জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু—- আনিতা সরকার আনিকা কি ছিলে তুমি এই ধরায় বুঝিতে নাহি পায় এই বাংলায় তোমার রক্ত কণায় জন্মিয়াছে শত কোটি মুজিব সেনা ঘাতকের আঘাতে ক্ষত বিক্ষত হয়েছে দেহ
ফিরে আয় —————- আমিনুল ইসলাম রনি আমিন ********************* ইচ্ছেগুলি শুকিয়ে গেছে স্বপ্ন রোদ্দুর তেজে, চিন্তাগুলি ঘুম কেড়ে নে রাতের ভাজে ভাজে। স্বর্ণ দুপুর মেঘ জমে আজ আকাশ হল কালো একা
সৌমেন্দু লাহিড়ী: কতদিন হায়! দেখিনি তোমায় আজও কি তুমি আমার আছো, তুমি ভালো আছো? চলে গেছো বহুদূরে পরপারে জানি না সেখানে কেমন আছো, তুমি ভালো আছো? কত স্মৃতি তব মনে
ক্ষণিকের তরে দাঁড়াও পান্থ, এই স্মৃতিসৌধের পাশে, যদি হাতে থাকে সময় তোমার তব কাজের অবকাশে। এই সৌধটি যার সে লাহিড়ী কুলোৎপন্ন কবি সৌমেন্দু নাম তার। জন্ম বহরমপুর জেলা মুর্শিদাবাদ, আজীবন
রাজ্জাকুন্নাহার সুমী আমি নারী আমিও পারি। দুঃখকে করি জয় ভেঙে চলি সব ভয়। সংসারে আমি পরম লক্ষী সদা জাগ্রত আমার অক্ষি। সন্তান, সংসার আমার ধর্ম তাই বলে ভুলে যাইনা
কলমে:- মোছা: ফাহমিদা মুনতাহা মিমতা। আমি জেরিন। ষষ্ট শ্রেনিতে পড়ি।বার্ষিক পরীক্ষা শেষে বাবা মায়ের সাথে আমিও গিয়েছিলাম গ্রামের বাড়িতে। আমার দাদু বাড়ি কবরস্থানের একটু সামনে। জায়গাটা বেশ শুনশান।সেদিন ছিলো
নীরু শামসুন্নাহার: বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে তার অবদানের প্রতি কীভাবে বিশেষ উপায়ে শ্রদ্ধা জানানো যায়? একজন লোকশিল্প গবেষক হিসেবে ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্পের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করার বিষয়ে ভাবতে থাকি। ভাবনার এক পর্যায়ে
লেখিকা: ঝুমাইয়া আফরোজ: শীতের বুড়ি এলো ধেয়ে বানু মতির ঘরে ঘরে নাই শীতের বস্র যায় শীতে মরে। মাথার উপর চাল নেই গেল সেবার উড়ে হঠাৎ করে ধেয়ে আসা ছোট
মানবত হারিয়ে গেছে মানবতা নেই কোন লাজ। কেউ কারো ধার ধারেনা সাজে রংবাজ। লুটপাট করে তারা বোনে মহারাজ।। জনে বলে শক্তি শালী চলে দলে বলে। আইন কানুন মানেনা রাজার মত
চীনের অর্থায়নে ইন্দোনেশিয়া সোমবার এই প্রথমবারের মতো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সর্বোচ্চ গতির ট্রেন চালু করেছে। চীনের সহযোগিতায় মাল্টি বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্পকে প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো ‘দেশের আধুনিকীকরণের প্রতীক’ হিসেবে বর্ণনা করে