মহসিন আলম মুহিন মরতেই যখন হবে যখন কেউ রবো না এই ভবে- তখন প্রভু সেই মরণ দিও, যা তোমার প্রিয় হবে।। নেক হায়াৎ, ভালো কাজ, ভালো আমল
মহসিন আলম মুহিন শোন মুসলমান, এসেছে রমজান, উঠেছে পুণ্যের চাঁদ, কি সুন্দর আসমান। ঘুমন্ত আত্মারে জাগ্রত করার তরে, আলো হয়ে আল-হেলাল উঠেছে গগন জুড়ে। মুসলিম জাহানে এ যে
মহসিন আলম মুহিন মনের ভিতর কত কথা- যায় না তোমায় বলা, শুনবে কি গো মনের ব্যথা- নাকি, করবে ছলা-কলা।। চলার পথে প্রথম যে দিন- দেখে ছিলাম তোমায়,
কলমে–ফরিদা পারভীন দিবা তুমি কি জানো ভালবাসা কি? তুমি আজও জানো না ভালোবাসা কারে বলে। ভালোবাসা হলো হৃদয়মাঝে তিল তিল করে সৃষ্টি হওয়া প্রেম কাননের প্রত্যাষিত প্রকাশিত রূপ।খুলে দেয়
স্বর্ণা তালুকদার বসন্ত তুমি সুন্দর উচ্ছল, বসন্ত তুমি সরোবরে ফোটা ফুল। বসন্ত তুমি এলে আবার শহর গ্রাম জুড়ে, থাকতে চায় না মন শুধু ঘরে। ফুল প্রেমীরা ব্যস্ত ফুল
মহসিন আলম মুহিন ঋতুরাজ এলো রাজার বেশে, কৃষ্ণচূড়া সাজে নতুন সাজে, কোকিল ডাকে মধুর সুরে, ভ্রমরা গুলো আকাশে উড়ে।। ফুল ফুটুক আর না ফুটুক-মনের মাঝে আজ বসন্ত,
মহসিন আলম মুহিন । ঘড়ির কাঁটা ঘুরছে সময়ের তালে তালে। চলছে আর চলছে, ভোরের সূর্যটা একই নিয়মে উঠে-কারো কথায় থামতে জানে না! দিন ঢুকে যায় রাতের কোলে, আর
মহসিন আলম মুহিন রুখতে হবে অপপ্রচার, ওদেরকে দিতে হবে শাস্তি, ক্ষমতা পেয়ে মানুষের কথা ভুলে, করেছে ওরা জবরদস্তি আর মাস্তি! ওরা ছিলো হায়েনা, অত্যাচারী, বড়ই জুলুমবাজ- অধিকার সব
মহসিন আলম মুহিন অল্পে তুষ্ট বেশিতে আরাম হয় নষ্ট- চাহিদা বাড়ে, তাতে হয় কেবলই কষ্ট।। চাই চাই, খাই খাই-না করাই ভালো, তাতে জীবনটা, হয়ে ‘উঠে কালো।।
মহসিন আলম মুহিন। আজ আর কিছু লিখতে চায় না মন, কলমের কালি লাল কেন? রাস্তায় মুখ থুবড়ে পড়ে আছে আকাঙ্ক্ষা, পাকা ধানে কে দিল মৈ? মায়ের বানানো মোয়াটা, নারিকেলের