1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
মূখোশধারী নারী পিপাসু ধর্ষক মামলাবাজ পতিতা সম্রাট রাসেল-রুমনকে থামাবে কে? - Bikal barta
৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| রবিবার| সকাল ৯:৫৪|
সংবাদ শিরোনামঃ
নেত্রকোণার দুর্গাপুরে বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল এর উদ্যোগে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প প্রশাসন ব্যবস্থা পরিচ্ছন ও সংস্কার করে নির্বাচন দিতে যে সময় লাগবে জামায়াত তা দিতে প্রস্তুত        —-মিয়া গোলাম পরওয়ার পুলিশকে বোকা বানিয়ে হাসপাতাল থেকে পালালো ডা’কাত সিলেট নগরী মধ্যরাতে পুলিশের জালে ৪ নারী-পুরুষ নবীগঞ্জের ফারুক্বীয়া তাজপুর মাদ্রাসায় ২৫জন হিফজকে পাগড়ী প্রধান  আজ রাত থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু! পাইকগাছায় সিরাতুল হুদা হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আংশিক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা  বরমী ডিগ্রী কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত,দাতা প্রতিনিধি রাসেল মোড়ল। ভাঙ্গায় ভলিবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুটি বাড়ির ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

মূখোশধারী নারী পিপাসু ধর্ষক মামলাবাজ পতিতা সম্রাট রাসেল-রুমনকে থামাবে কে?

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, জুলাই ৩১, ২০২৪,
  • 539 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:: ওলিকুল শিরোমনি হযরত শাহজালাল – শাহপরান এর স্মৃতি বিজরিত আধ্যাতিক রাজধানী সিলেটে

রাসেল-রুমন নামের দুই মূখোশধারী লম্পট নারী পিপাসু, ধর্ষক, মামলাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজ, থানার দালাল, পতিতা রাজ্যের দুই মুকুটহীন সম্রাট এর আবির্ভাব ঘটেছে। তাদের ক্ষমতা ও অবৈধ ব্যবসার কাছে জিম্মি প্রশাসন। এই দুই কুলাংগার উর্তিবয়সী নারীদের এক আতংক, কখন কোন নারীর সর্বনাশ হবে সেই প্রশ্ন জনমনে।

 

নুরুদ্দীন রাসেল মুক্তিযুদ্ধার সন্তান পরিচয়ে তাহার সুন্দর চেহারা দিয়ে সুন্দরী কমবয়সী নারীদের আকৃষ্ট করে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষন করে। আবার ব্লাকমেইল করার হীন উদ্দেশ্য ধর্ষনের দৃশ্য ভিডিও এবং স্থিরচিত্র ধারণ করে সংরক্ষন করে রাখে, যাতে এই দৃশ্য দেখিয়ে বেশীদিন ভোগ করা এবং ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ায় ভয় দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়া তার পেশা। বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষনের শিকার নারীরা কাবিন করার জন্য কারো কাছে বিচারপ্রার্থী হলে তার উপর নেমে আসে হত্যার হুমকি, মামলার খরগ এমনকি তাদের নিয়ন্ত্রিত কিছু ফেইক ফেসবুক আইডি, কয়েকটি অনলাইন ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে সমাজের কাছে নষ্ট হিসেবে প্রতিষ্টিত করা। আর যারা নীরব তাকে তাদেরকে ভয় দেখিয়ে রাসেল তাহার নিজস্ব তৈরি করা পতিতা আস্তানার সর্দারীনি নাঈমা, ফারহানা হেনা, লিলি, মরিয়ম বা দালাল তোফায়েল এর কাছে পাঠিয়ে দেয়। তারা ভোক্তভোগী নারীকে জিম্মি করে বড় স্বপ্নের লোভ দেখিয়ে দেহব্যবসায় বাধ্য করে এবং বিদেশে বেড়ানোর কথা বলে বিভিন্ন দেশে নিয়ে দেহব্যবসা করায়।

 

ভোক্তভোগী কেউ যদি সাহস করে মামলা করে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুলিখে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা, সাইবার মামলা দিয়ে হয়রানী ও তাদের নিয়ন্ত্রিত পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে মানসম্মান নিয়ে চিনিমিনি খেলে। শুধু তাইনা যদি ভোক্তভোগী কোন মহিলাকে ন্যায় বিচার প্রাপ্তিতে কেউ সহযোগিতা করে তাহলে মুঠোফোনে হুমকি দিয়ে তাকে বলা হয় বিভিন্ন থানায় ডাকাতি/ছিনতাই মামলায় আসামী করা হবে, এমনকি ৫লক্ষ টাকা খরচ করে র্য্যাব দিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হবে।

 

পতিতা রাজ্যের রাজা রাসেল-রুমনের খপ্পরে পরে কতো নিষ্পাপ মেয়ে পতিতা ব্যবসায় জড়িত হয়েছে তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেনা। এই দুই লম্পট তাদের দলীয় অনেক নেতাকে সুন্দরী মেয়ে সাপ্লাই দেয়। তাই ঐসব নেতাদের কাছে বিচার দিলেও কোন বিচার হয়না, কারণ তারা রাসেলের কাছে দূর্বল, বিচার করতে গেলে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে। এইজন্য তারা বিচার সালিশ করেননা। আবুল কাশেম রুমন তিনি সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার সম্পাদক পরিচয়ে মেয়েদের সাথে প্রথমে সখ্যতা,পরে পত্রিকায় চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে রাসেলের

নৈখাই বাসায় নিয়ে অন্তরঙ্গ সময় কাটাতো। এভাবে অনেক মেয়েকে চাকুরী দিয়ে রাসেলের বাসায় নিয়ে তাদের সম্ব্রম কেড়ে নিয়ে বেতন ভাতা নাদিয়ে পত্রিকা থেকে বের করে দিয়েছে। বিষয়টি স্থানীয়দের কাছ থেকে জানতে পেরে মোগলাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাসেলকে নৈখাই এলাকা থেকে বিতারিত করেন।

লম্পট নারী পিপাসু ধর্ষক রাসেল তেমনী একটি ঘটনা ঘটিয়েছে তাহার সহকর্মী সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার আরেক স্টাফ রিপোর্টার লাকী আক্তারের সাথে। বিয়ের প্রলোভনে মুল্লা দিয়ে আখদ্ পড়িয়ে দুই বছর স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ঘরসংসার করে সিলেট মহানগরীর দক্ষিণ সুরমা উপজেলার মোগলাবাজার থানার খালেরমূখ এলাকার নৈখাই গ্রামের ময়নামিয়া স্কুলের সামনে একটি টিনসেট ভাড়া বাসায়।

 

এরপর লাকী কাবিনের জন্য চাপসৃষ্টি করলে শুরু হয় দ্বন্দ্ব, বিষয়টি সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার সম্পাদক আবুল কাশেম রুমনকে জানালে সে সুযোগসন্ধানী হয়ে লাকীকে তাহার বেডের সঙ্গী করতে চায়, লাকী তাহার প্রস্তাবে রাজী না হলে রুমন লাকীর বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করে। বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার তিন লম্পট রাসেল-রুমন-নদীমুল্লাহ কামাল মিলে লাকীর বিরুদ্ধে ৫টি মামলা ও ২টি জিডি করে। লাকীও রাসেল রুমনের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণসহ ৩টি মামলা যাহার নং ৭৬১/২৩,১৯৮/২৩ ও

২৯৮/২৩এবং দুইটি জিডি করে।

 

লাকীর দায়ের করা মামলা নিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইন পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত হলে রাসেল বাদী হয়ে ৩০ জন সাংবাদিক ও ৭ জন ফেসবুক কমেন্টরের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে ৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা করে হয়রানী করে। শুধু তাইনা নিজের অপকর্ম ঢাকতে অসহায় নারী লাকীকে যারা সহযোগিতা করে তাদেরকে দূরে রাখতে রাসেলের নির্ধারিত আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে সেই সব ভালো মানুষকে সমাজের কাছে খারাপ বানানোর বৃথা চেষ্টা করে। যাহার নামে কোন থানায় মামলা নেই, বাংলাদেশের কোন স্থানে যাহার নামে কোন জমির দলিল নেই তাকে বলে ব্লাকমেইল করে জমি নিয়ে গেছে। যে ব্যাক্তির সাংবাদিকতার বয়স ২৮ বছর, স্যাটেলাইট চ্যানেলে কাজ করে, অনেক জাতীয় পত্রিকায় কাজ করে তাকে বলে অনলাইন পোর্টালে কাজ করে। পুলিশ, ডিবি এবং র্যাব যাকে দেখেনা চিনেনা তাকে সোর্স বানিয়ে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। এখনই যদি ওদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া না হয় তাহলে এই দুই কুলাংগার পতিতা সম্রাটকে থামাবে কে? তাদের কারণে আর কতো নিস্পাপ মেয়ে পতিতা ব্যবসায় জড়িত হবে আল্লাহ মালুম।

 

তাদের অপকর্মের প্রতিবাদ এবং স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে ন্যায় বিচারের আশায় লাকী আদালতের স্বরনাপন্ন হয়েছে, এটাই তার অপরাধ। এই অপরাধের বদলা নিতে ধর্ষক মামলাবাজ পতিতা সম্রাট রাসেল-রুমন একদিকে একের পর এক মিথ্যা মামলা, অন্যদিকে পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে অসহায় নারী লাকীকে মানসিকভাবে বিপর্যস্থ করে ফেলেছে। এতকিছুর পরও লাকীকে আইনিভাবে মোকাবেলা করতে ভয় পেয়ে গত ৪ জুলাই সিলেটের বন্দরবাজার রংমহল টাওয়ারের ৪র্থ তলায় মোহাম্মদ হানিফ এর অফিসে একটি গোপন বৈঠক হয় ঐ বৈঠকে হানিফ, রাসেল, রুমন, কামরুল, মোশাররফ ও মোবাইল ফোনে যুক্ত হয় নজরুল ইসলাম নামের আরেক অপরাধী। বৈঠকে লাকী ও তাকে যারা সহযোগিতা করে তাদের বিরুদ্ধে একদিকে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানী, সংবাদ প্রকাশ করে মানসম্মান নিয়ে চিনিমিনি খেলা, রাস্তায় পেলে লাকীর ব্যুরোচীফ কামরুল হাসান জুলহাসকে হাতুরি দিয়ে হাত পা ভেঙ্গে দেয়া এবং প্রয়োজন হলে কামরুল,রানা, লাকী ও জামানকে অপহরণ করে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত হয় ভাড়াটিয়া কিলার দিয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় গত ৬ জুলাই বিকাল আনুমানিক ৪.০০ ঘটিকার সময় আরাফাত নামের এক সন্ত্রাসী কামরুল হাসান জুলহাসকে মোবাইল ফোনে বলে একটি মোটর সাইকেল শোরুম উদ্বোধন করা হবে লাইভ করতে হবে, তখন তিনি বলেন আমি লাইভ করিনা লাকীকে বলে দিচ্ছি। এরপর কামরুল লাকীকে আরাফাতে নাম্বার দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। লাকী নাম্বার পেয়ে আরাফাতের সাথে যোগাযোগ করলে আরাফাত বলে হুমায়ুন চত্ত্বর সাড়ে ৫ টায় থাকিও। তাদের কথামতো লাকী বিকাল ৫.২১ ঘটিকায় ফোন দিয়ে বলে আমরা হুমায়ুন চত্ত্বর বনফুলের সামনে আছি তারা বলে আসছি। অপেক্ষা করা অবস্থায় সাড়ে ৫টায় প্রাইভেট কার নিয়ে আরাফাত, হৃদয়

সহ ৪ জন আসে যাহা সিসি ক্যামেরায় দেখা যাবে। আসার পর বলে গার্ডেন টাওয়ারে যেতে হবে এসময় জামান লাকীকে নিয়ে মোটরসাইকেল যোগে যাওয়ার সময় শাহজালাল ব্রিজের কাছে গিয়ে দেখে ১০/১২জন বখাটে সন্ত্রাসী দাঁড়ানো। তখন লাকীর সন্দেহ হলে জামানকে বলে বাইক আটকাও। এরপর শুরু হয় দস্তাদস্তি এসময় আরাফাত জামানের বাইকের চাবি নিয়ে জোরপূর্বক বাইক নিয়ে চলেযায়, হৃদয় নাইফ/চাকু দেখিয়ে জোরপূর্বক জামানকে প্রাইভেট কারযোগে তুলে নিয়ে যায়, এসময় অন্য সন্ত্রাসীরা চাকু দিয়ে লাকীকে আঘাত করতে দস্তাদস্তি করে,লাকীর চিৎকারে রাস্তায় যানজট লেগে যায়। এসময় নজরুল ইসলাম সিপার বাইক দিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাকীকে বলে কি হয়েছে। লাকী বলে প্রোগ্রামের কথা বলে আমাদের বাইক নিয়ে গেছে, এসময় চিনিয়ে নেয়া বাইক নিয়ে হাজির হয় আরাফাত সে সিপারকে বলে আপনি এখানে কেনো আসলেন আমার সাথে আসুন, তখন লাকী বলে তাহলে আপনি নাটেরগুরো আমাদের অপহরণ করিয়েছেন রাসেল রুমনের কথায়। এর পর তালাশ টিভি ডট লাইভ এর সম্পাদক ও প্রকাশক কামরুল হাসান জুলহাস গত ৮ জুলাই তাহার দুই প্রতিনিধি অপহরণের ঘটনায় দক্ষিণ সুরমা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগ এ রিপোর্ট লিখা পর্যন্ত অদৃশ্য কারণে রেকর্ড করা হয়নি। রাসেল জামানকে ফোন দিয়ে বলে হাত কাটা হানিফকে তুমি চিনো , সে ভয়ংকর এক সময় ডাকাত ছিল, সাংবাদিক রায়হানকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছে , হাতুড়ি সবসময় তার অফিসে থাকে !

 

রাসেলের চারিত্রিক পরিচয় ও সামাজিক অবস্থান : নারী লোভী প্রতারক, চাঁদাবাজ রাসেল এর বাবা মুক্তিযোদ্ধা সাইদুর রহমান আক্তার। মুক্তিযোদ্ধার সাইনবোর্ড ব্যবহার করে, পতিতা ব্যাবসা ও নারীদের দেহ ভোগ করার অপকর্ম তাহার নেশা ও পেশা।

রাসেল তার নিজ বাবাকে মারধর করে ও মামলা দিয়ে জেল কাটিয়েছে, পরে তার বাবা তাকে ত্যাজ্য করে। ২৯ নং ওয়ার্ডের লাউয়াই, পর্বতপুর খোঁজ নিলে সত্যতা বের হয়ে আসবে। বর্তমানে তার বাবা প্রতিবেশীর এক বাড়িতে আশ্রয়ে আছে। রাসেল এর মা ও তার সাথে থাকে না, মা থাকে বিয়ানীবাজার ভাইদের বাড়িতে ছোট্ট একটি কুঁড়েঘরে এবং মানুষের বাড়ীতে ভূয়ার কাজ করে। মায়ের সাথে রাসেলের ডিভোর্সি বোন ৩ বছরের ছেলেকে নিয়ে থাকে। সেও মানুষের বাসায় ভুয়ার কাজ করে এভাবে চলে তাদের সংসার। তাহার ভাই আব্দুর রব খিজির এলাকার চিহ্নিত ছিনতাইকারী, খিজির বউ নিয়ে একা থাকে পর্বত পুরের পুরানবাড়ীতে। এখন রাসেলও থাকে, দুই ভায়ইয়ের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ চলছে। কারণ রাসেল এতটাই খারাপ যে আপন ছোট ভাই খিজিরের বউয়ের সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে। যাহা খিজির নিজ চোখে দেখে ফেলেছে। খিজির এখন তার বউকে বিশ্বাস করেনা সে তৃতীয় বিয়ে করতে চেষ্টা করছে। রাসেলও ৩টি বিয়ে করেছে কিন্তু কোন বউ তার পাশে নেই। তাই বাসায় ছোট ভাইয়ের বউয়ের সাথে চালায় অবৈধ মেলামেশা আর দিনের বেলা দক্ষিণ সুরমার শীর্ষ জুয়ারী জিঞ্জিরশাহ মাজার সংলগ্ন বাশপালা মার্কেটে গিয়ে এক রিক্সার গ্যারেজে বসে আবুল কাশেমের মেয়ে জেসমিনের সাথে ফস্টিনস্টি করে, জেসমিনেরও তিনটি বিয়ে হয়েছে। সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট নামের স্থানীয় পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পরিচয়ে অবৈধ ব্যবসা নির্বিঘ্ন করার লেবাস মাত্র, যাতে সহজে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দেয়া যায়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!