লেখক : আনোয়ার হোসেন শিক্ষার্থী, ইংরেজি বিভাগ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, ঢাকা কুরআনের আকার বিশাল বড়, কুরআনকে তোমার সাথী কর। কুরআনের সাথে বন্ধুত্ব কর, সব সমস্যার সমাধান কর। কুরআন দিয়ে
মহসিন আলম মুহিন: এসো সবাই শপথ করি, সিন্ডিকেটে মাথায় মারি, কিনবো না কেউ তরমুজ, জাগো জনতা আসুক বুঝ। একশত টাকা পিছ কিনে, হাজার টাকা বেঁচতে চায়! এসো আজ শপথ
কবিতাঃ- স্বপ্নের অপমৃত্য কলমেঃ- মহসিন আলম মুহিন চারিদিকে কেমন যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ইচ্ছা পূরণ! আমার আমিকে অস্থির, নিস্কর্মা অপাংক্তেয় মনে হয়! জনপ্রিয়তা সেতো যক্ষের ধন, জীবন বিলিয়ে দিয়ে তারপর থামা। ঈদের
শহীদুল্লা হক ভূইয়া: মায়ের ভালবাসা স্বর্গীয় সূধার ন্যায় অম্যৃত, বিশ্বপতি যিনি তারই নিজ হস্তাক্ষরে লিপিবদ্ধ সকল সিদ্ধিলাভের উর্ধ্বে জননীর স্নেহ। জন্মভূমি চিরন্তন সুখ খোঁজে মায়ের প্রীতি ডোরে, গড়তে চায়
গীতিকাব্য — সৃষ্টিকর্তা এ, নাসরিন সরমিন আল্লাহ্ তুমি দয়ার ধারা তুমি রহিম রহমান , তুমি তো অনন্ত অসীম সৃষ্টির অনন্য প্রাণ — ৷৷ তুমিই তো সেই সৃষ্টিকর্তা মহান, উদার ,
মহসিন আলম মুহিন।চাঁদ শোন মুসলমান, এসেছে রমজান, উঠেছে পুণ্যের চাঁদ, কি সুন্দর আসমান। ঘুমন্ত আত্মারে জাগ্রত করার তরে, আলো হয়ে আল-হেলাল উঠেছে গগন জুড়ে। মুসলিম জাহানে এ যে জান্নাতের
শেখ সাইদুল আলম সাজু, দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ “বসন্ত লেগেছে তোর রূপের মোহনা, বাসন্তী রাঙিয়ে দিও ফুলের বিছানা” শীর্ষক সাহিত্য সভা কবিতার মাটি বাংলাদেশের আয়োজনে জিয়া সেতুর পশ্চিম পাড়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শহীদুল্লা হক ভূইয়া : একুশ আমার বায়ান্নর সাড়া, তার ডাকে দীপ্ত হল দেশ। ঘনমানুষের ভীরে যেন মন কাড়া।। একুশ আমার ব্যাকুলতার উদয়, হাজার মনে হাতছানি দেয়। বাবা,মা,ভাই হারার অন্তিম সময়।।
নোনা জলের কান্না —————————- আমিনুল ইসলাম রনি আমিন কক্সবাজার প্রতিনিধি একা থাকি ভীষণ ভাবি ফেলে আসা দিন, কি করে যে শোধ দেবো হায়! ভালোবাসার ঋণ। যাদের ভালবাসায় আমি হয়েছিলাম সিক্ত
শহীদুল্লা হক ভূইয়া: মনটা আমার যা চায় তা শুধু কল্পনার রাজ্যে বিচরন করে, আবার যখন বাস্তবতা হয়ে ওঠে তখন সেটা শুধুই অতীতের সজীবতার রূপ হয়ে বেচেঁ থাকে। কিন্তু বর্তমান বড়ই