প্রিয়াংকা নিয়োগী, কোচবিহার, ভারত।
আমরা প্রত্যেকেই পারি শান্তির প্রচারে অংশগ্রহণ করতে।এখন প্রশ্ন হোলো কিভাবে শান্তির প্রচারে অংশ গ্রহণ করব? দৈনন্দিন কাজের চাপে ও ব্যাস্ততায় অনেক কাজই বাদ চলে যায়,তাহলে কি করে সম্ভব?
বর্তমানে তেমন কোথাও শান্তির সংগঠন নেই বললেই চলে,যে সেখানে গিয়ে শান্তির বিষয়ে কিছু বলব।শান্তির সভাও হয়না জায়গায় জায়গায়।
আমরা প্রত্যেকেই শান্তি চাই। অথচ আমরা সুখের পেছনে ছুটতে থাকি।আর ছুটিও তাই।আর একটা সময়ে যখন সমস্যায় পরি তখন শান্তিকে অনুভব করি যে জীবনে শান্তি কমে গেছে।কিন্তু আমরা যদি শান্তিপূর্ণ জীবন কাটাতে চাই বা আমাদের শান্তি বিনষ্ট না হয় চাই তাহলে আমাদের মানসিকভাবে পরিকল্পনাবদ্ধ থাকতে হবে যে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে চলাফেরা করব।
আমাদের চলাফেরার ধরণ হবে নির্ভেজাল।
তাহলেই শান্তিতে থাকা সম্ভব।যেকোনো পরিস্থিতিতেই মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে।আপনি যদি কিছুটা মেপে চলেন তাহলে অবশ্যই সম্ভব শান্তির সাথে চলা।এমন কিছু বিষয় আছে যেখানে প্রতিবাদ করতে হবে,সেখানে অবশ্যই প্রতিবাদ করুন।আর প্রয়োজন হলে প্রশাসনে দ্বারস্ত হন।কখনো কখনোও শান্তির জন্য লড়াইও করতে হয়।তাই সেই রাস্তাতেও অনেকসময় এগোতে হবে।
শান্তির প্রচারে অংশগ্রহণ করতে আমরা অবশ্যই পারি। বর্তমানে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ,ইউটিউবে প্রত্যেকে রিল করি এবং বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরি।
তেমনি আমরা প্রত্যেকেই যদি শান্তির ব্যাপারে নিজের কিছু বক্তব্য তুলে ধরি,তাহলে শান্তির প্রচার অনেকটাই সম্ভব।
যুদ্ধ হানাহানি নয়,
শুধুই শান্তি চাই,
নির্ভেজাল হাসিখুশি পৃথিবী চাই,
সহযোগিতাপূর্ণ বন্ধু চাই।