মহসিন আলম মুহিন। নারী সকলের মা, নারী আবার বোন, নারী কন্যা, নারী জায়া, নারীই দুনিয়ার জীবন।। না থাকলে পাশে নারী, হতো না দুনিয়ায় নামজারী, খোদার কৃপা অপরূপ
খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন। জ্বেলেছি হৃদয় প্রদ্বীপ শিখায় ভালবাসা মানবিক আবেগ স্পর্শে সুখের আশা ধূমায়িত চায়ের কাপ যেন শীত সকালে যখন সারাক্ষণ স্বপ্নধ্যানে আমার মনে বহমান উষ্ণ রক্তস্রোতে অনির্বাণ
মহসিন আলম মুহিন চেয়েও হারাই, না চাইলে কথাই নাই- হিসাব নিকাশ গরমিল, মিল যে নাই।। উঁচু নীচু ভেদাভেদ, কালা আর ধলা- এখনও বেশ চলে, তেলে তেল ঢালা। যে
লিপি (সহকারী শিক্ষক) জমিদার বাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সিরাজদিখান মুন্সিগঞ্জ। শিক্ষক আমি প্রাথমিকের আমি যে সর্বেসর্বা। অবুঝ শিশুর মায়ের অভাব আমি মিটাই যে, ক্লাসে বসে কান্না করলে
মহসিন আলম মুহিন হঠাৎ কথা মটকা, তখনই খটকা, সত্যের পরাজয়, শয়তানি টাটকা।। সমোত্ত ললনা, বাকি নেয় কথা কয়, ফুসুরফাসুর’ করে খটকা ভারী হয়।। ‘বলে যায় আসি, আসা’ হলে
স্টাফ রিপোর্টার: আমিন কক্সবাজার এই ঝলমলে রঙিন পৃথিবীর কিছু দুষ্ট লোকেরা। আমার জীবনে চলার প্রতিটা পদক্ষেপে বুঝিয়ে দিয়েছে বাস্তবতায় জীবন কতটা কঠিন। জীবনে কোন রক্তের সম্পর্কের দরকার নেই তো। যদি
কলমে রিপোর্টার আমিন কক্সবাজার এই ঝলমলে রঙিন পৃথিবীর কিছু দুষ্ট লোকেরা। আমার জীবনে চলার প্রতিটা পদক্ষেপে বুঝিয়ে দিয়েছে বাস্তবতায় জীবন কতটা কঠিন। জীবনে কোন রক্তের সম্পর্কের দরকার নেই
মহসিন আলম মুহিন শবে বরাত মুসলিমদের মুক্তির রজনী, ভাগ্য রজনী- ক্ষমা প্রার্থানার এ রাত, মহান আল্লাহর মেহেরবাণী।। এ রাতে ফরজ আদায় করে নফল এবাদতে জোড়ে, আল্লাহর কাছে
মহসিন আলম মুহিন:- যাতনা যাতনা নানান যাতনা যাতনার নাইকো শেষ, নীল যাতনা লাল যাতনা বিদীর্ণ পরিবেশ।। চাকরি নেই, ব্যবসা নেই, যাতনায় জীবন বন্দী, উদ্ধারের রাস্তা এবড়ো থেবড়ো খাটে না কৌশল
খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন তুমি দেহের আপন ছায়ায় প্রতিচ্ছায়ায় পা রেখে যাও হেটে চৈত্র তপ্ত দুপুরে ক্ষণিক বসো ভালবেসে গাছের ছায়ায় ক্লান্ত দেহের ক্লান্তি নাও ঝেড়ে! আপন মনে উদাস