1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
বিশ্বম্ভরপুরে আগুনে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার ক্ষতি,চোখের পলকে শেষ  - Bikal barta
৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শনিবার| সকাল ১০:০২|

বিশ্বম্ভরপুরে আগুনে প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার ক্ষতি,চোখের পলকে শেষ 

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, অক্টোবর ২, ২০২৪,
  • 90 জন দেখেছেন

 

মো:শুকুর আলী,স্টাফ রিপোর্টার:

সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা পলাশ ইউনিয়নের পলাশ বাজারে ৭টি দোকান আগুনে পুড়ে প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি গ্রস্থ ব্যাবসায়িরা।

 

০২ সেপ্টেম্বর সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটের দিকে বিশ্বম্ভরপুর পলাশ বাজারে মধ্যেগুল্লী ঘটনাটি ঘটেছে।

 

এর মধ্যে বেশ ক্ষতি ৫ টি দোকান সম্পূর্ণ আগুনে পুড়ে চাই!পাশের দুটি দোকানের মালামাল সড়াতে প্রায় লক্ষাধিক টাকার খয় ক্ষতি ব্যবসায়ীরা।

 

প্রাথমিক ধারণা ক্ষতিগ্রস্তরা জানান পল্লি বিদ্যুতের সট-সার্কিট অথবা সর্ণকারের দোকান থেকেই আগুন লেগেছে।

 

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাবসায়িরা হলেন,শাহ নেওয়াজ,গিয়াস উদ্দিন কাপড়ের দোকান (বাচ্চু মিয়া) ও শাহ আলম (আকাশ জুয়েলাস)নীরেন্দ্র দেবনাথ ওমর(আপন স্বর্ণ শিল্পালয়), ইদ্রিস আলীর (জাহিদুল স্বর্ণ শিল্পালয়) তিন স্বর্ণের দোকান। কিছু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কাপড় ব্যবসায়ী বাচ্চু মিয়া ও আবু হানিফ।

 

বাজারের ব্যবসায়ী আরও জানান, সকালে হোটেল কর্মচারীরা হঠাৎ দেখেন মধ্যেগুল্লি ধোয়া ভরপুর চিৎকারে আশপাশের ব্যাবসায়ি আগুন নেবানোর চেষ্টা চালায়,পাশাপাশি বিশ্বম্ভরপুর ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ৫টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই।

 

শাহ নেওয়াজ ও গিয়াস উদ্দিনের দোকানের পাশে ব্যবসায়ী বাচ্ছু মিয়া ও আবু হানিফ জানান,আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত এসে দোকানের মালামাল হাতে হাত রেখে নিয়ে সড়ানোর চেষ্টা করে রক্ষা পেয়েছি সময় মত ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা না আসলে আমার দোকান ও পুড়ে ছাই হয়ে যেতে এরপরও আমার প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।

 

ক্ষতিগ্রস্ত গিয়াস উদ্দিন জানান। আমি ধারদেনা, এনজিও লোন ও জমি জমা বিক্রি করে এই কাপড়ের দোকান দিয়েছিলাম চোখের সামনেই সব শেষ হয়ে গিয়েছেন।

 

ক্ষতিগ্রস্থ শাহ নেওয়াজ জানান,মসজিদের টাকা সহ দোকানের কাপড় পুড়ে ছাই এছারা ও ৫ টি দোকান গুলো আমার। সব শেষ আমার

 

ক্ষতিগ্রস্থ স্বর্ণের দোকান শাহ আলম বলেন, মাত্র মাসহল দোকান দিলাম এর মধ্যেই আগুনে পুড়ে ছাই।

 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মফিজুর রহমান জানিয়েছেন,ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণের জন্য লোক পাঠানো হয়েছে। আগুন লাগার সঠিক কারণ জানা যায়নি তবে ফায়ার সার্ভিস আগুন লাগার কারণ জানতে কাজ করতেছে। ক্ষতি গ্রস্থদের উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!