সংরক্ষিত মহিলা আসনে জাপার মনোনয়ন প্রত্যাশী মোছাঃ রহিমা আক্তার (আসমা সুলতানা)।
রিপোর্টারের নাম
-
প্রকাশিত সময়
বুধবার, জানুয়ারি ৩১, ২০২৪,
-
97 জন দেখেছেন
- নেত্রকোনা থেকে দ্বীপক চন্দ্র সরকার :
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নিবার্চনে “লাঙ্গল” মার্কায় নেত্রকোণা—২ (সদর— বারহাট্টা) জাতীয় পার্টি মনোনীত সংসদীয়—১৫৮ নং আসনে নিবার্চনী প্রতিদ্বন্ধিতা করেন মোছা. রহিমা আক্তার (আসমা সুলতানা)। নিজের দলের ৪/৫ জন লোক কর্তৃক ৭৬,৬০,০০০/— চাদাঁ দাবি করায় নির্বাচনী কার্যক্রম সঠিকভাবে না করতে পেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। তিনি শুধু নিজ নির্বাচনী কর্মী কর্তৃক ৮৯৭ ভোট পেয়েছিল। ২০২২ ইং ৭ অক্টোবর নেত্রকোণা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রজাপতি মার্কায় নির্বাচন হয়। তিনি ১০ টি উপজেলা, ৮৬ টি ইউনিয়ন এবং ৬টি পৌরসভায় মোট ১২২০ টি জনপ্রতিনিধির ইভিএম ভোট থেকে প্রজাপতি মার্কায় ৩১৭ টি ভোট পায়। ২০১৮ ইং ৫ই জানুয়ারী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিমনোনীত করে এবং নেত্রকোণা—২ (সদর—বারহাট্টা) সংসদীয়—১৫৮ নং আসনে মনোয়ন দেয় । তিনি নির্বাচনে আংশিক অংশগ্রহন করে ডি সি অফিস থেকে ব্যাক করেন, যেহেতু তিনি চলমান জেলা পরিষদ সংরক্ষিত সদস ̈—২ ছিলেন। পদত্যাগ পত্র জমা না দেওয়ায় নির্বাচনে অবৈধ বলে ঘোষণা হওয়ায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। ২০১৬ইং ২৮ শে ডিসেম্বর বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৩১ বছর পর নেত্রকোণা জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নিবার্চনে তিনি জাতীয় পার্টি থেকে নেত্রকোণা সদর—বারহাট্টা আসনে অংশ গ্রহন করেন এবং ২টি উপজেলার ১৯ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভায় মোট ভোটার ২৬৬ জনের মধ্যে তিনি ফুটবল প্রতীকে ১৮৪ টি ভোট পেয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে নেত্রকোণা জেলাপরিষদ সংরক্ষিত সদস ̈—২ নিবার্চিত হয়। সংরক্ষিত হিসেবে এবং সততা ও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম হয়। ২০১৭ ইং থেকে ২০২২ ইং পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জেলাপরিষদ মেম্বার এসোসিয়েশনের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৫ সালের ১৭ ইং জুলাই তার স্বামী ফকির আশরাফ সাহেবের মৃত্যুর পর হইতে তিনি জাতীয় পার্টির রাজনীতির সাথে আজ অবধি জড়িত আছেন।
আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন
এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন