মোহাম্মদ ছিদ্দিক সাতকানিয়া চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলা এওচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিম গাঁঠিয়া ডেংগা আট নাম্বার ওয়ার্ড পেশকার বাড়ির সৌদি ফেরত ছিদ্দিক এর খামারের গরু বিক্রি করা ২২৩,০০০ দুই লক্ষ তেইশ হাজার টাকা ও ছিদ্দিক এর বড় ছেলে নাম ওমর ফারুক ছিদ্দিক বয়স প্রায় ১৩ বছর সহ কোথায় লুকিয়ে রাখছে ছিদ্দিক এর আপন দুই ভাই মোঃ দেলোয়ার মোঃ দিদার ও ছিদ্দিক এর প্রথম স্ত্রীর দূর সম্পর্কের এক আত্মীয় এস এম আবদুস সালাম আজাদ এখনো টাকা ও ফেরত দেনি ছিদ্দিক এর ছেলে কে কোথায় লুকিয়ে রাখছে তার সন্ধান ও দিচ্ছে না বরং উল্টো হুমকি দিচ্ছে বলে জানিয়েছে ছিদ্দিক।

প্রবাস ফেরত ছিদ্দিক ছিদ্দিক ২১ বছর সৌদি কর্মরত থাকা অবস্থায় যা উপার্জন করছে সব টাকা তার ভাইদের কাছে দিয়ে দিয়েছে। বিগত ০৫/০১/২০২৩ ইং তারিখে ভিসা জটিলতার কারনে ২১ বছর সৌদি থেকে ফেরত আসতে বাধ্য হয় দেশে আসার পর থেকে ছিদ্দিক এর সাথে আচার আচরণ ভিন্ন হয়ে গেছে তার পরিবারের লোকজনের। ছিদ্দিক সৌদি তে থাকা অবস্থায় যা উপার্জন করছে সব টাকা তার ভাইদের কাছে দেওয়ার পরেও তার সাথে গায়ে পড়ে সবসময় ঝগড়া ঝামেলা করতে থাকে তার আপন ভাই ও ভাইয়ের বৌ মিলে তখন ছিদ্দিক বাধ্য হয়ে তার দেওয়া টাকার হিসাব যখন চাওয়া হয় উল্টো ২৫/০৭/২০২৩ ইংরেজি তারিখে প্রবাস ফের ছিদ্দিক এর কাছে ব্যবসা করবে বলে ৫০০,০০০ পাঁচ লক্ষ টাকা চেয়ে বসে ছিদ্দিক টাকা দিতে অপারগতা জানালে ছিদ্দিক এর ভাই ও তার ভাইয়ের বৌ মিলে ছিদ্দিক কে হুমকি ধামকি দিচ্ছে মানবিক ও মান সম্মানের দিকে চেয়ে ছিদ্দিক নীরব থাকতে বাধ্য হয় এই ঘটনা যখন পূনরায় তারা ঘটাচ্ছে তখন ছিদ্দিক বাধ্য হয়ে সমাজ নেতাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন সমাজ নেতাদের নীরব ভুমিকার কারনে তারা দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে এবং ছিদ্দিক কেমনে শান্তিতে বসবাস করে তা দেখে নেওয়ার হুমকি দিতে থাকে এক পর্যায়ে ছিদ্দিক এর বড় ছেলে নাম, ওমর ফারুক ছিদ্দিক ১৩ ছিদ্দিক এর আপন দুই ভাই ও ছিদ্দিক এর প্রথম স্ত্রীর দূর সম্পর্কের এক আত্মীয় প্রতারক এস এম আজাদ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে তাদের বসে নিয়ে যায়।

৩০/১১/২০২৩ ইং রোজ বুধবার সকালে ছিদ্দিক তার স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তার দেখাতে নিয়ে যায় দুপুর ১.৩০ টায় বাড়িতে এসে দেখে দরজা খোলা আলমারির তালা ভাংগা ছিদ্দিক এদিক সেদিক তার ছেলেকে খোঁজা খুঁজির পড়েও যখন পাওয়া যাচ্ছে না তখন সমাজ নেতা ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুর রাজ্জাক কে ঘটনার বিস্তারিত জানানো হয়েছে সবাই খোঁজা খুঁজির পরেও যখন পাওয়া যাচ্ছে না সবার সন্দেহ হয় এর পেছনে বড় রহস্য থাকতে পারে তখন তারা সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিদ্দিক কে আইনের আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে ছিদ্দিক ৯৯৯ এ কল করে বিস্তারিত জানানোর পরে তারা জানিয়েছে নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করার জন্য ছিদ্দিক থানায় যাওয়ার কথা যখন তারা শুনতে পায় অপকর্মের সাথে জড়িত ছিল যারা তারা এক পর্যায়ে স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে ছিদ্দিক এর ছেলে এস এম আব্দুস ছালামের কাছে আছে কি ভাবে ছিদ্দিক এর ছেলে তার কাছে কেমনে গেছে এমন প্রশ্ন করলে তার সঠিক জবাব না দিয়ে উল্টো আব্দুস ছালাম জানিয়েছে তিনশো টাকার স্টাম দিয়ে ছিদ্দিক কে তার ছেলে কে নিয়ে আসতে হবে তিনশো টাকার স্টাম দিয়ে কেন ছিদ্দিক এর ছেলে তোমার কাছ থেকে আনতে হবে এমন প্রশ্ন করলে সঠিক জবাব না দিয়ে মোবাইল কেটে দিয়ে মেবাইল বন্ধ রাখে পুনরায় কল দেওয়া হলে মোবাইল আর রিসিভ করতে অপারগতা জানায়।

এস এম আব্দুস ছালাম আজাদ সে কে একটু জানা যাক ২০/০৩/২০১১ ইং সৌদি প্রবাসী ছিদ্দিক যখন দেশে আসে বিবাহ করার জন্য আর এক প্রতারক আইয়ুব আলী নিয়ে গেছে আর এক প্রতারক আব্দুস ছালাম আজাদের কাছে আব্দুস ছালামের মেয়ে বলে তার তথাকথিত ভাগ্নি অসুস্থ অবস্থায় ছিদ্দিক এর সাথে বিয়ে দিয়ে একটি বানিজ্য করছে প্রতারক এস এম আব্দুস সালাম আজাদ তথাকথিত ভাগ্নিকে মেয়ে বলে বিবাহ দেওয়ার সময় তার নাম ছিল আবুল কাশেম বিয়ের পরে হয়ে গেছে এস এম আব্দুস ছালাম আজাদ। বিবাহের পরে যখন মানুষ বলাবলি করতে শুনা গেছে তখন ছিদ্দিক বাধ্য হয়ে বিস্তারিত ডকুমেন্ট বের করছে তখন তার মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আসল চেহারা বেরিয়ে আসছে। তার বিরুদ্ধে তার ওয়ার্ডে কমিশনার এনামুল কবির কে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে কমিশনার এনামুল কবির বলছে তার বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য সে নাকি কারো কথা শুনে না এবং উল্টা ধমক দিয়ে কথা বলে রাজনৈতিক প্রভাব খাটায়।

কতো বড় মোনাফেক তথাকথিত মোল্লা সে আবার হুমকি ধামকি দিচ্ছে অবিরত। সমাজিক রাজনৈতিক পেশাজীবি ও মানবাধিকার সহ সকলের কাছে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ বিচার দাবী করছেন প্রবাস ফেরত মোহাম্মদ ছিদ্দিক।