1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
বিআরটিএ’র শুদ্ধাচারের মহাগুরু ও ধ্বংসযজ্ঞের নেপথ্য - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| সকাল ৮:৪৫|
সংবাদ শিরোনামঃ
কালিগঞ্জ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।  সভাপতি রিপন মোল্লা। সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। বিশ্বম্ভরপুরে”জয়কুলের”উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন। দিনাজপুরে অসহায় নারী-পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীত উপহার বিতরণ  বীরগঞ্জে ৩৯৫কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় তারুন্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান  জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে

বিআরটিএ’র শুদ্ধাচারের মহাগুরু ও ধ্বংসযজ্ঞের নেপথ্য

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪,
  • 325 জন দেখেছেন

.পরিচালক প্রশাসন’র নির্দেশে ছাত্র আন্দোলন ভিন্নখাতে নেয়ার ধ্বংসযজ্ঞের ইন্ধোনদাতাদের অন্যতম বিভাগীয় পরিচালক শহীদুল ইসলাম

বিশেষ প্রতিবেদক:

সড়ক ও যোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের অধীনস্থ “সর্বাঙ্গের ব্যথায় তেড়া” বিআরটিএ’র বিগত সময়ের সিএনজি ‘রিপ্লেস’ ধান্ধার সেই হোতা এখন শুদ্ধাচারের দরবেশ বেশে ঘুষবাজ রক্ষনাবেক্ষন আর এক লম্বা হস্তের খুশি-খোশাল ধান্ধায় হুশহীন। অতঃপর সময়ের ফেরে ওই লম্বা হস্তের তালে নিরব বেশামাল তোপের আশঙ্কা। আর তা নিয়ে একাধিক খন্ড প্রতিবেদনের এ অংশে থাকছে-শুদ্ধাচারের মহাগুরুর তকমায় বিভাগীয় পরিচালক শহীদুল ইসলাম’র সার্কেলের ঘুষবাজদের রক্ষনাবেক্ষন ধান্ধার সাথে ওই লম্বা হাতের স্পর্শ দৃঢ় করার কৌশলী প্রয়াসের ভয়ঙ্কর কু-র্কীতির কিছু নমুনা । তিনি সেই লম্বা হাত মানে-পরিচালক প্রশাসন’র নির্দেশে যে কয়জন ওই আন্দোলন ভিন্নখাতে নেয়ার ধ্বংসযজ্ঞের ইন্ধোন যুগিয়েছেন-তাদের মধ্যে অন্যতম। যা এযাবৎ নানা কারণে চাপা থাকলেও সদ্য ধীরে ধীরে কানা-কানি, ফিস-ফিসানি থেকে রীতিমত ‘বিআরটিএ’ সংশ্লিষ্ট অনেকের মধ্যে প্রকাশ্য আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।

সূত্রটি জানায়, বরাবরই তিনি তার লম্বা হাতের ছোয়ায় অর্থাৎ পরিচালক প্রশাসন’র ক্ষমতা বলে রক্ষাকবজরূপে সব সার্কেলের ঘুষবাজদের সক্রিয় রাখার বিনিময়ে পান মোটা উৎকোচ। এর আগেই ডিডি থাকা অবস্থায় সিএনজি’র রিপ্লেস ধান্ধাসহ মোটা দাগে লুটপাটের টাকায় বিপুল বিত্ত-বৈভবের মালিকানার সাথে মহাগুরু বনে যান। এরপর ওই তকমায় চিটাগাং থেকে ঢাকায় ফিরে রয়েছেন বহাল তবিয়্যতে। আর এখন রক্ষাকবজরূপের আড়ালে‘সাখের করাত’ রূপে-ধরা, ছাড়া ও ছাড়িয়ে দেয়াসহ অভিযোগের ‘সুল’এ তুলে মোটা ধান্ধায় রয়েছেন বহাল। আর নিয়োগ বদলি বাণিজ্যে তো বরাবরইতিনি জুড়িহীন।

আরো জানায়,বিআরটিএ’র ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক হয়েই এক লম্বা হাতের ছোয়ায় শহীদুল্লাহ ‘বিআরটিএ’ ঘিরে অদৃশ্য অসীম শক্তির বলয় তৈরি করে রেখেছেন। এ খাতের অনিয়ম দেখার দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানটির যে বিভাগটি রয়েছে, সেটিও তার হাতের মুঠোয়। বিআরটিএ’র সব কূটকৌশলের মাস্টার মাইন্ড বলেও রয়েছে তার খ্যাত বিভাগীয় পরিচালক শহীদুল্লাহ’র সর্বোচ্চ পদে আসীনদের সঙ্গেও তার অন্তরঙ্গ ওঠা বসা । এভাবেই নীতির ফেরিওয়ালার বেশে বিগত কয়েক বছরে চতুর শহীদুল্লাহ নামে-বেনামে গড়ে তুলেছেন ঢের সম্পদ। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার বাবর রোডের ,বি-ব্ল-কের ১৩/এ/১ নম্বর সেলটেক চন্দ্রমলি¬কার আলিশান ডুপ্লেক্স এপার্টমেন্টে। তার রয়েছে-শ্যামলী ০২ নম্বর রোডে ১২-ঠ-৭ নম্বরস্থ একটি মার্বেল পাথর খচিত বিশাল বহুল বাড়ি। গাজীপুরের জয়দেবপুর ও চন্দনায় রয়েছে,দুই-দুইটা নজর কাড়া বাড়ি। যার একটির নম্বর ৪১। এছাড়া মাঝে মধ্যেই দুবাইসহ মধ্যপ্রাচ্যেরে দেশগুলোতে পরিবারের সদস্যদের বিলাস ভ্রমণের খবর তো কারোই অজানা নয় । এছাড়া তিনি বিআরটিএ’র ‘জমিদার’ বলে বেশ পরিচিত । তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে-শতাধিক গাড়ির শোরুম ম্যানেজারও। আর এসব সখ্যতা ও সুখ্যাতির অক্ষুন্নতা রক্ষায়ই গেল মাসে ছাত্র আন্দোলন বে-খাতে নেয়ার অংশীদার হয়ে আিরটিএ’র ধ্বংসযজ্ঞের একটি অংশে মূল কয়েক হোতাদের পরেই পরিচালক শহীদুল্লাহ’র নাম ছড়াচ্ছে। যা চলামান সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন তদন্ত সংস্থার সরাসরি বরাত না মিললেও সংশ্লিষ্ট দফতরেও নানা মুখে ছড়িয়ে পড়ছে। সদ্য বিআরটিএ’র ওই লম্বা হস্তের সাথে এ শুভানুধায়ীর বে-খবরটিও ঘুরপাকের আভাসে এ থেকে নিজেকে আড়াল করার নানা ফন্দিও তিনি ইতোমধ্যে এটে রেখেছেন। তার মানে-ওই সেই কথা“ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না” অর্থাৎ-তিনি ওই আন্দোলনের সময় দেশে ছিলেন না, বলে প্রচার শুরু করেছেন। এরপর..

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!