1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
কুতুবদিয়ায় এক আইনজীবীর সহকারী ও সাংবাদিক কে তুলে নিয়ে হাত বেঁধে মারধর করলেন (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম  - Bikal barta
৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শনিবার| রাত ১:১০|

কুতুবদিয়ায় এক আইনজীবীর সহকারী ও সাংবাদিক কে তুলে নিয়ে হাত বেঁধে মারধর করলেন (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় মঙ্গলবার, জুলাই ২, ২০২৪,
  • 158 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিবেদন।

কুতুবদিয়ায় এক আইনজীবীর সহকারী ও সাংবাদিক কে সালিসে না আসায় তুলে নিয়ে হাত বেঁধে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উত্তর ধূরুং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল হালিমের বিরুদ্ধে।

পরিষদে নিয়ে যান। এরপর চেয়ারম্যান গালি গালাজ করতে করতে গালে চড়থাপ্পড় ও কিলঘুষি মারেন। এবং একপর্যায়ে লাঠি দিয়ে মারধরও করেন। তারপর ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এর বিচার দাবী করেন তিনি।

পরে, পুলিশ বিষয়টির খবর পেয়ে মোহাম্মদ হোছাইন আলীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করেন।

মারধরের বিষয়টি জানতে উত্তর ধূরুং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল হালিমের সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি অসুস্থ। পরে কথা বলবো বলে জানান।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ৮ টায় উত্তর ধূরুং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এ ঘটনা ঘটে।

মারধরের শিকার ব্যক্তি হলেন, মোহাম্মদ হোছাইন আলী (৩৯)। সে কুতুবদিয়া আদালতে আইনজীবী সহকারী ও জাতীয় দৈনিক বিকাল বার্তা পত্রিকার কুতুবদিয়া প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন।

ভুক্তভোগীর মোহাম্মদ হোছাইন আলী ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মো শফি আলম গং জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে মোহাম্মদ হোসাইন আলী ও তার ভাইদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউপি চেয়ারম্যান সালিসে হাজির হওয়ার জন্য নোটিশ প্রদান করেন। কিন্তু মোহাম্মদ হোছাইন আলী (ইউপির) সালিসে হাজির হননি। সালিসে উপস্থিত না হওয়ায় মোহাম্মদ হোছাইন আলীকে উত্তর ধূরুং ইউনিয়ন পরিষদের সামনে রিকশা দাঁড় করিয়ে চৌকিদার দিয়ে মারতে মারতে পরিষদে নিয়ে যান।

 

এ বিষয়ে কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মঈনুল হোসেন চৌধুরী জানান, উত্তর ধূরুং ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকে একটি জায়গা সংক্রান্ত সালিসের দায়িত্ব দিয়েছিলাম। কিন্তু এ নিয়ে বিচার সালিসের নামে কাউকে মারধর ও হাত বাঁধার মতো ঘটনার কথা তাঁর জানা নেই। ইউএনও আরও বলেন, ‘বিচারের নামে কাউকে মারধর কিংবা হাত বাঁধতে পারেন না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কিংবা কোন সদস্য যদি এটা করে থাকে তাহলে অন্যায় হয়েছে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

 

কুতুবদিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম কবির বলেন, ঘটনার খবরটি পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থান থেকে ভিকটিমকে উদ্ধার করে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!