কবিতাঃ বাবা লেখনীঃ রায়হানজীয়ন “বাবা” শ্রদ্ধায় অধিষ্ঠিত বিশালাক্ষ সম্পর্ক নয় মাত্র, প্রকাণ্ড পর্বত তুল্যহীন আসক্তি সমৃদ্ধ অদ্বিতীয় পাত্র। ধরণীতে আর্বিভাবই আপনিবোধ,স্নেহ,মমতায় ঘেরা, বারীন্দ্র সাদৃশ্য নিশ্চল রক্ষিত চরমতম
ধন্য সৃষ্টি কূল শাহজালাল সুজন ছায়া বিহীন কায়া ধরে আরশের নূর পড়ে ঝরে চৌদ্দ ভূবন মাঝ, আকাশেরই উজ্জ্বল তারা নূরের ছটায় পাগলপারা শুভ্র মেঘের সাঝ। দয়াল নবীর ছোঁয়া
মেজর জিয়া শাহজালাল সুজন তারিখ- ১০/০৯/২০২৪ রণাঙ্গনের লড়াকু বীর শহীদ জিয়া তিনি, বীর উত্তম ও রাষ্ট্রপতি পদক পেলেন যিনি। বজ্রধ্বনি বেজে ওঠে প্রতিবাদী সুরে, পাকিদেরকে বন্দি করে পরাধীন
প্রাণটা দেহে আছে বিধায় হচ্ছে এতো কিছু। মৃত্যুর দিন জানলে পড়ে ফিরতো সবাই পিছু। কার মৃত্যু কোন ঠিকানায়; নাইতো কারো জানা। দুনিয়ার এই ব্যস্ততার মাঝে মৃত্যু দিবে হানা। দুনিয়ার
সেলিনা সাথী>> শহরের ভেতর লুকিয়ে আছে হাজারো গল্প। প্রতিদিনের রোদ-ছায়ার খেলায় আমরা সবাই কোন না কোন গল্পের অংশ। সকাল বেলা, ঘুম ভাঙার সাথে সাথে এক নতুন যুদ্ধের সূচনা হয়, বাচ্চাদের
নতুন বাংলাদেশ গড়ে উঠছে মনের ঐক্যের শক্তিতে। ধর্ম, জাতি, বর্ণের ঊর্ধ্বে উঠে, আমরা এক হয়েছি মানবিকতার সুরে। হিন্দু বলছে, “পূজার বাজেট কমাও, বানভাসিদের পাশে দাঁড়াই।” মুসলিমরা বলছে, “মসজিদের অর্থ
পর মানুষের বুলেট গু’লি ছিনিয়ে এনেছি মায়ের বুলি, সেও কি আমরা আর ভুলি হাসি খেলি সদাইতো চলি! নিজ মানুষের দেওয়া ঘাত ভুলা যায়না ডাকি রাহাত, শুয়ে একা একাত ওকাত
সেলিনা সাথী । ক্ষমতার অপব্যবহার কখনোই কল্যাণ বয়ে আনে না। সকলে মিলে গড়া সাম্য আর ন্যায়ের বুননে, একটি সমাজ—শুধু তখনই সার্থক, যখন ক্ষমতা সম্মানের সাথে ব্যবহৃত হয়। ক্ষমতা—এটি
“পানি লাগবে কারো পানি” সেলিনা সাথী মীর মুগ্ধ নামের সেই ছেলেটি, একদিনও ভাবেনি যে তার জীবন এমন রূপ নেবে কখনো, তাঁর হৃদয়ের গভীরে ছিলো শুধুই সহানুভূতি আর মহানুভূতি সহপাঠীদের
সেলিনা সাথী: এই জীবনে আর কোনদিন নাইবা হলো দেখা, তোমায় নিয়ে গল্প -ছড়া নাই বা হলো লেখা। সীমানাটা পেরিয়ে গেছো একলা আমায় রেখে, লাল রঙের শেরওয়ানিতে স্মৃতিগুলো ঢেকে। তুমি ছাড়া