আহমেদ হোসাইন ছানু, নিজস্ব প্রতিবেদক:
আজ সকাল ৮ ঘটিকায় শুরু হচ্ছে ভোট উৎসব। উৎসবমুখর পরিবেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রচারনা শেষে ভোটাররা হিসাব মিলাতে শুরু করেছে কে বিজয়ী হচ্ছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার রামপুরা, মগবাজার, হাতিরঝিল, রমনা, থানা নিয়ে গঠিত ঢাকা ১২ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৬ জন প্রতিযোগী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তার মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি, তৃণমূল বিএনপি মনোনীত, সোনালী আঁশ প্রতীকের,১৫ দলীয় প্রগতিশীল ইসলামী জোটের৷ কো- চেয়ারম্যান ও জনতার কথা বলে পার্টির চেয়ারম্যান জননেতা মুহাম্মদ নাঈম হাসান ও জাতীয় পার্টির মনোনীত নাঙ্গল প্রতীকের খোরশেদ আলম খুশু এর মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে এলাকা ঘুরে জানা গেছে। নৌকা প্রতীকের বীরমুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি ক্লিন ইমেজের হওয়ায় অন্যান্য প্রার্থীর চাইতে অনেক অনেক গুন এগিয়ে আছেন, ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শেষ হাসি হাসবেন হয়তো বারবার নির্বাচিত জনতার নেতা আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি। এছাড়াও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত প্রতীকের মোঃ আব্দুল হাকিম, বিএনএফ মনোনীত টেলিভিশন প্রতীকের আতিকুর রহমান, এনপিপি মনোনীত আম প্রতিকের শাহিন খান ও বিক্ষিপ্তভাবে প্রচারণা চালিয়েছেন। তবে নাসকতা ও ভোট বর্জনের কারণে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে আতংক বিরাজ করছে তাই এ আসনে ভোটার উপস্থিতি কি রকম হয় তার উপর ফলাফল নির্ধারিত হবে। যদি সাধারণ ভোটাররা ভোট দিতে আসেন সেক্ষেত্রে নৌকার মাঝি বীরমুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান কামাল এমপি ও সোনালি আঁশ প্রতীকের মুহাম্মদ নাঈম হাসান এর সাথে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মূখোমুখি হতে পারেন। প্রচারনার শেষ দিনে সোনালী আঁশ প্রতীক এর মুহাম্মদ নাঈম হাসান অনেক গুলি ঘোড়ার গাড়ী ও নেতাকর্মীদের নিয়ে পুরো এলাকায় ব্যাপক শোডাউন ও গণসংযোগের কারণে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফিরে এনেছেন বলে এলাকাবাসীর ধারণা। সবাই তাকিয়ে আছে আজ কে হাসবেন বিজয়ের হাসি? নৌকার মাঝি আসাদুজ্জামান খান কামাল, নাকি সোনালী আঁশ প্রতীক এর জনতার নেতা মুহাম্মদ নাঈম হাসান নাকি অন্য কেউ। দিনশেষে জনতার জয় হোক, গণতন্ত্রের জয় হোক, সাধারণ মানুষের এটাই প্রত্যাশা।