মোঃ আবু তালেব হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ নবীগঞ্জের স্হানীয় সরকারী প্রশাসনের পক্ষ থেকে রিকসা,মিশুক, টমটম,ও বিভিন্ন যান বাহনের নির্দিষ্ট কোন গাড়ী ভাড়ার পরিমান নির্নয় করা হয়নি।এ কারনে নবীগঞ্জের গাড়ী চালক ও যাত্রীদের মধ্যে ভাড়া নিয়ে জামেলা করতে দেখা যাচ্ছে। নবীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনে মাসিক আইন শৃংখ্যলা মিটিং হলে ও বিভিন্ন যান চলাচলের গাড়ী ভাড়ার পরিমান নির্ধারন করা হয়নি। এতে নবীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় রিকসা,মিশুক, টমটম চালক ও গাড়ীর মালিকরা বসেই মনগড়া ভাবে গাড়ী ভাড়া বৃদ্ধি করেছেন। নবীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের এ বিষয়ে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না । এতে নবীগঞ্জের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইন শৃংখ্যলার ব্যঘাত ঘটছে। বিভিন্ন মিশুক ও টমটম ভাড়া স্হানীয় প্রশাসনিক অনুমতি ছাড়াই বাড়ানো যায়। নবীগঞ্জ স্হানীয় প্রশাসনের প্রয়োজন পড়ে না। নবীগঞ্জের একটি এলাকা মিশুক ও টমটম ভাড়া স্হানীয় প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই ভাড়ার পরিমান ১০টাকার ভাড়া ২০টাকা করা হয়েছে। স্হানীয় প্রশাসনের নীতি মালা অমান্য করে মিশুক ও টমটম ভাড়া মনগড়া ভাবে হালিতলা থেকে নবীগঞ্জ পর্যন্ত ২০ টাকা করেছেন নবীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের হালিতলা বারইকান্দি গ্রামের মিশুক ও টমটম ব্যবসায়ীরা,এরা কি প্রশাসনের দায় দায়িত্ব পেয়ে গেছে? নবীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকার গাড়ী ও যান বাহনের গাড়ী ভাড়া কে নির্ধারন করবে?নবীগঞ্জের প্রশাসন না অন্য কেউ করবে? এরা কি প্রশাসনের অনুমোদন পেয়েছে?গাড়ী ভাড়া বাড়ানোর প্রয়োজন হলে শ্রমিক সংগঠনের দায়িত্ব প্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক প্রশাসনিক পরামর্শ ক্রমে গাড়ী ভাড়ার পরিমান বাড়িয়ে সাইনবোর্ডে রেইট ভাড়া তৈরী করতে হয়। কিন্তু নবীগঞ্জের কিছু কিছু এলাকা দায় ছাড়া হয়ে গেছে। মনে হয় বাংলাদেশের আলাদা স্বর্গ রাজ্যে পরিনত হয়ে গেছে।