1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে কমিউনিটি ক্লিনিকে বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা নেই - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ২:০৭|
সংবাদ শিরোনামঃ
কালিগঞ্জ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।  সভাপতি রিপন মোল্লা। সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। বিশ্বম্ভরপুরে”জয়কুলের”উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন। দিনাজপুরে অসহায় নারী-পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীত উপহার বিতরণ  বীরগঞ্জে ৩৯৫কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় তারুন্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান  জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে কমিউনিটি ক্লিনিকে বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থা নেই

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪,
  • 68 জন দেখেছেন

 হারুন অর রশিদ স্টাফ রিপোর্টার: জয়পুরহাট ক্ষেতলাল উপজেলার বড়তারা ইউনিয়নের কিশরতা কমিউনিটি ক্লিনিকে ২৭ নভেম্বর ২০২৪ বুধবার সকাল সাড়ে ১১ টায় তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে অত্র কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রভাইডার সিরাজাম মুনিরা জানান এখানে প্রতিদিন প্রায় ১ শত রোগী চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আসেন। রোগীর ধরন হচ্ছে গর্ভবতী, প্রসূতি, শিশু, কিশোর, কিশোরী ও সাধারণ লোকজন। নিউমোনিয়া ও শ্বাস প্রশ্বাসের রোগীর জন্য নেবুলাইজেজার মেশিন থাকলেও ব্যবহার করা যায় না। কারণ আজ থেকে আনুমানিক ৭ বছর ক্লিনিকের ট্রান্সমিটার চুরি হয়েছে। বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য প ঃ পঃ কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবগত করা হয়েছে। ট্রান্সমিটার নেওয়ার জন্য জয়পুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে আবেদন করা ও হয়েছে। এযাবৎ পর্যন্ত বিদ্যুৎ অফিসে হিসেব ছাড়া কতবার যে, হরিয়ানী হতে হয়েছে তা বর্ণনা অতীত আর বলতে পারব না। তবে ট্রান্সমিটার দেওয়ার আশ্বাস এখনো শেষ হয়নি এই হলো পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের অবস্থা। পানির অপর নাম জীবন, পানি ছাড়া জীবন বাঁচে না। রোগীরা সেই পানি খাইতে চাইলে , খাওয়ার জন্য পানি দেওয়া সম্ভব হয়না। কারণ ক্লিনিকে পানির কোন প্রকার ব্যবস্থা নেই। পানি খাওয়ার জন্য অত্র ক্লিনিক থেকে পশ্চিম দিকে প্রায় এক মাইল দূরে পাঠানপাড়া নামক বাজারে যেতে হয়। ক্লিনিকের আশেপাশে কোন দোকান বা পানি খাওয়ার কোন ব্যবস্থা নেই। এ ব্যাপারে রোগীর লোকজন ও এলাকাবাসী বিষয়টির প্রতি উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এবং তদ সঙ্গে দ্রুত বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!