1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ , সাবেক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের , বিএনপি নেতা আনারুল হত্যার অভিযোগ - Bikal barta
৭ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৪শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| শুক্রবার| ভোর ৫:৪৮|
সংবাদ শিরোনামঃ
স্যার’ না বলায় ক্ষেপে গেলেন সুনামগঞ্জের এসপি সারীঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন  পৈতৃক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করতে আপন ছোট ভাইদের সাথে মিথ্যা পাঁইতারা করছে আপন বড় ভাইয়েরা ভাঙ্গায় এক শিশুর পানিতে ডুবে মৃত্যু  খুলনা জেলা যুবদলের আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা।  শেরপুরে ১২০ পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ১ নেত্রকোণায় ৯ জুয়ারিকে আটক করেছে ডিবি পুলিশ নেত্রকোণা জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যলোচনা সভা। রামপালে আওয়ামীলীগ- বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ছাত্র জনতা।। সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে সাড়ে ১৭ কেজির স্বর্ণের চালানসহ আটক ২

সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ , সাবেক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবু সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের , বিএনপি নেতা আনারুল হত্যার অভিযোগ

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় বুধবার, আগস্ট ২১, ২০২৪,
  • 37 জন দেখেছেন

 

এস এম রনি সাতক্ষীরা প্রতিনিধি :- সাতক্ষীরার আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা আনারুল ইসলামকে তার বাড়ী থেকে অপহরন ও গুম করে নৃশংসভাবে হত্যার অভিযোগে সাবেক পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর, তৎকালীন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সদর সার্কেল কাজী মনিরুজ্জামান, সদর থানার ওসি মোঃ ইনামুল হক ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক সদ্য সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলামসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরার আমলি আদালত—১ এ মামলাটি দায়ের করেন সদর উপজেলার কাশেমপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান সানার পুত্র ও নিহত আনারুল ইসলামের ভাই জিয়ারুল ইসলাম। আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নয়ন বড়াল মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করার জন্য সাতক্ষীরা সদর থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন। ২০১৩ সালের ৩০ডিসেম্বর নিজ বাড়ি কাশেমপুর থেকে আনারুলকে অপহরন করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর সদর উপজেলার আগরদাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা আনারুল ইসলামকে তার নিজ বাড়ি কাশেমপুর থেকে সকাল ৯টার দিকে দুটি মাইক্রোবাসে অপহরন ও গুম করে নিয়ে যায় তৎকালীন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর, সদর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান, সদর থানার ওসি মোঃ ইনামুল হক, এস আই হেকমত আলীসহ অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জন। তারা তাকে প্রথমে সদর থানা নিয়ে তার দুই হাত ও দুই পা পিটিয়ে ভেঙ্গে দেয়। এরপর গভীর রাতে থানা থেকে চোখ বেধে সদর উপজেলার শিকড়ি নামক স্থানে ফাঁকা মাঠে নিয়ে তৎকালীন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর, সদর সার্কেল কাজী মনিরুজ্জামানসহ তার সাথে অন্যান্য সদস্যরা তার বুকের ডান দিকে দুটি ও বাম দিকে দুটি এবং ঘাড়ে ও মাথায় আরো দুটি গুলি করে তাকে হত্যা করে। একপর্যায়ে নিহতের ভাই এ মামলার বাদী জিয়ারুল ও তার স্বজনরা জানতে পারেন তারা তাকে হত্যা করে সদর হাসপাতালে রেখেছে। পরদিন ৩১ ডিসেম্বর নিহতের স্বজনরা দুপুর দেড়টার দিকে উক্ত আসামীদের কাছ থেকে তার মরদেহ গ্রহন করেন এবং জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবর স্থানে দাফন করেন। মামলায় আরো উল্লেখ করা হয় তৎকালীন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর, সদর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান ও সদর থানার ওসি মোঃ ইনামুল হক বাকী ১৫ আসামীর ইন্ধনে, প্ররোচনায় ও সক্রিয় সহযোগিতায় এ হত্যাকান্ডটি ঘটিয়েছেন।

এ মামলার এজাহার নামীয় অন্যান্য আসামিরা হলেন, সাবেক জিপি এ্যাড. গাজী লুৎফর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সহ—সভাপতি আবু আহমেদ, সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুজ্জামান বাবু, আওয়ামীলীগ নেতা শওকত আলী, যুবলীগ নেতা আব্দুল মান্নান, তার ভাই আব্দুল হান্নান, আওয়ামী লীগ নেতা হবিবার রহমান, মাহাবুবুর রহমান, হাশেম আলী, তহিদুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ—সভাপতি গোলাম মোর্শেদ, রবিউল ইসলাম ও ইয়াহিয়া গাজী। এ মামলায় অজ্ঞতানামা আরো ৪ থেকে ৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

বাদী পক্ষের আইনজীবি এ্যাড. আনিসুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ মামলার বাদীসহ নিহতের আত্নীয় স্বজন মামলা দায়েরের জন্য সদর থানায় কয়েকদফা গিয়েও মামলা গ্রহন না করায় এবং পুলিশসহ আসামীগণের হুমকির কারনে এতদিন আসামীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তণ হওয়ায় মামলাটি দায়ের করা সম্ভব হয়েছে। তিনি আরো জানান, এ মামলা দায়েরের সময় তার সহযোগী হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন, এ্যাড. এবিএম সেলিম, এ্যাড. আকবর আলীসহ অন্যান্যরা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!