অহংকার একটি অপগুণ। প্রচলিত কথায় বলা হয় অহংকার পতনের মূল। মানুষের সবগুণগুলোকে গিলে খায় এই অপগুণ। কোনো মানুষেরই অহংকার করার যোগ্যতা নেই। কারণ মানুষ যা কিছু অর্জন করেছে বা ধারণ
মানুষ সুখে-দুঃখে, অভাব-অনটনে, বিপদ-মুসিবতে এবং চরম হতাশার সময় তার উভয় হাত ও চোখ মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার দিকেই প্রসারিত করে। আর এসব আবেদনের আলোকেই সমস্যার সমাধানে আল্লাহ তাআলা
ইসলাম ধর্মে সব ধরনের অত্যাচার কঠোরভাবে নিষিদ্ধ, হারাম। শুধু অত্যাচার নয়, অত্যাচারে সহযোগিতা করা এবং অত্যাচারীদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা ও ঘনিষ্ঠতা রক্ষা করাও হারাম। মানুষের ওপর অত্যাচার এমন এক
হে মানুষ! তোমাদের অনাচার তোমাদের ওপরই পতিত হয়ে থাকে। পার্থিব জীবনের সুখ (সাময়িক) ভোগ করে নাও; পরে আমার কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন করতে হবে তখন আমি জানিয়ে দেব তোমরা
সমস্ত প্রশংসা রাব্বে কারিমের জন্য। যিনি মানবজাতিকে আশরাফুল মাখলুকাত তথা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং তার প্রিয় বান্দাহগণের ভালোবাসা অর্জনের তাওফীক দানে ধন্য করেছেন। অসংখ্য দুরূদ ও
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি চিন্তাবিদ, মুনাযীরে আযম, বাহরুল উলুম, উস্তাযুল উলামা ওয়াল মুহাদ্দিসীন, শায়খুল হাদীস, মুফতিয়ে আযম, পীরে কামিল, হযরত আল্লামা মুফতী মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেব কিবলাহ রাহমতুল্লাহ আলাইহির
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি চিন্তাবিদ, মুনাযীরে আযম, বাহরুল উলুম, উস্তাযুল উলামা ওয়াল মুহাদ্দিসীন, শায়খুল হাদীস, মুফতিয়ে আযম, পীরে কামিল, হযরত আল্লামা মুফতী মুজাহিদ উদ্দীন চৌধুরী দুবাগী ছাহেব কিবলাহ রাহমতুল্লাহ আলাইহির চতুর্থ
ইসলামের প্রাথমিক যুগে আশুরার রোজা ফরজ ছিলো। দ্বিতীয় হিজরি সনে রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার বিধান নাজিল হলে আশুরার রোজা ঐচ্ছিক হিসেবে বিবেচিত হয়। আশুরা দিবসে রোজা পালনের জন্য রাসুলুল্লাহ
মু’মিন ও মুনাফিককে বাহ্যিকভাবে চেনা বড়ই কঠিণ। কারণ মুনাফিকরা মু’মিনদের মতই সালাত, সাওম, হজ্জ পালন করে। মু’মিনদের মতই পোষাক-পরিচ্চদ ও বেশভূষা একই। মুনাফিকরা মুসলমানদের মতোই কিতাবের ভালো জ্ঞান রাখে। সুতরাং
মাওলানা মাহবুবুর রহীম: দেখতে দেখতে চারটি বছর পার হয়ে গেলো। সুদীর্ঘ প্রায় অর্ধ-শতাব্দীকাল যাবত একটানা বিলাতে ইসলাম প্রচার ও প্রসারে গৌরবময় ও আলোকিত একটি নাম শামসুল উলামা হযরত আল্লামা ফুলতলী