*নিজস্ব প্রতিনিধি (দ্বীপক চন্দ্র সরকার), নেত্রকোণা:*
নেত্রকোণার কৃতি সন্তান বারী সিদ্দিকী, উপ মহাদেশের প্রখ্যাত বংশীবাদক, সংগীত শিল্পী, নেত্রকোণা সদর উপজেলায় জন্ম গ্রহণ করেন এই কৃতি সন্তান বারী সিদ্দিকী সেই মহান ব্যাক্তির ৭০তম জন্মদিন আয়োজন করে হিমু পাঠক আড্ডা।
শুক্রবার সন্ধ্যায় নেত্রকোণা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের কার্লি গ্রামে শিল্পীর নিজ হাতে গড়া বাউল বাড়িতে ঘরোয়া পরিবেশে কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হয়।
বাউল বাড়ির ছাদে হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা বাড়ির মালিকের দায়িত্বে থাকা মরহুম বারী সিদ্দিকী এঁর স্ত্রীর ভাই আব্দুল কাদিরের অনুমতিক্রমে ও উনাকে সাথে নিয়ে হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা মরহুম শিল্পীর স্মরণে কেক কেটে জন্মদিন পাল করে।
প্রতি বছরই এই দিনটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার মধ্যদিয়ে পালন করে থাকে হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা ঠিক তেমনি এ বছরও হিমু পাঠক আড্ডার গূনী এই শিল্পীকে স্মরণ করে সকলে মিলে বাউল আড়ীর ছাদে ক্ষুদ্র পরিষরে নিজেরাই উপস্থিত হয়ে কেক কাটে ও অতি সাধারণভাবে নিজেরোই একটি সংগীত অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তবে প্রতি বছরের ন্যায় এবার লিল্পীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানটি শুধু কেক কেটেই নিরবতার মাঝে পালন করা হয়।
তবে অভিজ্ঞ ও সংগীতপ্রেমীদের (হিমু পাঠক আড্ডা)’র মন্তব্য একটু ভিন্ন উনাদের বক্তব্য হচ্ছে এভাবে যদি উপ মহাদেশের প্রখ্যাত প্রখ্যাত একজন বংশীবাদক, সংগীত শিল্পী, নেত্রকোণা সদর উপজেলায় অহংকার, এমনি নেত্রকোণা জেলার ভাটিবাংলার অনেক কৃতি সন্তানরা রয়েছেন যারা কিনা সাহিত্য শিল্প, অভিনয়, বিশিষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ রয়েছেন ক্রমশৈই এই জেলার কৃতি সন্তানদের কদর কমে যাবে বলে ধারণা করছেন। পরিশেষে অনিুষ্ঠানের শেষ সময়ে একজন বলেই উঠলেন আমরা বিষয়টি নিয়ে উল্লেখ্য ব্যাক্তিবর্গের সঠিক সম্মান ও যিনি শিল্পী, যিনি অভিনেতা, ও নেত্রকোণা জেলার গর্ব যারা এ জেলার জন্য অনেক কিছু অবদান রেখে গেছেন উনাদের জন্য অন্তত বিশেষ সম্মানের ব্যবস্থা করা উচিত বলে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক আলপনা, পৌরসভার সুব্রত সরকার টিটু ও হিমু পাঠক আড্ডার সদস্য ও কোমলমতি শিশুদের নিয়ে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।