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি গ্রাম মহাল্লার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

এছাড়া স্থানীয় মসজিদ, মন্দির, ক্লাবে সহযোগিতা প্রদানসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিয়মিত যোগদান করেন।

এ বিষয় বর্তমান চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমাকে দোয়াত কলম প্রতীকে ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করলে আমি আগের মতো আপনাদের সেবা করে যাব।

সাংবাদিকের প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন আমি নির্বাচিত হলে কমলনগর উপজেলা ৯ ইউনিয়ন কে শহরে রূপান্তরিত করবো এবং সকল প্রকার প্রচেষ্টা বাস্তবায়নে কাজ করবো। যেমন গ্রামে উন্নয়নের ছোয়া পৌঁছে দিয়ে দুঃখ, দুর্দশা, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবো।