1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
দারিদ্র্যকে ছাপিয়ে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন ঈশ্বরদীর শাপলা - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| দুপুর ১:০৬|
সংবাদ শিরোনামঃ
কালিগঞ্জ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।  সভাপতি রিপন মোল্লা। সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। বিশ্বম্ভরপুরে”জয়কুলের”উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন। দিনাজপুরে অসহায় নারী-পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীত উপহার বিতরণ  বীরগঞ্জে ৩৯৫কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় তারুন্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান  জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে

দারিদ্র্যকে ছাপিয়ে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন ঈশ্বরদীর শাপলা

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জানুয়ারি ২৮, ২০২৫,
  • 15 জন দেখেছেন

 

,,,,,,আলমগীর হোসেন স্টাফ রিপোর্টার,,,,,

দারিদ্র্যের দেয়াল ভেঙে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলার মুলাডুলি ইউনিয়নের নিকড়হাটা গ্রামের শাপলা খাতুন। নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষে ভর্তির মেধা তালিকায় ৪৮৫১তম হয়েছেন তিনি। শাপলার এই কৃতিত্বে গর্বিত তার দরিদ্র পরিবার ও পুরো গ্রাম।

অটো রিকশা চালক বাবা মো. শফিকুল ইসলাম ও গৃহিণী মায়ের তিন কন্যার মধ্যে দ্বিতীয় শাপলা। চরম আর্থিক সংকটের মধ্যেও অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর কঠোর পরিশ্রমে তিনি স্বপ্নপূরণের পথে এগিয়ে গেছেন।

রাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২২ সালে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ এবং ২০২৪ সালে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন শাপলা। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় এক ঘণ্টার ১০০ নম্বরের এমসিকিউতে ৭৪ নম্বরসহ মোট স্কোর ১৭৪ পেয়ে জায়গা করে নেন সরকারি মেডিকেল কলেজে।

নিজের সফলতা প্রসঙ্গে শাপলা বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন ছিল। সেই লক্ষ্যেই কঠোর পরিশ্রম করেছি। মেডিকেলে চান্স পাওয়ায় আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। আমি খুবই আনন্দিত এবং সবার কাছে দোয়া চাই, যেন ভবিষ্যতে মানুষের সেবা করতে পারি।’

শাপলার এ সাফল্যের পেছনে তার বাবা-মা, পরিবারের সদস্য এবং শিক্ষকদের অকুণ্ঠ সহযোগিতা ছিল। প্রত্যন্ত গ্রামের একজন মেয়ে হয়েও তিনি প্রমাণ করেছেন, ইচ্ছাশক্তি থাকলে কোনো প্রতিকূলতাই স্বপ্নপূরণে বাধা হতে পারে না।
শাপলার এই সাফল্যে গ্রামে আনন্দের বন্যা বয়ে গেছে।

শাপলার বাবা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মেয়ে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করেছে। তার জন্য আমরা গর্বিত।’ শাপলার এই অর্জন শুধু তার পরিবারের নয়, বরং পুরো গ্রামের গর্ব। এখন তার লক্ষ্য ডাক্তার হয়ে সমাজের অবহেলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!