1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
ঝিনাইদহ জেলার ছয়টি উপজেলার মেঠো পথে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে অপরূপ ভাঁট ফুল - Bikal barta
৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৩শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| বৃহস্পতিবার| বিকাল ৩:৪৩|
সংবাদ শিরোনামঃ
কালিগঞ্জ কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন সম্পন্ন।  সভাপতি রিপন মোল্লা। সাধারণ সম্পাদক আব্বাস আলী। বিশ্বম্ভরপুরে”জয়কুলের”উপর মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মানববন্ধন। দিনাজপুরে অসহায় নারী-পুরুষ ও শিশু কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীত উপহার বিতরণ  বীরগঞ্জে ৩৯৫কেজি ওজনের কষ্টিপাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার পটুয়াখালী জেলা গলাচিপায় তারুন্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান  জকিগঞ্জ থানা পুলিশের অভিযানে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার! আজ মতিয়ারা মুক্তার জন্মদিন মর্যাদার শোকজ খোকসা মডেল টাউনে লাশ উদ্ধারের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার ২ আসামি, ভ্যান উদ্ধার শেরপুর জেলায় মিষ্টি আলু রপ্তানি হচ্ছে জাপানে

ঝিনাইদহ জেলার ছয়টি উপজেলার মেঠো পথে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে অপরূপ ভাঁট ফুল

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় রবিবার, মার্চ ১৭, ২০২৪,
  • 107 জন দেখেছেন

 

মোঃ মামুন আলী ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি :

ঝিনাইদহের , জেলার ৬ উপজেলার মেঠো পথের সড়কের দু’ধারে অযতে অবহেলায় বেড়ে ওঠা গ্রামবাংলার অতি পরিচিত গুল্মজাতীয় বহুবর্ষজীবী বুনো পুষ্পজাতীয় উদ্ভিদ ভাঁট। প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা সাদা ভাঁট ফুলের সৌন্দর্যে চোখ জুড়িয়ে যায় পথচারীদের। গ্রাম বাংলার চিরচেনা এ ফুলটি হরহামেশা গেলেও সাদা ভাঁট ফুলের দিকে তাকালে অনেকের মনে আলাদা একটা অনুভূতি জাগে। অঞ্চলভেদে এ গাছের ফুল ভাইটা ফুল, ঘেটু ফুল, বনজুঁই ফুল, ঘণ্টাকর্ণ হলেও ভাঁট ফুল নামে এটি সবার কাছে পরিচিত।

কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বসন্তের আগমনে পলাশ-শিমুলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে এ ফুল ফোঁটে। এ ফুল ফাল্গুন ও চৈত্র মাসে ফুটতে দেখা যায়। বিশেষ করে পরিত্যক্ত মাঠ, বন, রাস্তা কিংবা জলাশয়ের পাশে ভাঁট ফুলের ঝোঁপ চোখে পড়ে। ভাঁট গাছের প্রধান কান্ড সোজাভাবে দন্ডায়মান। সাধারণত ২ থেকে ৪ মিটার লম্বা হয় এ ফুলের গাছ।এ গাছের পাতা দেখতে কিছুটা পানপাতার আকৃতির ও খসখসে। ডালের শীর্ষে পুষ্পদন্ডে ফুল ফোঁটে। পাপড়ির রং সাদা এবং এতে বেগুনি রঙের মিশ্রণ আছে। বসন্ত থেকে গ্রীষ্ম অবধি ফুল ফোঁটে। এ ফুলের রয়েছে মিষ্টি সৌরভ। রাতে বেশ সুঘ্রাণ ছড়ায় এ ফুল। ফুল ফোঁটার পর মৌমাছিরা ভাঁট ফুলের মধু সংগ্রহ করে।

ঝিনাইদহ টু চুয়াডাঙ্গা মেন মহাসড়কের দুই পাশে ভাঁট ফুলের সমারোহ দেখলে মনে হবে প্রকৃতি যেন অপরূপ সাজে সেজেছে। এছাড়া জেলার সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বাগানগুলোতে ভাঁট ফুলের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হবেন যে কেউ।সড়কে চলাচলকারী লোকজন এবং ঘুরতে বা বেড়ানো দর্শনার্থীরাও তা দেখে মুগ্ধ হন।
ভাঁট শুধু সৌন্দর্য গুণে নয়,মানব দেহের জন্য এ গাছের অনেক ওষুধি গুণাগুণ আছে। বিশেষ করে চর্ম রোগীদের জন্য নিয়মিত এ ভাঁট ফুলের রস করে দিনে দুই বার ক্ষত স্থানে মালিশ করলে যে কোন চর্ম রোগ দ্রুত সেরে যাবে। অনেক সময় বিষাক্ত পোকামাকড় কামড় দিলে এ ভাট ফুলের রস করে ক্ষত স্থানে মালিশ করলে ফোলা ও ব্যাথা দ্রুত কমে যায়। ভাঁটের পাতার রস কৃমি প্রতিরোধেও দারুণ উপকারী।’

ভাঁটফুল গুল্মজাতীয় দেশী বুনো পুষ্পক উদ্ভিদ। এটি বুনো ফুল, গাঁয়ের মাঠে কিংবা রাস্তার ধারে অযতে ফুটে থাকে এ ফুল। ফুল গাছটি ভাঁট বলে পরিচিত হলেও স্থানভেদে এবং ভিন্ন ভিন্ন জনগোষ্ঠীতে এর ভিন্ন ভিন্ন নামও রয়েছে। অনেকে একে বনজুঁইও বলেন। এ গাছের ভেষজ গুণাগুণও রয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!