স্টাফ রিপোর্টার : অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন মহাসচিব :মুক্তার আহমেদ,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের, অর্থ সচিব : শাজাহান মোল্লা, কার্যকরি সদস্য: ইসরাফিল, শফকাত-উল ইসলাম চৌধুরী সহ আরে নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।ফেডারেশন অব বাংলাদেশ জার্নালিষ্ট অর্গানাইজেশন মহাসচিব: হানিফ আলী সহ উক্ত মানববন্ধন ও সমাবেশে বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠন অংশ গ্ৰহণ করেন। , হৃদয় ইসলাম,সভাপতি আব্দুল আলীম, খিলক্ষেত প্রেসক্লাবের সভাপতি হাবিব সরকার, স্বাধীন,ডেমড়া প্রেসক্লাবের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সামছুদ্দোহা জুয়েল, সাংবাদিক নেতা বিন এয়ামীন এ্যপোলো, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ জার্নালিষ্ট অর্গানাইজেশনের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক কে এম মাসুন্নবি নুহূ, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এম এম তোহা, সাংবাদিক ওয়েলফেয়ার ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক ওবায়দুল হক প্রমুখ।এস এম হনিফ আলী, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ জার্নালিষ্ট অর্গানাইজেশনের চেয়ারম্যান ও অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক এস এম মোরশেদ। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, সাংবাদিকরা আজ অত্যাচারিত হচ্ছে।যদিও বাংলাদেশের চতুর্থ স্তম্ভ হচ্ছে, কিন্তু আজ সাংবাদিকরা সবচেয়ে বেশী নিগৃহীত হিসেবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। সরকারের প্রতি আহ্বান করে বলেন, আমাদের উপর যে সাইবার নিরাপত্তা আইন চাপিয়ে দেয়া হয়েছে সবগুলো তা সংস্কার করতে হবে। সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে দেশের সকল সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে মাঠে নামতে হবে। আগামী দিন গুলোতে সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে সকল প্রকার আন্দোলনে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানান এবং এবং ফিলিস্তিনের ওপর বর্বর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান তিনি ইসরাইলের সকল পণ্য বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান এবং সকল সাংবাদিকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে তাদের কলম চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেন এবং ফিলিস্তিনের বিভিন্ন বিবৃতি এবং তাদের অসহায়ত্বের কথা পৃথিবীর বুকে তুলে ধরার কথা বলেন। পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবাধিকার সাংবাদিক ফাউন্ডেশন এর মহাসচিব :মুক্তার আহমেদ বলেন ইসরাইল যাদের সাপোর্ট নিয়ে ফিলিস্তিনের উপর বারবার হামলা মামলা ঘুম খুন এবং বেসামরিক নাগরিকের উপর বোমা হামলা করছে এবং এভাবেই হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করছে তা আজ বিশ্ব চেয়ে চেয়ে দেখছে। এভাবে বোমা হামলা বিমান হামলা রকেট হামলা মিসাইল হামলা মাধ্যমে তাদের অর্থনীতি ভৌগোলিক অবস্থা ও দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে বিলীন করে দিচ্ছে তাদের দেশের নাম নিশানা। আমি দীপ্ত কন্ঠে বলতে চাই আজ বিশ্ব মানবাধিকার কোথায় আজ পশ্চিমাদের সেই মানবাধিকার কোথায় যারা কথায় কথায় মানবাধিকারের কথা বলেন সেই মানবাধিকার আজ কোথায় আজকে ফিলিস্তিনে না খেয়ে মানুষ মারা যাচ্ছে চিকিৎসার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে হসপিটালে বোমা হামলা করা হচ্ছে মানুষের গৃহ ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে আর পশ্চিমারা তা দেখেও না দেখার ভান করছে আর পরোক্ষভাবে ইজরাইলকে অস্ত্র অর্থ দিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করছে। প্রিয় দেশবাসী আমি আপনাদেরকে জানাতে চাই বোঝাতে চাই অতিমাদের মত আমরাও পরোক্ষভাবে ইজরাইলকে সহযোগিতা করছি এর মানে হলো বিভিন্ন ইজরাইলি পণ্য আমরা এবং ক্রয়ের মাধ্যমে আমরা তাদেরকে সাহায্য করছি “হে মুসলিম ভাই-বোনেরা! আমরা কি জানি যে ইহুদি পণ্য ব্যবহার করার মাধ্যমে আমাদের অর্থায়নেই ফিলিস্তিনি মুসলিমদেরকে নির্মমভাবে শহীদ করা হচ্ছে”। তাই আসুন ইহুদি পণ্য বর্জন করি। ইমানী দায়িত্ব পালন করি।:পেপসি, কোকাকোলা, সেভেনআপ, স্প্রাইট, মিরিন্ডা, ফান্টা, মাউন্টেন ডিউ, কিনলে, এ্যাকুয়াফিনা, স্পাইস খাদ্যদ্রব্য:SNICKERS,ট্যাং, মেগি, হরলিক্স, তাজা, নিডো, ওরো, লাস, কিটক্যাট, স্নিকার্স, নেসক্যাফে, নিসটি, নেসকুইক, কেএফসি, পিজাহাট, লিপটন,সাবান, শ্যাম্পু, ওয়াশিং পাউডার:লাক্স, ডভ, লাইফবয়, ক্লিয়ার, সানসিল্ক, সার্ফ এক্সেল,হুইল,রিনপাউডার,Dove,কসমেটিক্স:ভ্যাসলিন, অ্যাক্স, রেক্সোনা, পন্ডস, ফেয়ার অ্যান্ড লাভলি, জনসন অ্যান্ডজনসন,ওরিয়াল,প্যাম্পার্স,বস,গার্নিয়ার,জিলেট,ট্টুথপেস্ট:পেপসোডেন্ট,ক্লোজআপ,কোলগেট,জুতা:পোলো, বাটা, নাইকি। তাদের এই বর্বর হামলায় অনেক সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা নিয়ত হয়েছেন।এভাবে ই জাতির বিবেক অনেক সাংবাদিক্য হত্যা করেছে আমরা এই নৃশংস আত্মার তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি আমরা বিশ্ব নেতাদের কাছে আহবান করছি এর সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার করবেন এবং বিশ্ব মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করবেন। ফিলিস্তিনির পক্ষে বিবৃতি দিয়ে মানববন্ধনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।