1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
টাকা ছাড়া মিলছে না 'স্মার্টকার্ড" - Bikal barta
৩০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| বুধবার| রাত ১২:৫৯|
সংবাদ শিরোনামঃ
জীবন যেখানে যেমন ওসমানীনগরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, যুক্তরাজ্য প্রবাসী ভাই বোন আহত!  ঈশ্বরদীতে রেললাইন থেকে ব্যবসায়ীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার ভাঙ্গায় সালিশ বৈঠকের মধ্যে দুই পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে আহত-১৫ বাড়িঘর লুটপাট ও ভাঙচুর অভিযোগ  ডিমলায় ড্রেন নির্মাণকে কেন্দ্র করে নিহত-০১  ভাঙ্গায় যুবলীগের সভাপতি ও নিক্সন চৌধুরীর সহযোগী মামুন শিকদার আটক ধামইরহাটে কৃষককের পা ভেঙ্গে আহত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন সামন্য বৃষ্টি হলেই বিদ্যালয় মাঠে হাটু পানি, ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা। দৈনিক বিকাল বার্তার ওসমানীনগর প্রতিনিধি হলেন সৈয়দ মোফাজ্জল আলী সিলেটের শাহনাজ ও মুরাদ কারাগারে

টাকা ছাড়া মিলছে না ‘স্মার্টকার্ড”

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শনিবার, ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২৫,
  • 46 জন দেখেছেন

 

মো:শুকুর আলী,স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায়
জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) ফ্রিভাবে বিতরণের নির্দেশনা থাকলেও তাহিরপুর নির্বাচন অফিস থেকে টাকা ছাড়া মিলছে না “স্মার্টকার্ড”।

যারা নির্ধারিত সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে পারেন নি তারা। নির্বাচন অফিসে বার-বার যাওয়ার পরও মিলছে না “স্মার্টকার্ড”পড়ছেন হয়রানিতে। তবে টাকা দিলে সহজেই মিলছে স্মার্টকার্ড।

জানা যায়, সারা দেশের ন্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ফ্রি ভাবে বিভিন্ন ইউনিয়নে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ভিড় সহ বিভিন্ন কারণে অনেক ভোটারই সময় মতো “স্মার্টকার্ড”সংগ্রহ করতে পারেননি। পরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে গেলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা ছাড়া দেওয়া হচ্ছে না কার্ড।

অভিযোগ উঠেছে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে মাস্টাররোলে কর্মরত অফিস গার্ড মো. হাবিব সারোয়ার, সহজ সরল ভোটারদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫০০ (পাঁচশত) টাকা বখরা নিয়ে কার্ডের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যারা টাকা দিতে পারছেন না তাদের মাসের পর মাস ঘুরাচ্ছেন তিনি।

উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বুক্তবোগি গুটিলা গ্রামের ফুলেছা বেগম বলেন, তারা স্বপরিবারে অর্থনীতি সংকটে কারনে সিলেটে থাকেন, সেজন্য সময়মতো গ্রামে এসে স্মার্টকার্ড করতে পারেনি। ফুলেছা বেগম ছেলেকে স্কুলে ভর্তির জন্য জন্মনিবন্ধন করতে স্মার্ট কার্ড লাগে।

গত সপ্তাহে স্মার্টকার্ডের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে প্রথমে স্মার্টকার্ড দুই মাসের আগে হবে না বলে জানিয়ে দেয় অফিস থেকে। কিছুক্ষণ পর অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার ৫০০ (পাঁচশত) টাকা দাবি করেন, আর বলেন কাউকেই বলা যাবে না, তাহলে কার্ড মিলিয়ে দিতে পারি কিছু দিলে আমি মেনেস করব, তিনি বলেন যে-তাকে ৫০০( পাঁচশত) টাকা দেওয়া মাত্র কিছুক্ষণ পরই কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন, “যেমন কথা তেমন কাজ”অল্প সময় অপেক্ষায় কার্ড হাতে পেয়ে যান তিনি।

তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস,অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার এর সাথে ফোন কলে “স্মার্টকার্ড” ব্যাপারে কথা বলা মাত্র তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে দ্রুত মোবাইলের লাইন কেটে দেন।

তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম জানান, টাকা দিয়ে “স্মার্টকার্ড” গ্রহণ করেছেন এমন কোন ভুক্তভোগী থাকলে, তার নিকট লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নিবেন তিনি।

মো:শুকুর আলী,স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায়

জাতীয় পরিচয়পত্র (স্মার্টকার্ড) ফ্রিভাবে বিতরণের নির্দেশনা থাকলেও তাহিরপুর নির্বাচন অফিস থেকে টাকা ছাড়া মিলছে না “স্মার্টকার্ড”।

 

যারা নির্ধারিত সময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে পারেন নি তারা। নির্বাচন অফিসে বার-বার যাওয়ার পরও মিলছে না “স্মার্টকার্ড”পড়ছেন হয়রানিতে। তবে টাকা দিলে সহজেই মিলছে স্মার্টকার্ড।

 

জানা যায়, সারা দেশের ন্যায় উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ফ্রি ভাবে বিভিন্ন ইউনিয়নে স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত ভিড় সহ বিভিন্ন কারণে অনেক ভোটারই সময় মতো “স্মার্টকার্ড”সংগ্রহ করতে পারেননি। পরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে স্মার্টকার্ড সংগ্রহ করতে গেলে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে টাকা ছাড়া দেওয়া হচ্ছে না কার্ড।

 

অভিযোগ উঠেছে, সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসে মাস্টাররোলে কর্মরত অফিস গার্ড মো. হাবিব সারোয়ার, সহজ সরল ভোটারদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫০০ (পাঁচশত) টাকা বখরা নিয়ে কার্ডের ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যারা টাকা দিতে পারছেন না তাদের মাসের পর মাস ঘুরাচ্ছেন তিনি।

 

উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বুক্তবোগি গুটিলা গ্রামের ফুলেছা বেগম বলেন, তারা স্বপরিবারে অর্থনীতি সংকটে কারনে সিলেটে থাকেন, সেজন্য সময়মতো গ্রামে এসে স্মার্টকার্ড করতে পারেনি। ফুলেছা বেগম ছেলেকে স্কুলে ভর্তির জন্য জন্মনিবন্ধন করতে স্মার্ট কার্ড লাগে।

 

গত সপ্তাহে স্মার্টকার্ডের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে প্রথমে স্মার্টকার্ড দুই মাসের আগে হবে না বলে জানিয়ে দেয় অফিস থেকে। কিছুক্ষণ পর অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার ৫০০ (পাঁচশত) টাকা দাবি করেন, আর বলেন কাউকেই বলা যাবে না, তাহলে কার্ড মিলিয়ে দিতে পারি কিছু দিলে আমি মেনেস করব, তিনি বলেন যে-তাকে ৫০০( পাঁচশত) টাকা দেওয়া মাত্র কিছুক্ষণ পরই কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন, “যেমন কথা তেমন কাজ”অল্প সময় অপেক্ষায় কার্ড হাতে পেয়ে যান তিনি।

 

তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস,অফিসের গার্ড হাবিব সারোয়ার এর সাথে ফোন কলে “স্মার্টকার্ড” ব্যাপারে কথা বলা মাত্র তিনি বিষয়টি অস্বীকার করে দ্রুত মোবাইলের লাইন কেটে দেন।

 

তাহিরপুর উপজেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম জানান, টাকা দিয়ে “স্মার্টকার্ড” গ্রহণ করেছেন এমন কোন ভুক্তভোগী থাকলে, তার নিকট লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নিবেন তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!