নরসিংদী প্রতিনিধি :নরসিংদী জেলা রায়পুরা উপজেলা মরজাল এলাকায় মাখন সূত্রধর ১৯৯৮ সালে ২১/০৪/১৯৯৮ সালে মফিজ উদ্দিন রেজিষ্ট্রিকৃত ৩৪৯১ সাফকবলা দলিল মূলে ৬.২৫ শতক জমি বিক্রি করে দখল বুঝিয়ে দেন। ফরিদ মিয়া ১৯/০৪/২০০৫ সালে ৪৪৬৪ রেজিষ্ট্রিকৃত সাফকবলা দলিল মূলে ৭ শতক জায়গা বিক্রি করে দখল বুঝিয়ে দেন। ফরিদ মিয়া ও মফিজ উদ্দিন উভয় জায়গা খরিদ করেন কুলক চন্দ্র সূত্রধর কাছ থেকে, পিতা হারান চন্দ্র সূত্রধর মৃত্যুকালে কুলক চন্দ্র ওয়ারিশ রেখে মারা যান। জেলা সাবেক ঢাকা হালে নরসিংদী, থানা:রায়পুরা,মৌজা:মরজাল,এসএ ২৮০১ নং দাগে বাড়ি ৫৬ শতক,এসএ ২৮০২ দাগে বাগান বাড়ি ১২১ শতক সহ ৩৯৫ শতক ভূমির মালিক ছিলেন হারান পিতা, পঞ্চানন্দ সূত্রধর। বাদল সূত্রধরের ছেলে স্বপন সূত্রধর বিগত ২/৩ বছর আগে হঠাৎ দাবি করে উক্ত জায়গায় নাকি তার অংশ আছে । এই নিয়ে এলাকায় ও ইউনিয়ন পরিষদে সালিশ দরবার কোন সমাধান না হওয়ায় আদালতে মামলা চলমান ২০২২ সাল থেকে । স্বপন সূত্রধর কোন অদৃশ্য শক্তির বলে জমি খারিজ করে এসবি গ্রুপের বশির উদ্দিনের কাছে বর্তমান বাজার মূল্য থেকে কম মূল্যে দলিল করে দেয়। আদালতে জমি সংক্রান্ত মামলা চলমান অবস্থায় কিভাবে খারিজ ও দলিল সম্পাদনা করা এটা জনমনে প্রশ্ন?
বর্তমানে কোটা আন্দোলনের কারণে দেশের পরিস্থিতি আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারীতে আছে। সে সুযোগে গত ২৪/০৭/২০৪ইংতারিখে , রাত:আনুমানিক ৯ টায় মাখন সূত্রধর খরিদকৃত ভূমিতে সিমেন্টের পালা দিয়ে বেড়া দেওয়া হচ্ছে,
প্রবাসী মাখন সূত্রধর স্ত্রী স্বপ্না রানী সূত্রধর
জানান,আমার জমিতে কে বেড়া গেলে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও মারধর করার জন্য আগাইয়া আসে এবং এই মর্মে হুমকি প্রদান করে,আমার জায়গায় গেলে জীবনে মারিয়া লাশ গুম করিয়া ফেলিবে। এই ব্যাপারে আমি বাদী হয়ে, এসবি গ্রুপের বশির আহম্মেদ(৭০),তার মেয়ের জামাই আনোয়ার হোসেন(৫৫), স্বপন সূত্রধর (৪৫) আসামী করে রায়পুরা থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ করি। স্বপ্না রানী সূত্রধর জানান,বর্তমান সরকারের কাছে আমার আকুল আবেদন, আমার জীবনের নিরাপত্তা ও জমি রক্ষা করার জন্য সার্বিক সহযোগিতা চাই। এই ব্যাপারে স্বপন সূত্রধরের সাথে সরাসরি ও মোবাইলে যোগাযোগ করা চেষ্টা করা হলে তার সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি।