মহসিন আলম মুহিন যখন তোমায় আপন করে- পাবো না মোর জীবন জুড়ে, তখন তুমি মিছে মিছি আমায় ডেকো না, আমিও পুড়ে কয়লা হবো পিছু নেব না।। ঘাস
খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন তুমি দেহের আপন ছায়ায় প্রতিচ্ছায়ায় পা রেখে যাও হেটে চৈত্র তপ্ত দুপুরে ক্ষণিক বসো ভালবেসে গাছের ছায়ায় ক্লান্ত দেহের ক্লান্তি নাও ঝেড়ে!
মহসিন আলম মুহিন হয়তো প্রভাতের পাখি হয়ে আর করিব না কোলাহল, ভাঙ্গিব না ধ্যান কখনো তোমার-দেব না তিক্ত তীব্র ছোবল।। হয়তো গ্রীষ্মের প্রখর প্রহরে খু্ঁজব না আর অশত্থতল,
মহসিন আলম মুহিন অন্যের কষ্টে, অন্যের দুঃখে- কাঁদে মন, কাঁদে প্রাণ, কাঁপন বুকে।। হোক সে প্রিয়, না হোক প্রিয়া- তারই অশান্তিতে ভেঙে যায় হিয়া।। দেশ বিদেশ
রায়হানজীয়ন। বাবু আমায় প্রশ্ন করেছে, কে যেন শোকজ পেয়েছে মশাই ? উত্তরে বলেছি, যে দিয়েছে সেও তো রাম কসাই । হচ্ছে নানান রকম চর্চা হিন্দ তাহেরি, বিকাশ মামা “বলে” ভড়কেছে
শেখ সাইদুল আলম সাজু, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার বাণীরবন্দরের লুৎফর রহমান একজন সব্যসাচী লেখক ও কবি। ছড়া, গল্প, কবিতা, উপন্যাস ও ইতিহাস গবেষণা সব ক্ষেত্রেই তার অবাধ বিচরণ।
মহসিন আলম মুহিন এই যাবি নাকি তোরা আমার সাথে বই মেলায়, আয়, বয়ে নিয়ে যাবো বসবো সবে গাছ তলায়।। জানিস তোরা, কে কে সেথায় মৃদু পায়ে আসে,
স্টাফ রিপোর্টার আমিন কক্সবাজার সংকটে পড়িয়া যখন ডাকি তোমায় প্রভু, তরাইয়া নিও আমায় ফিরাইয়া দিও না কভু। থাকিতে দেহে পরান ভুলে আছি সবি- তোমার সৃষ্টির মহিমা সবই
মহসিন আলম মুহিন অশুভ সব নিপাত যাক ঝামেলা গুলো দুরে থাক, সকাল থেকে সারাদিন- জীবনটা হোক রঙে রঙ্গিন।। সুন্দর হাওয়া গায় লাগুক কাজে কর্মে ভালো আসুক, শিক্ষা-দীক্ষায় সেরা হোক- ধর্মের
মহসিন আলম মুহিন আমায় মুক্তি দাও! কান্না হারিয়ে ফেলেছি জ্যৈষ্ঠের উত্তাপে! মায়ের জঠর থেকে পড়েই দুধের চিৎকারে মুখে তুলেছি বেঁচে থাকার প্রথম স্বাদ! তিল তিল করে বড়ো হতে