পর মানুষের বুলেট গু’লি ছিনিয়ে এনেছি মায়ের বুলি, সেও কি আমরা আর ভুলি হাসি খেলি সদাইতো চলি! নিজ মানুষের দেওয়া ঘাত ভুলা যায়না ডাকি রাহাত, শুয়ে একা একাত ওকাত
সেলিনা সাথী । ক্ষমতার অপব্যবহার কখনোই কল্যাণ বয়ে আনে না। সকলে মিলে গড়া সাম্য আর ন্যায়ের বুননে, একটি সমাজ—শুধু তখনই সার্থক, যখন ক্ষমতা সম্মানের সাথে ব্যবহৃত হয়। ক্ষমতা—এটি
“পানি লাগবে কারো পানি” সেলিনা সাথী মীর মুগ্ধ নামের সেই ছেলেটি, একদিনও ভাবেনি যে তার জীবন এমন রূপ নেবে কখনো, তাঁর হৃদয়ের গভীরে ছিলো শুধুই সহানুভূতি আর মহানুভূতি সহপাঠীদের
আজকে অনেক দেরি হয়ে গেলো বুঝি!সঠিক সময়ে আজ বোধ হয় মাদরাসায় পৌঁছাতে পারবো না।নানা আশংকায় মনের মধ্যে নানা প্রশ্ন উকি দিচ্ছে মুত্তাকির।প্রতিদিন হাঁটতে হয় প্রায় ২ মাইল পথ।বাঁশের সাকো, তারপরে
সেলিনা সাথী: এই জীবনে আর কোনদিন নাইবা হলো দেখা, তোমায় নিয়ে গল্প -ছড়া নাই বা হলো লেখা। সীমানাটা পেরিয়ে গেছো একলা আমায় রেখে, লাল রঙের শেরওয়ানিতে স্মৃতিগুলো ঢেকে। তুমি ছাড়া
মহররম মাস শাহজালাল সুজন তারিখ- ১৭/০৭/২০২৪ হিজরী সনের নতুন বছর মহররমের মাসে, বুকের ভেতর দুমড়ে মুচড়ে আঁটসাঁট হয়ে হাসে। উমাইয়া আর আব্বাসিয়া খেলে নতুন খেলা কিচ্ছা গল্পের ছড়াছড়ি গা ভাসিয়ে
প্রতিবাদ প্রতিরোধের আরেক নাম আঠারো, যাকে প্রতিহত করার সাধ্য নেই কাহারো। শত্রু এলে অস্ত্র উঠে হাতে আঠারোতেই, বাজি রাখে জীবন তাহার আপন মনেই। ৫২তে আঠারো দিল কথা বলার অধিকার,
এই দেশ সেলিনা সাথী এই দেশ আমার ভালোবাসার দেশ, যেখানে মাটি আর মানুষের মেলবন্ধন, যেখানে নদীর স্রোত বহমান ইতিহাসের গল্প বলে। সবুজ শ্যামল ক্ষেতের মাঝখানে, কৃষকের ঘাম মিশে
কলমে মোহনা আক্তার ইভা জনম দিলে,কোলে নিলে খেললে আমায় নিয়ে কত আমায় দেখেই মুগ্ধ বিভোর, হয়েছো অবিরত। করেছি শত ভুল আমি,দিয়েছো করে ক্ষমা বলিয়াছো সদা হও তুমি, পঙ্গাময় মোর সুশীলা
“আত্মহত্যা, চাইনা যে আর” সেলিনা সাথী আত্মহত্যা, চাইনা যে আর, জীবনের গাই গান বেঁচে থাকার শপথে আজ ভরে উঠুক প্রাণ। প্রতিটি স্বপ্নে, প্রতিটি শ্বাসে জ্বালাই আলোর দীপ ,