মহসিন আলম মুহিন স্বাধীনতা তুমি বিশ্বকবির হৃদয় নিংড়ানো সোনার বাংলা, স্বাধীনতা তুমি শতজনমের কাঙ্ক্ষিত ধন মুক্তোর মালা।। স্বাধীনতা তুমি জাতীয় কবির- খেয়াপারের তরণী, স্বাধীনতা তুমি বিদ্রোহী কবিতার
মহসিন আলম মুহিন মনে পড়ে যায়! মনে পড়ে যায়! তোমাকেই মনে পড়ে যায়- একবার, বহুবার, বার বার, শতবার- তোমারই কথাই ঘোরে মোর আঙিনায় কত কথা মনে পড়ে, অতীতের
মহসিন আলম মুহিন সূর্যের তেজ ক্ষীণ হয় ধীরে ধীরে, দিন তার জৌলুস হারায় অস্তপারে, আঁধার দ্রুত ঘনিয়ে আসে ধরাধামে, তখন-সন্ধ্যা নামে।। যৌবনের গান উঠে না মৌবনে, চামড়ায়
মহসিন আলম মুহিন তোমার অবিশ্বাস মোর চিরচেনা জগৎ করেছে এলোমেলো, তোমার অবজ্ঞায় মন আনমনা সাথে ভালোই ‘অগোছালো।। ইচ্ছাধারী চোখে আকাঙ্ক্ষা ধরা কাজ অকাজের আসর, অপ্রত্যয় আর অনাস্থায়
মহসিন আলম মুহিন কখন যে হারিয়ে ফেলেছি তোমায়, বুঝতে পারিনি হায় হায়।। কাঁদায় আটকে গেছে পাদুকা, অথচ টেনে হিঁচড়ে ছিঁড়ে ফেলেছি পা।। অদ্ভুত বসন্ত কেড়ে নিয়েছে অবুঝ প্রেম,
খন্দকার জাহাঙ্গীর হোসেন দুদিন তুমি কোন কথা বলোনি এ দু’দিন যেন দু’বছর অশেষ মহাকাল আমার সাথে তুমি কথা বলোনি এসে দেখো অবস্থা আমার কেমন বেহাল! তোমার কথার শব্দ
মহসিন আলম মুহিন মেঘেরা জমেছে গগন জুড়ে, গুরু গর্জন আকাশ ঘিরে। মনের আকাশে নানান কথা, সুখ-দুঃখের জীবন গাঁথা। শীতের বিদায় বসন্ত নামে, তাপ বেড়েছে শরীর ঘামে। কাল চলছে
মহসিন আলম মুহিন সত্যে ভেজাল মিথ্যা লেগে, শান্ত ভেজাল রেগে রেগে। খাদ্যে ভেজাল বিষ মেখে, আসল ভেজাল নকল রেখে।। দুধে ভেজাল পানি ফেলে, দইয়ে ভেজাল ননী তুলে।
মহসিন আলম মুহিন ধিক্কার জানাই যত আছে লম্পট চরিত্রহীন দুনিয়ায়- লানত ওদের উপর, বিধাতার গজব পড়ুক সব সময়।। শিশু থেকে ষোড়শী কন্যা, মাঝ বয়সীরাও অসহায়- বৃদ্ধা সহ কাজের
মহসিন আলম মুহিন মোমের মতো পুড়ে পুড়ে জ্বলে গলে শেষ, এটাই কি প্রেম? জ্বালা জ্বালা নাই শান্তির লেশ।। দক্ষিণা পবন? কোথায় ফাগুন? কোকিল ডালে কই, আনন কোথায়?