1. jnsbd24@gmail.com : admin :
এশিয়া মহাদেশে আবার করোনার চোখ রাঙ্গানী - দৈনিক বিকাল বার্তা
১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| বর্ষাকাল| শনিবার| রাত ১০:০৬|
শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় জাতীয় নাগরিক পার্টির পথসভা অনুষ্ঠিত  ভাঙ্গায় বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু  পাথরঘাটায় চিকিৎসক সংকট: ২৯ পদের বিপরীতে মাত্র ২ চিকিৎসক, মানববন্ধনে ক্ষোভ প্রকাশ সিলেট-১ আসনে নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন সাবেক মেয়র আরিফ হক চৌধুরী।  জকিগঞ্জে বৃহত্তর খলাছড়া প্রবাসী ঐক্য পরিষদের সপ্তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী পালিত। সিলেটর লোভাছড়া পাথর কোয়ারীতে ইউএনও’র অভিযান, ৪ ক্রাশার মেশিন ধ্বংস   কাউনিয়া প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  র‍্যাব ১৩ অভিযানে মাদক কারবারি গ্রেফতার।  ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে মর্মান্তিক ভাবে স্কুল শিক্ষিকার প্রান গেল  টানা বৃষ্টিতে ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়ক যেন ম’র’ণফাঁদ: সংস্কারের অভাবে সড়ক অচল

এশিয়া মহাদেশে আবার করোনার চোখ রাঙ্গানী

Reporter Name
  • প্রকাশকাল : শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

সিঙ্গাপুর বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে কোভিড-১৯ আক্রান্ত মৃতদেহের পোস্টমর্টেম (ময়নাতদন্ত) সম্পন্ন করেছে। গভীর তদন্তের পর তারা আবিষ্কার করেছে যে কোভিড-১৯ কোনো ভাইরাস নয় বরং এটি এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যা রেডিয়েশনের সংস্পর্শে এসে মানুষের মৃত্যু ঘটায় রক্ত জমাট বাঁধার মাধ্যমে।

তারা দেখতে পেয়েছে যে কোভিড-১৯ রোগের ফলে রক্ত জমাট বাঁধে, যা মানুষের শিরায় জমে শ্বাসপ্রশ্বাসে সমস্যা সৃষ্টি করে; কারণ এতে মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, ফলে মানুষ দ্রুত মৃত্যুবরণ করে।

শ্বাসকষ্টের কারণ অনুসন্ধানের জন্য সিঙ্গাপুরের ডাক্তাররা WHO-এর প্রোটোকল অনুসরণ না করে কোভিড-১৯ রোগীর ময়নাতদন্ত করেন। ময়নাতদন্তে হাত, পা ও শরীরের অন্যান্য অংশ খোলার পর তারা দেখতে পান যে রক্তনালিগুলো প্রসারিত ও জমাট বাঁধা রক্তে পূর্ণ, যা রক্তপ্রবাহ ব্যাহত করে এবং অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে মৃত্যুর কারণ হয়।

এই গবেষণা জানার পর সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সাথে সাথে চিকিৎসার প্রোটোকল পরিবর্তন করে তাদের রোগীদের অ্যাসপিরিন ১০০মিগ্রা এবং ইম্রোম্যাক (Imromac) দিতে শুরু করে। ফলস্বরূপ, রোগীরা সুস্থ হতে শুরু করে এবং দ্রুত তাদের অবস্থার উন্নতি ঘটে। সিঙ্গাপুর সরকার একদিনে ১৪,০০০ রোগীকে সুস্থ ঘোষণা করে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।

বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যবেক্ষণের পর সিঙ্গাপুরের ডাক্তাররা জানান যে এটি একটি বৈশ্বিক প্রতারণা ছিল, “এটি ভাইরাস নয়, এটি রক্তনালির ভেতরের রক্ত জমাট বাঁধার একটি অবস্থা।”

গবেষণা অনুযায়ী সম্ভাব্য ওষুধ:

 

অ্যান্টিবায়োটিক ট্যাবলেট

প্রদাহনাশক ওষুধ

রক্ত পাতলা করার ওষুধ (অ্যাসপিরিন)

প্যারাসিটামল ৬৫০ মিগ্রা

এটি প্রমাণ করে যে রোগটি নিরাময়যোগ্য।

দ্রষ্টব্য: কোনো ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করবেন না।

সিঙ্গাপুরের বিজ্ঞানীরা আরও বলেন যে ভেন্টিলেটর এবং আইসিইউ কখনোই প্রয়োজন ছিল না। এ সম্পর্কিত প্রোটোকল সিঙ্গাপুরে ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে।

এই তথ্য আপনার পরিবার, প্রতিবেশী, পরিচিতজন, বন্ধু ও সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ার করুন যেন তারা কোভিড-১৯ নিয়ে আতঙ্কিত না হয় এবং বুঝতে পারে এটি ভাইরাস নয়, বরং রেডিয়েশনে সংক্রামিত একটি ব্যাকটেরিয়া। যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম, কেবল তাদেরই সতর্ক থাকা উচিত। এই রেডিয়েশনই প্রদাহ এবং হাইপোক্সিয়া ঘটায়। আক্রান্তদের অ্যাসপিরিন ১০০ মিগ্রা এবং অ্যাপ্রোনিক অথবা প্যারাসিটামল ৬৫০ মিগ্রা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।

সূত্র: সিঙ্গাপুর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়.

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো খবর
@ চাঁদনী মিডিয়া গ্রুপ ।