1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
গ্যাসফিল্ড কর্মকর্তা ‘আয়ানী’ হত্যা না দুর্ঘটনা, চাঞ্চল্য-সুষ্ঠু তদন্ত দাবি  - Bikal barta
৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শুক্রবার| বিকাল ৩:৪৬|
সংবাদ শিরোনামঃ
স্যার’ না বলায় ক্ষেপে গেলেন সুনামগঞ্জের এসপি সারীঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন  পৈতৃক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে আপন ছোট ভাইদের সাথে মিথ্যা পাঁইতারা করছে আপন বড় ভাইয়েরা ভাঙ্গায় এক শিশুর পানিতে ডুবে মৃত্যু  খুলনা জেলা যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা।  শেরপুরে ১২০ পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ১ নেত্রকোণায় ৯ জুয়ারিকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ নেত্রকোণা জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যলোচনা সভা। রামপালে আওয়ামীলীগ- বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র জনতা।। সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে ১৭ কেজির স্বর্ণের চালানসহ আটক ২

গ্যাসফিল্ড কর্মকর্তা ‘আয়ানী’ হত্যা না দুর্ঘটনা, চাঞ্চল্য-সুষ্ঠু তদন্ত দাবি 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ৩১, ২০২৪,
  • 182 জন দেখেছেন

 

সিলেট থেকে লাকি আক্তার “জেলা প্রতিনিধি>> সিলেটের জৈন্তাপুরের সিলেট (হরিপুর) গ্যাসফিল্ড কর্মকর্তা মইনুল হোসেইন আয়ানী (৫৭) সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় হাইওয়ে পুলিশের এসআই (নিঃ) মোঃ ইউনুছ আলী বিষয়টিকে হত্যাকান্ড বলে চূড়ান্ত রির্পোট আদালতে দাখিলের পর ভয়াবহ চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। এনিয়ে স্থানীয় এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।

 

সরেজমিন অনূসন্ধ্যানে স্থানীয়দের বরাত দিয়ে জানা গেছে, জনৈক ব্যক্তি আজাদ খানের বাড়ীর লেচু চুরির ঘটনা ঘটে বিগত ২৫ মে ২০২৪ ইং- তারিখে। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোহেল আহমদ পরিবারের সঙ্গে আজাদ খানের দূরত্ব বাড়লে শুরু হয় সালিশ বৈঠকের নামে প্রহসন। সেই বৈঠকে আয়ানী ছিলেন গ্রাম্য সালিশের একজন মুরব্বি। এছাড়াও ওই এলাকার ইউপি সদস্যসহ আরও অনেকে চুরির বিষয়টি নিস্পত্তির চেষ্টা করেন। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস বৈঠক চলমান থাকাবস্থায় এর মধ্যেই সড়ক দুর্ঘটনায় দিবাগত রাত বিগত ১৩ জুন ২০২৪ ইং- তারিখে সাড়ে ১২টার দিকে প্রাণ হারান আয়ানী। শুরু হয় তীব্র উত্তেজনা। ঘটনার দিন রাতে চিকিৎসার নামে কোনও সরকারি হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে আয়ানীকে নিয়ে যাওয়া হয় সিলেটের একটি বেসরকারী ইবনে সিনা হাসপাতালে। কিন্তু আয়ানী পথিমধ্যেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পরদিন ১৫ জুন আয়ানী সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন মর্মে জৈন্তাপুর মডেল থানায় উমনপুর গ্রামের তাহির আলীর ছেলে উমর আলীকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। যার মামলা নং-০৬।

 

এদিকে রহস্যজনক হলেও সত্য যে, দুর্ঘটনাস্থল থেকে আয়ানীর কোন সুরতহাল রির্পোট তৈরী করেনি জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশ। একপর্যায় সিলেট-তামাবিল হাইওয়ে পুলিশ আয়ানী নিহতের সংবাদ পেয়ে দৌড়ঝাঁপ দেন সিলেট সোবহানিঘাট ইবনে সিনা হাসপাতালে। সেখানে থানা পুলিশকে উপেক্ষিত রেখে হাইওয়ে পুলিশের এসআই ইউনুছ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করলেও আয়ানীর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য যথাযথ কোনও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। জজ মিয়া নাটকের মঞ্চ সাজিয়ে পুরো ঘটনাকে হত্যাকান্ড চালিয়ে দেন। তাও শুধুমাত্র কয়েকজন স্বাক্ষীর উপরে নির্ভর করে। কারন ওই হাইওয়ে পুলিশ সদস্য জানতেন সড়ক পরিবহণ আইনে গাড়ি জব্দ করা গেলেও ব্যাপারটি তাদের তফশীলভূক্ত নহে বরং সম্পুর্ন আইন বর্হিভুত। অবশেষে জৈন্তাপুর মডেল থানার মামলাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে অত্যন্ত সুকৌশলে কিছু কর্তাব্যক্তিকে স্বাক্ষী বানিয়ে ১৬১ ধারায় জবানবন্দি নিয়ে আদালতের নিকঠ বিষয়টি হত্যাকান্ড বলে চালিয়ে দেন। পরবর্তীতে আদালত ১৬৪ ধারায় একাধিক ব্যক্তির স্বাক্ষ্য নেন। পরে ব্যাপক পুলিশ তদন্ত এবং স্বাক্ষ্য গ্রহণ প্রমাণ সংগ্রহ করা আবশ্যক হওয়ায় আদালত তিনদিনের মধ্যে জৈন্তাপুর জি আর ৮৩/২০২৪ পুনরুজ্জীবিত করার পাশাপাশি মামলাটি এজাহার গণ্যের নির্দেশ দেন জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশকে।

 

অপরদিকে বিগত ১৫ জুনের মামলায় ডিআই পিকআপ গাড়ি চালক উমর আলীকে একমাত্র আসামী করা হলেও পরবর্তীতে হাইওয়ে পুলিশ সদস্য ইউনূছ তিনি তার চূড়ান্ত প্রতিবেদনে আরও ৪ জনের নাম উল্লেখ করতে দেখা গেছে। তারা হলেন, মহররম আলীর ছেলে হরমুজ আলী (৪২), সিদ্দেক আলীর ছেলে তাহের আলী (৪৫), মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে ইউসুফ আলী (২২) ও সিদ্দেক আলীর ছেলে মোহাম্মদ আলী (৪২)।

এসআই ইউনুছের তদন্তকালে আরও দেখা যায়, যে সকল ব্যক্তিবর্গের তিনি স্বাক্ষ্য নিয়েছেন তারা সকলেই আসামীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে অসময়ে হামলা-মামলা, বাড়িঘড় ভাঙচু-লুটপাটের সঙ্গে জড়িত বা আসামীদের পক্ষের মামলায় উল্টো তারা আসামী হয়ে মামলাভূক্ত রয়েছে। বলতে গেলে উমনপুর গ্রামের প্রায় সত্তর শতাংশ লোক প্রভাবশালী ব্যক্তি আজাদ খান ও আয়ানীর পক্ষে অবস্থান করছেন। এই পরিবারকে উৎখাত করাই তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য। ইউনুছ এসব বিষয়াদি জানার পরেও কোন নিরপেক্ষ স্বাক্ষ্য গ্রহণ না করে জজ মিয়া নাটক তৈরী করেছেন মর্মে একটি সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে। শুধু তাইনয় আদালতকে অবগত করার পূর্বে এসআই ইউনুছ ১৬১ ধারায় স্বাক্ষীদের জবানবন্দি নিলেও রহস্যজনক কারনে তিনি কোন কললিষ্ট সংগ্রহ করেননি।

 

সম্প্রতি ৩ অক্টোবরের একটি প্রাথমিক তথ্য বিবরণী পর্যালোচনা করে দেখা যায় ওই মামলায় আরও ৪ জনকে আসামী করা হয়েছে। যতদিন যাচ্ছে আসামীর পাল্লা যেনো ভারী হয়ে ওঠছে। আসামীরা হলেন, উমনপুর গ্রামের সমসুর উদ্দিনের ছেলে মোঃ সোহেল আহমদ (বারেক-২২), তাহের আলীর ছেলে সুবেদ আলী (২১), জাবিদ আলীর ছেলে মহররম আলী (৬০) ও আব্দুর রহমানের ছেলে সমসুর ইসলাম (৫৪)।

প্রথম মামলায় গাড়ি চালক উমর আলী একা আসামী হলেও সময়ের ব্যবধানে এখন আসামীদের লাইন দীর্ঘ হচ্ছে। রাষ্ট্রপক্ষ একাধিক অভিযোগেই অভিযুক্ত করা হয়েছে প্রথমে উমর আলীকে। পরবর্তীতে এসআই ইউনুসের ফাঁদ চক্রে আসামী করা হয় আরও ৪ জন। বর্তমানে নিহতের ভাই নজমুল হোসেইন (এমদাদ)’র ফাঁদে আরও ৪ জনকে আসামী করা হয়েছে। এযেনও মামলার নামে আসামী ঢোকানোর হিড়িক শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে যদিও আয়ানীর লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হলেও ধোঁয়াশা থেকেই যাচ্ছে এটা হত্যা না সড়ক দুর্ঘটনা।

 

এবিষয়ে জানতে হাইওয়ে পুলিশের এসআই ইউনুছের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আদালত বিষয়টি নজরে নেওয়ার পর তিনজন স্বাক্ষীর জবানবন্দি ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করলে পরবর্তীতে আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেছেন। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সুরতহাল রির্পোট তিনি নিজেই তৈরী করেছেন। তখন ময়নাতদন্তের কোন প্রয়োজন ছিল কি না জানতে চাইলে বিষয়টি তিনি এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, ভিকটিমের আত্মীয়-স্বজনরা ময়নাতদন্ত করতে অপারগতা প্রকাশ করলে আইনানুগ ভাবেই লাশ দাফন কাজ সম্পন্ন হয়। এসময় তিনি দাবি করে বলেন, সবকিছু আইন অনুযায়ী করা হয়েছে। প্রত্যক্ষ স্বাক্ষীর বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্বাক্ষীরা যা বলেছে তার উপরেই ভিত্তি করে তিনি তার চূড়ান্ত রির্পোট দাখিল করেছেন।

 

এনিয়ে জৈন্তাপুর মডেল থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই লিটনের মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমি খুব ব্যস্থ্য তাই এবিষয়ে আলাপ করা সম্ভব হবেনা বলেই সংযোগ কেটে দেন।

 

এব্যাপারে জানতে হাইওয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহীদুল্ল্যাহ’র সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সুরতহাল রির্পোট প্রসঙ্গে বলেন, ডাক্তাররাই জানাবে থানা পুলিশকে একজন লোক মারা গেছে তখন থানা পুলিশই সুরতহাল রির্পোট তৈরী করবে। সেখানে হাইওয়ে পুলিশের কিছু করার থাকবেনা। যখন তাকে আয়ানীর বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হলো তখন তিনি পূণরায় সুর পাল্টিয়ে বলেন দুর্ঘটনার ঘটনাটি সত্যি তবে সন্দেহ হওয়ায় আদালতকে বিষয়টি অবগত করা হয়েছে পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ১৬৪ ধারা জবানবন্দি নিয়েছেন আদালত। এসময় তিনি ময়নাতদন্তের বিষয়টি এড়িয়ে যান। একপর্যায় মামলায় আসামী বাড়ানোর ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি কোন সদ্বত্তোর দিতে পারেননি। তিনি বলেন এতে মামলার কোন ভিত্তি থাকবেনা।

 

আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়া তিনজন স্বাক্ষীর মুঠোফোনে কথা হলে আলী হায়দার বলেন, আমি মামলার বাদীকে না জানিয়ে কিছু বলতে পারবো না আপনে তার সাথে কথা বলেন বলেই সংযোগটি কেটে দেন। মতছির আলী রানা বলেন, আপনাকে সরাসরি পেলে ভালো হতো। তিনি বলেন ঘটনা যেদিন ঘটে সেইদিন চিকনাগুল বাজার ছিলো ওইদিন আমি মাছ শিকারে যাই। হঠাৎ চিৎকার শুনতে পাই। ২-৩মিনিটের ভেতরে গিয়ে দেখি ৪-৫ জন লোক দাঁড়িয়ে আছে তখন আমি তাদের হাতে লাঠি-পাইপ দেখতে পাই কিন্তু সরাসরি কাউকে দেখিনি আয়ানীকে মারধর করতে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন এই ২-৩মিনিটের ভেতরে আলী আহমদ নামের আরেক ব্যক্তি ঘটনাস্থলে হাজির হন তার সাথে কথা বললে আপনে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। এসময় তিনি দাবি করে বলেন, এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। এনিয়ে কথা বললে আলী আহমদ বলেন, আমি সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে ঘটনার অন্তত আধঘন্টা পরে সরেজমিনে যাই। সেখানে অনেক লোককেই দেখতেই পাই। তখন আয়ানীকে মেডিক্যাল নেওয়ার প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়। এসময় তিনি বলেন, আজাদ খানের সাথে তাদের একটি বিরোধ চলে আসছিলো। দুইদিন বিরোধ নিস্পত্বির জন্য বৈঠক বসা হয়। সর্বশেষ শুক্রবার বসার কথা ছিলো কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতেই আয়ানীর মৃতু্য হয়। তবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে। মাছ শিকারে যাওয়া কোন ব্যক্তির সাথে তার দেখা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, না এরকম কোন ব্যক্তির সঙ্গে আমার দেখা হয়নি। আমি সরেজমিনে গিয়ে দেখি আয়ানীকে গাড়িতে তুলে মেডিক্যাল নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তবে ৮ নং-গ্যাস কূপের একজন আনসার সদস্য সেখানে ছিলো বলে জানতে পারি সে ঘটনার পরেই বদলী হয়ে গেছে। তাকে পেলে হয়তো অনেক তথ্য পাওয়া যেতে পারে।

 

মামলা প্রসঙ্গে জানতে মুঠোফোনে আলাপকালে বাদী নজমুল হোসেইনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, প্রথমে আমরা সড়ক দুর্ঘটনা হিসেবে মেনে নেই। পরবর্তীতে আদালতে জুলাই মাসের সাত তারিখে একটি মামলার আবেদন করি। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার সকল কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে বলে দাবি করেন। দুইমাস পর হাইওয়ে পুলিশ হত্যাকান্ড প্রতিয়মান হয়েছে বলে একটি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেই মোতাবেক মামলা চলমান রয়েছে।

 

এনিয়ে ৬নং চিকনাগুল ইউনিয়নের উমনপুর গ্রামের স্বামী তাহের আলীর স্ত্রী হাসিনা বেগমের সহীত মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি কান্নজড়িত কন্ঠে বলেন, আমরা অত্যন্ত গরীব মানুষ। আমাদের পরিবারের আত্মীয়-স্বজনকে হয়রানি করতে ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে মিথ্যা বানোয়াট হত্যা মামলা দেয়া হচ্ছে। আমাদের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে উৎখাতের অপচেষ্টা চালানো হয়। এনিয়ে আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলাও রয়েছে। তিনি বলেন উক্ত মামলার বেশিরভাগ আসামীরাই হত্যাকান্ড মামলায় স্বাক্ষী রয়েছে। আমরা বর্তমানে চরম নিরাপত্তাহীণতায় ভূগছি। এসময় তিনি মেডিক্যাল রির্পোট ও হত্যা মামলাটি সুষ্টু তদন্তের জন্য প্রশাসনের উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!