রমজান মাস আল্লাহ তাআলার অনন্য নেয়ামতে পরিপূর্ণ। বান্দা তা স্বচ্ছন্দে পালন করবে। কোনো কারণে সময়মতো পালন করতে না পারলে তা কাজা আদায় করবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘সিয়াম বা রোজা
সেহরি খাওয়া সুন্নত। সেহরিতে রয়েছে বরকত ও কল্যাণ। ইয়াহুদি-খ্রিস্টানরাও রোজা পালন করতো কিন্তু তারা ভোররাতে সেহরি গ্রহণ করতো না। তাই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ভোররাতে সেহরি খাওয়ার বিশেষ
পবিত্র রমজানের রহমতের তৃতীয় দিন আজ। সর্বজ্ঞানী ও প্রজ্ঞাময় মহান আল্লাহতায়ালা এ পৃথিবীতে যা কিছু সৃষ্টি করেছেন এর কোনোটিই অনর্থক ও উদ্দেশ্যবিহীন নয়। তিনি উদ্দেশ্যবিহীনভাবে কোনো কিছুই সৃষ্টি করেননি।
রোজাদার সূর্যাস্তের পর যে পানাহারের মাধ্যমে রোজা ভাঙে তাকে ইফতার বলে। রমজানের অন্যতম সুন্নত হলো ইফতার। ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা উত্তম। এ ছাড়া ইফতার সামনে নিয়ে
রোজাদারকে মহান আল্লাহ তায়ালা নিজ হাতে পুরস্কার দিবেন- হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। পবিত্র মাহে রমজান অত্যন্ত মর্যাদাশীল ও বরকতপূর্ণ। এ মাস সিয়াম সাধনা ও তাকওয়ার মাস, কল্যাণ ও বরকতের
রমজানুল মোবারক কে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ১০ দিন রহমতের। এই সময়ে আল্লাহর অফুরন্ত রহমত বর্ষিত হতে থাকে। আমাদের অস্তিত্ব জুড়ে আল্লাহর রহমত। রহমত ছাড়া এক মুহূর্তও
ইসলামে একজন মুমিনের চরিত্র এবং আধ্যাত্মিক জীবন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন খাটি মুমিন সেই ব্যক্তি, যিনি আল্লাহর প্রতি অটুট বিশ্বাস রেখে তাঁর নির্দেশনা অনুসরণ করেন এবং তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য
পবিত্র রমজান মাসের আগমনে মুসলিমগণ আনন্দ প্রকাশ করে থাকেন।আনন্দ প্রকাশ করাই স্বাভাবিক স্বতঃস্ফূর্ততা। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন : বল, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ও তাঁর দয়ায়।সুতরাং এতে তারা আনন্দিত
কিয়ামতের দিন এক এক করে আমাদের জীবনের প্রতিটি কাজের হিসাব নেয়া হবে, আর সেই হিসাবের ওপর নির্ভর করবে আমাদের পরকাল। আল্লাহ তাআলা কোরানে স্পষ্টভাবে বলেছেন, “তোমরা যা কিছু করো, আল্লাহ
সমস্ত প্রশংসা সেই মহান প্রতিপালকের যিনি মানুষকে গোনাহ থেকে মুক্তি লাভের জন্য কিছু সময়কে নির্ধারিত করেছেন, যেন তারা সে সময়ে মহান প্রতিপালক’কে প্রাণভরে ডাকতে পারে ও তাদের পাপ মাফ