,,,,,,মোঃ আলমগীর হোসেস,রিপোর্টার,,,,
সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন,
সামুদ্রিক মৎস্য সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য ২২ দিন সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ হচ্ছে। আজ রোববার (১৩ অক্টোবর) থেকে রোববার (৩ নভেম্বর) পর্যন্ত এ মোট ২২ দিন মাছ আহরণের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
নিষেধাজ্ঞা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করার লক্ষে ইতোমধ্যে পোস্টারিং,ব্যানার,সচেতনতামূলক সভা ও মাইকিংয়ের কাজ সমাপ্ত করেছে বলে জানিয়েছেন ঈশ্বরদী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো, আব্দুর রহমান খান
তিনি জানান,অবরোধ চলাকালীন সময় দু-একজন জেলের নিয়ম ভাঙার প্রবণতা থাকে সেক্ষেত্রে আমরা প্রশাসনের সঙ্গে মিটিং করেছি তারা আমাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।
উপজেলা মৎস্য অফিসের তথ্যমতে, ঈশ্বরদী উপজেলায় নিবন্ধনধারী জেলেদের সংখ্যা ১৬৫৯ জন। অবরোধ চলাকালীন সময় এই জেলেদের জন্য বরাদ্দ সরকার প্রদত্ত ২৫ কেজি চাল ইতোমধ্যে পৌঁছে গেছে। এর মধ্যে ৪০০ জন কে চাউল দেওয়া হয়েছে বাকী, চাল যথাযথভাবে জেলেদের মাঝে বণ্টন করা হবে। জেলেরা জানায়,মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা শুরু হওয়াতে জেলেরা পড়বেন অস্তিত্ব সংকটে। একদিকে বছরে দুই বার নিষেধাজ্ঞা। অপরদিকে এই বছর ভরা মৌসুমেও সাগরে মাছের আকাল পড়েছে। ঋণের বোঝা এবং ধার দেনায় জর্জরিত হয়ে জেলেরা রয়েছে চরম বিপাকে।