1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
জলঢাকায় জেলা পরিষদের জায়গায় অবৈধ স্থাপনার হিড়িক - Bikal barta
২৭শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| রবিবার| রাত ২:১০|
সংবাদ শিরোনামঃ
পুলিশ পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে জনতার হাতে আটক কনস্টেবল প্রত্যাহার বগুড়ার মহাস্থানে অবৈধ স্থাপনা যৌথ বাহিনী কর্তৃক উচ্ছেদ চিরিরবন্দরে বিএনপির প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত জেলা এনএসআই,পাবনার তথ্যের ভিত্তিতে ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোরশেদুল আলম কর্তৃক অবৈধ বালুমহাল থেকে বালু উত্তোলন ও মাটি কাটার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা ভাঙ্গায় ১৪৪ ধারা ভেঙে জমি দখল করে গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ  ৪৩ মাসের বেতন বকেয়া থাকায় পৌরসভায় তালা ঝুলিয়ে কর্মবিরতিতে কর্মকর্তা কর্মচারী ডিগ্রি পাসকোর্স করার দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন। জকিগঞ্জে ঈদগাহ বাজারের একই গ্রামের ৬ তরুণ ৫দিন থেকে নিখোঁজ!সন্ধান পেতে পরিবারের আকুতি!  চট্টগ্রামে সাতকানিয়ায় বাবার ধর্ষণে মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা! ঝিনাইদহে গরু চুরি, নিঃস্ব দুই দিনমজুর পরিবার।

জলঢাকায় জেলা পরিষদের জায়গায় অবৈধ স্থাপনার হিড়িক

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জানুয়ারি ৭, ২০২৫,
  • 102 জন দেখেছেন

স্টাফ রিপোটার: নীলফামারীর জলঢাকায় জেলা পরিষদ সুপার মার্কেটের কোটি টাকা মূল্যের জমি দখল করে নির্বিঘ্নে পাকা স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক লেগেছে।জানাগেছে, নীলফামারী জেলা পরিষদের আওতায় জলঢাকা উপজেলার থানামোড় সংলগ্ন ৫৯ শতাংশ জমি রয়েছে। সেই জমির উপর জেলা পরিষদ সুপার মার্কেট নির্মানের গুঞ্জন অনেক আগে থেকেই শুনা যাচ্ছিলো। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে অনেক আগেই সেটির প্রস্তাবনাও পাটানো হয়েছিলো। সকল জল্পনা- কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সর্বশেষ গত বছর মার্কেট নির্মানের চুরান্ত পদক্ষেপ গ্রহন করে জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। তারই ধারাবাহিকতায় কয়েকবার সার্ভে করার পর জেলা পরিষদের ৫৯ শতাংশ জায়গার ওপর নির্মিত অবৈধ স্থাপনা বিনা নোটিশে উচ্ছেদ করে কর্তৃপক্ষ।এবং গত বছরের মে মাসে সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে সাথে নিয়ে মার্কেট উদ্বোধনের মাইল ফলক উন্মোচন করেন তৎকালীন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মমতাজুল হক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন নাহার । কিন্তু গত ৫ই আগষ্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশ ত্যাগ ও জেলা পরিষদ বিলুপ্তির পর পরেই স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী মহল তা দখল করে নেন এবং অবৈধ স্থাপনা তৈরী করেন।সরেজমিনে দেখা গেছে, জেলা পরিষদের জমিতে মজবুদ পাইলিং দিয়ে অর্ধশতাধিক পাকা স্থাপণা নির্মাণ করা হয়েছে এবং বহু স্থাপনার কাজ চলমান রয়েছে। তবে এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যাক্তি জানান, জেলা পরিষদের এ জায়গায় তারা প্রায় এক যুগ ধরে অবস্থান করছে। মার্কেট নির্মানের কথা শুনে জায়গা ছেড়ে দিয়েছিল কিন্তু ৫ই-আগষ্টের পর সবাই যখন দখল করেছে তাই তারাও তাদের জয়গা দখল করে স্থাপনা নির্মান করেছে।এ ব্যাপারে নীলফামারী জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৈশলী রেজাউল করিম বলেন, আমরা পরবর্তী মিটিংএ এটা নিয়ে আলোচনা করে তারপর পদক্ষেপ নিবো।এ বিষয়ে নীলফামারী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (উপসচিব) দীপঙ্কর রায় জানান,পরবর্তী মিটিংয়ে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং মার্কেট নির্মাণের একটি ভালো পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে মনে করি। সচেতন মহল মনে করেন, রাজনৈতিক প্রভাব ও সুষ্ঠু তদারকির অভাবে সরকারি সম্পত্তি প্রভাবশালীদের দখলে চলে যাওয়ায় রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। জেলা পরিষদকে বিচক্ষণতার সঙ্গে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করবে এমনটাই প্রত্যাশা তাদের।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!