1. jhramjan88385@gmail.com : bbarta :
  2. muhammadalomgir350@gmail.com : Muhammad Aaomgir : Muhammad Aaomgir
  3. abrahim111099@gmail.com : Bikal Barta :
সাপ্তাহিক বৈচিত্রময় সিলেট মুক্তিযুদ্ধার সন্তান আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে বেপরোয়া কে এই রাসেল-রুমন - Bikal barta
৯ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৬শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ| শীতকাল| রবিবার| রাত ১২:৪২|
সংবাদ শিরোনামঃ
নবীগঞ্জের ফারুক্বীয়া তাজপুর মাদ্রাসায় ২৫জন হিফজকে পাগড়ী প্রধান  আজ রাত থেকে অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু! পাইকগাছায় সিরাতুল হুদা হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আংশিক কমিটি ঘোষণায় কয়রায় আনন্দ মিছিল ও আলোচনা সভা  বরমী ডিগ্রী কলেজের অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত,দাতা প্রতিনিধি রাসেল মোড়ল। ভাঙ্গায় ভলিবল খেলাকে কেন্দ্র করে দুটি বাড়ির ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস নড়াইল জেলা শাখা কমিটি গঠন । বিশ্বম্ভরপুরে রাজনৈতিক মামলা ও জিআর পরোয়ানাভুক্ত সহ ২ আসামি গ্রেফতার। শেরপুরে এক যুবককে মারধরের জেরে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০, নির্বাচনের আগে বিচার চাই জামায়াতে আমীর ড.শফিকুর রহমান

সাপ্তাহিক বৈচিত্রময় সিলেট মুক্তিযুদ্ধার সন্তান আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে বেপরোয়া কে এই রাসেল-রুমন

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত সময় শুক্রবার, আগস্ট ২৩, ২০২৪,
  • 315 জন দেখেছেন

 

নিজস্ব প্রতিবেদক:: ওলিকুল শিরোমনি হযরত শাহজালাল – শাহপরান এর স্মৃতি বিজরিত আধ্যাতিক রাজধানী সিলেটে

সাপ্তাহিক বৈচিত্রময় সিলেট পত্রিকার দুই সাংবাদিক আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্মে বেপরোয়া কে এই রাসেল-রুমন জানতেচায় সিলেটবাসী।

 

মুক্তিযুদ্ধার সন্তান, সাংবাদিক ও আওয়ামীলীগের নাম ভাঙ্গিয়ে রাসেল এবং বৈচিত্র্যময় সিলেট এর সম্পাদক, আওয়ামিলীগ ও পুরুষ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে মাষ্টাররোলে চাকুরীর দাপটে রুমন সমাজে এমন কোন অপকর্ম নেই তারা করেনা। দুজন কমবয়সী নারীদের এক মুর্তিমান আতংক। মিডিয়ার লেবাসে মূখোশধারী নারী পিপাসু, লম্পট, মামলাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী, চাঁদাবাজ, থানার দালাল, অপহরণকারী চক্রের সদস্য, পতিতা রাজ্যের মুকুটহীন সম্রাট তারা।

 

তাদের ক্ষমতা ও অবৈধ ব্যবসার কাছে জিম্মি স্থানীয় প্রশাসন, তাদের অপকর্মের বিভিন্ন তথ্য প্রশাসনের উর্ধ্বতন কমকর্তাদের কাছে অভিযোগ আকারে অবগত করলেও কোন কাজ হচ্ছেনা, এতে বুঝাযায় এখনও আওয়ামী প্রশাসন তাদের অপকর্ম ধামাচাপা দিতে মরিয়া। এই দুই নারীপিপাসু ভদ্রতার আড়ালে মিষ্টি কথার মারপ্যাচে কখন কোন নারীর সর্বনাশ করে সেই প্রশ্ন জনমনে।

 

তাদের প্রেমের ফাঁদ ও বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষন করা নিয়মে পরিনত হয়েছে, সীকৃতি চাইলেই বিপত্তি। আবার ব্লাকমেইল করার হীন উদ্দেশ্য ধর্ষনের দৃশ্য ভিডিও এবং স্থিরচিত্র ধারণ করে সংরক্ষন করে রাখে, যাতে এই দৃশ্য দেখিয়ে বেশীদিন ভোগ করা যায় এবং ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ায় ভয় দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়া। বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষনের শিকার নারীরা কাবিন করার জন্য কারো কাছে বিচারপ্রার্থী হলে তার উপর নেমে আসে হত্যার হুমকি ও মামলার খরগ, তাদের বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকায় মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে মানসম্মান নিয়ে চিনিমিনি খেলা, সমাজের কাছে নষ্ট হিসেবে প্রতিষ্টিত করা। আর যারা নীরব থাকে তাদেরকে ভয় দেখিয়ে রাসেল-রুমনে নিজস্ব তৈরি করা পতিতা আস্তানার সর্দারীনি নাঈমা, ফারহানা হেনা, লিলি, মরিয়ম বা তোফায়েল এর কাছে পাঠিয়ে দেয়। তারা ভোক্তভোগী নারীকে জিম্মি করে বড় স্বপ্নের লোভ দেখিয়ে দেহব্যবসায় বাধ্য করে এবং বিদেশে বেড়ানোর কথা বলে বিভিন্ন দেশে নিয়ে দেহব্যবসা করায়। ভোক্তভোগী কেউ যদি সাহস করে মামলা করে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছুলিখে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা, সাইবার মামলা দিয়ে হয়রানী ও তাহার পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে। শুধু তাইনা যদি ভোক্তভোগী কোন মহিলাকে কেউ সহযোগিতা করে তাহলে তাকে মুঠোফোনে হুমকি দিয়ে বলা হয় বিভিন্ন থানায় ডাকাতির মামলায় আসামী করা হবে। পতিতা রাজ্যের রাজা রাসেল-রুমনের খপ্পরে পরে কতো নিষ্পাপ মেয়ে পতিতা ব্যবসায় জড়িত হয়েছে তা একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কেউ জানেনা। রাসেল-রুমন আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকে সুন্দরী মেয়ে সাপ্লাই দেয়। তাই ঐসব নেতাদের কাছে বিচার দিলেও কোন বিচার হয়না, কারণ তারা রাসেলের কাছে দূর্বল বিচার করতে গেলে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে। এইজন্য তারা বিচার সালিশ করেননা। পুরুষ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে চাকুরী করা আবুল কাশেম রুমন তাহার সকল বান্ধবীদের

নিয়ে রাসেলের নৈখাই বাসায় অন্তরঙ্গ সময় কাটাতো। সেরকম কিছু তথ্য প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে।

 

লম্পট নারী লোভী রাসেল তেমনী একটি ঘটনা ঘটিয়েছে তাহার সহকর্মী সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার লাকী আক্তারের সাথে। বিয়ের প্রলোভনে মুল্লা দিয়ে আখদ্ পড়িয়ে দুই বছর ঘরসংসার করে সিলেট মহানগরীর দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার থানার খালেরমূখ এলাকার নৈখাই ময়নামিয়া স্কুলের সামনে একটি টিনসেট বাসায়। এরপর লাকী কাবিনের জন্য চাপসৃষ্টি করলে শুরু হয় দ্বন্দ্ব, বিষয়টি সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার সম্পাদক আবুল কাশেম রুমনকে জানালে সে সুযোগসন্ধানী হয়ে লাকীকে তাহার বেডের সঙ্গী করতে চায়, লাকী তাহার প্রস্তাবে রাজী না হলে রুমন লাকীর বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করে।

 

এখনই যদি তাহাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়া না হয় তাহলে আর কতো মেয়ে পতিতা ব্যবসায় জড়িত হবে আল্লাহ মালুম।

 

সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট নামের একটি স্থানীয় পত্রিকার সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদক পরিচয়ে রাসেল-রুমন তাদের অবৈধ ব্যবসা নির্বিঘ্ন করার লেবাস মাত্র, যাতে সহজে প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দেয়া যায়।

 

নারীলোভী লম্পট রাসেল-রুমনের অবৈধ ব্যবসায়ীক পার্টনারদের পরিচয়:

 

# নাঈমা আক্তার (৩৫), এতিম স্কুল রোড, ওয়ার্ড নং-৯, বাগবাড়ী,সিলেট। ১তলা বাসাটি তাহার নিজস্ব তাহার স্বামী নাই। সিলেটের এক সিনিয়র সাংবাদিকের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ছিলো। ১ম স্বামীর পরিবারে যাওয়ার পরকিয়ায় আসক্ত নাঈমার ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনালাপ তাদের বিরক্তির কারণ হয়। এক সময় তারা বুঝতে পারে নাঈমা বিভিন্ন পুরুষের সাথে পরকিয়ায় আসক্ত। এ নিয়ে শুরু হয় তাদের পরিবারে অশান্তির আগুন, সেই আগুন নেভাতে অনেক ঝড় ঝামেলা শেষে ডিভোর্স হয় নাঈমার। ডিভোর্স হওয়ার পর সিলেট নগরীর সুরমা মার্কেটে নাঈমার পরিচয় হয় নুরুদ্দীন রাসেলের সাথে। রাসেল নারী পিপাসু তাই তার মনজয় করতে পুরুষ শিকারী নাঈমাকে মামলা করার পরামর্শ দিলে সে লুফে নেয় রাসেলের প্রস্তাব, পরে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করায়, তারপর কিছু টাকা পয়সা নিয়ে সমাধান করে। এই ঘটনার পর থেকেই রাসেল ও নাঈমার মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে, শুরু হয় প্রেম এক পযার্য়ে শুরু হয় বাসায় আাসা-যাওয়া, পরে বিয়ের প্রলোভনে শুরু শারিরীক সম্পর্ক। বেজায় খুশি নাঈমা মনে মনে রাসেলকে স্বামী হিসেবে ভাবতে থাকে কারণ রাসেল তাকে বিয়ে করবে, কিন্তু বিধি বাম তার সেই স্বপ্ন পুরণ হয়নি। তার পরও ভালোবাসার মানুষের সাথে সম্পর্ক রাখে। পরে এই নাঈমা মুন্সিপাড়ায় মিঠুদের কলোনীতে নতুন আরেকজনকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে চুটিয়ে প্রেম করা অবস্থায় তাহার ভাইয়ের সাথে ২-৩ বছর আগে অবৈধ সম্পর্ক করে, বাসা ভাড়া করে থাকতো। এরপর সেই পুরুষ এর চোখ পাখি দিয়ে নাঈমার রুমে পুরনো প্রেমিক রাসেল সহ অনেক পুরুষ আসতো, এসবও এই এলাকার মানুষ জানে। মিঠুন ও নাঈমার দেহের স্বাদ ভোগ করেছে অবৈধভাবে। নাঈমা লোকজনের কাছে নিজেকে

নার্স পরিচয় দিতো, অথচ সে একজন পতিতা, ইয়াবা, গাজা, ফেনসেডিল সেবনকারী। সব সময় নুরুদ্দিন রাসেলকে টাকা পয়সা দিয়ে সাহায্যে করে নাঈমা, শুধু তাইনা নারীলোভী রাসেল তার বান্ধবীদের নিয়ে নাঈমার বাসায় গেলে একান্ত সময় কাটানোর ব্যবস্থা করে দেয়। এভাবে রাসেল লাকী নামের তার এক সহকর্মীকে নাঈমার বাসায় নিয়ে নাঈমার সহযোগিতায় বিয়ের প্রলোভনে শারীরিক সম্পর্ক করে। নাঈমাকে রাসেল টাকার কন্টাক্ট করে ভারত, নেপাল, দুবাই, কাতার, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডে পাঠিয়ে দেহব্যবসা করায় যাহা মানব পাচারের আইনের অন্তর্ভুক্ত। রাসেল-নাঈমা মেয়েদের বিদেশে পাচার করে এই ব্যবসা করে নাঈমা বর্তমানে অনেক টাকা পয়সা ও বাড়ীর মালিক হয়েছে। স্থানীয়রা এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন নাঈমার বাসায় প্রতিদিনই বিভিন্ন পুরুষ- মহিলার আসা-যাওয়া আছে। তাদের প্রশ্ন স্বামী নাই ব্যবসা নাই কি করে এতো টাকা ও বাড়ীর মালিক হলো?

 

# ফারহানা হেনা (৪৮), স্বামী নেই বিধবা, কানিশাইল ২ নং রোড,১০ নং ওয়ার্ডে নিজস্ব বাসা। তাহার বাসায় সব সময় জনি নামের এক পুলিশ, কিছু লম্পট হলুদ সাংবাদিক বাসায় গিয়ে একান্তে সময় কাটায়। এছাড়াও অনেক সুন্দরী নারীদের নিয়মিত যাতায়াত তাহার বাসায়। সেখানেও লাকীকে নিয়ে যায় রাসেল, কারণ ফারহানা হেনার সাথে রয়েছে তার অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক ও ব্যবসায়িক পার্টনার। সেখানে নিয়ে হবু স্ত্রী পরিচয় দিয়ে একান্ত সময় কাটায়। ফারহানা হেনা একজন চিহ্নিত মূখোশধারী পতিতা ব্যবসায়ী ও নারী পাচারকারী। সে অধীনস্থ সুন্দরী নারীদের নিয়ে বিভিন্ন দেশে ঘুরতে যায়, যেমন ভারত, নেপাল, দুবাই,আবুধাবি, সেখানে যাওয়ার পর হোটেল ম্যানেজারের সাথে হাত মিলিয়ে সাথে থাকা সুন্দরী নারীদের দিয়ে দেহব্যবসা করিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে যায়। কেউ এসব কাজ করতে না চাইলেও জোর করে বাধ্য করা হতো। তাহারও স্বামী নাই, ব্যবসা নাই অথচ বাড়ীর মালিক নগদ লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক।

 

# ইঞ্জিনিয়ার মরিয়ম পারভীন (৪০) ঠিকানা – ১১ নং ওয়ার্ড, লালাদিঘির পাড়, মহানগর যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক, সিলেট।

নুরুদ্দীন রাসেল ও রুমনের ঘনিষ্ট বান্ধবীদের একজন সিলেট মহানগর যুব মহিলা লীগ এর সাধারণ সম্পাদক মরিয়ম পারভীন, তিনি দলীয় পদ ব্যবহার এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন। তাহার কাছে রয়েছে সুন্দরী নারী বাহিনী। তাহার ঘনিষ্ট বন্ধু ও দলীয় লিডারদের কাছ থেকে বড় অংকের টাকা নিয়ে সুন্দরী নারীদেরকে দিয়ে মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করে দেয়, প্রয়োজন হলে লিডারদের কথা মতো বিভিন্ন বাসায় পৌছে দেওয়া হয়। শুধু তাইনা অন্যের জমি দখলে নেওয়াও তার আরেক কৌশল, এরকম অভিযোগে কোতোয়ালি ও শাহপরান থানায় রয়েছে তার নামে অভিযোগ ও সাধারণ ডায়রী।

মরিয়ম এর দেশের বাড়ি পাবনা জেলায়। তিনি সিলেটে আসার পর বিয়ে করেন আওয়ামীলীগ দলীয় এক নেতাকে। সেই নেতার আশির্বাদে বাগিয়ে নেন যুবমহিলালীগের মহানগর সাধারণ সম্পাদক পদ। এর পরেই বদলে যায় তার মূখোশ, তিনি তার বন্ধুদের নিয়ে জোড় পূর্বক প্রবাসীর জায়গা দখন করে রেখেছেন, এবং মধুশহিদ এক ভাড়া বাসায় থাকতো সে বাসায় মেয়েদের দিয়ে পতিতাবৃত্তি করিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।জায়গা দখল, দোকান দখল, পতিতা-দের দিয়ে ব্যবসা করানো, মাদকদ্রব্য সাপ্লাই দেওয়া এটাই তার কাজ। সে নেতাদের সাথে সামীর চোখ ফাঁকি দিয়ে, ২-৩ ঘন্টার জন্যে মদ খেয়ে মাতাল হয়ে পড়ে থাকতো, তার সহকর্মীরা তাকে বাসায় নিয়ে পৌছে দিতো, এভাবেই চলে মরিয়ম এর জীবন।

 

# লিলি বেগম (৪৫) ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নার্স, নুরুদ্দীন রাসেল ও রুমনের ঘনিষ্ট বান্ধবীদের একজন। সে একজন পতিতা ব্যবসায়ী। নার্স হচ্ছে তার একটি লেবাস। এই লেবাসে সুন্দরী কম বয়সী নারীদের সাথে সখ্যতা তৈরি করে। পরে ব্লাকমেইলের মাধ্যমে এসব মেয়ে দিয়ে পতিতাবৃত্তি করানোই লিলি বেগমের কাজ। সূরাইয়া আক্তার লিলির স্বামীর অনেক বয়স, এজন্যই গোপনে সম্পর্ক রাখে রাসেলের সাথে, এবং একক বাসা ভাড়া নেয় সামীকে না জানিয়ে, মোগলা বাজারের খালেরমুখ নৈখাই এলাকায়। রাসেল যে বাসায় ভাড়া থাকতো এর পাশ্ববর্তী রুম, যাতে সহজে রাসেল এর সাথে অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক করা যায়, সেই ভাড়া বাসায় মেয়েদের দিয়ে পতিতাবৃত্তি করিয়ে লাখ লাখ টাকা কামাতো। এই এলাকায় খোঁজ নিলে সত্যতা বেরিয়ে আসবে। সেখান থেকেও রুমন-রাসেল লিলি বেগমের মাধ্যমে নিয়মিত বখরা আদায় করে।

 

# তোফায়েল আহমদ (৩৮), বাসা শাহপরান থানা এলাকায়। তিনি নুরুদ্দীন রাসেল ও আবুল কাশেম রুমনের আরেক ঘনিষ্ট বন্ধু সে অবশ্য বিয়ে কামলা হিসেবে পরিচিত, ইতিমধ্যে তিনি ১৩ টি বিয়া করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে তবে ৭টি বিয়ের তথ্য রয়েছে এই প্রতিবেদকের কাছে। শুধু তাইনা তিনি ধর্ষক খ্যাতি অর্জন করেছেন। তিনি নিজে বলেছেন ১১ টি ধর্ষন মামলার আসামী, এসব অভিযোগ থেকে বাঁচতে সাংবাদিকতাকে বেঁচে নিয়েছেন তোফায়েল। তিনি বিভিন্ন সংগঠনের বড় বড় পদে যুক্ত আছেন। এসব পদ ও নিজেকে সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার পরিচয় দিয়ে, পত্রিকার সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদকের নামে মহানগরীর পিরেরবাজার এলাকায় ভারতীয় অবৈধ পণ্যে বোঝাই প্রতি গাড়ি থেকে দৈনিক ২হাজার টাকা করে প্রতিদিন লক্ষাধিক টাকা নিয়মিত চাঁদা আদায় করেন, এছাড়াও বিভিন্ন জোয়ার বোর্ড, মাদক ব্যবসায়ী, আবাসিক হোটেল থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় করেন। শাহপরান এলাকায় ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়ে, নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, অবৈধ বাংলা মদ ইয়াবা ব্যবসায়ও এই সাপ্তাহিক পত্রিকার হাত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। রুমন, রাসেল ও তোফায়েল সিন্ডিকেট করে প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব অবৈধ কাজ দেদারসে চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আওয়ামী প্রশাসন এই অপরাধীদের বাঁচাতে মূখে কুলুপএটে বসে আছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরও সংবাদ পড়ুন
© All rights reserved © 2024 bikal barta
error: Content is protected !!