দেবাশীষ মজুমদার : ঢাকা দক্ষিণের গেন্ডারিয়া থেকে শুরু করে পুরান ঢাকার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে আজ একটি নাম বারবার উচ্চারিত হয়—ইশরাক হোসেন। তিনি শুধু একজন রাজনীতিক নন, বরং এই প্রজন্মের চোখে তিনি হয়ে উঠেছেন গণতন্ত্রের প্রতীক, দুর্নীতিবিরোধী সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি। অথচ জনগণের ভোটে বিজয়ী হয়েও আজ পর্যন্ত তার মেয়র পদে দায়িত্ব গ্রহণের পথ রুদ্ধ করে রেখেছে সরকার।
এই পরিস্থিতির প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক, ওমর মোতালেব টিটু।
টিপু সাহেব একজন আপাদমস্তক মাঠের নেতা। রাজনৈতিক অঙ্গনে তার পরিচিতি ‘নির্ভীক সংগঠক’ হিসেবে। তিনি বিশ্বাস করেন, “ইশরাক হোসেনকে মেয়রের চেয়ারে বসানো মানেই গণতন্ত্রকে তার প্রাপ্য সম্মান দেওয়া।”
এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন:
“বর্তমান অবৈধ সরকার মানুষের রায়কে উপেক্ষা করে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারা জানে, ইশরাক হোসেন মেয়র হলে দুর্নীতির দুর্গ ভেঙে যাবে। তাই তারা তাকে আটকানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু আমাদের রাজপথের লড়াই চলবে। আমি ও আমার সংগঠনের প্রতিটি কর্মী জীবন বাজি রেখে ইশরাক ভাইকে তার প্রাপ্য জায়গায় বসাতে প্রস্তুত।”
ওমর মোতালেব টিটুর নেতৃত্বে গেন্ডারিয়ায় ধারাবাহিক মিছিল, পথসভা ও প্রচারপত্র বিতরণের মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার কাজ চলছে। তিনি পুরান ঢাকার মানুষের মনে বিএনপির বিশ্বাসযোগ্যতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার মিশনে নিবেদিত।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন,
বর্তমান দমন-পীড়নের রাজনৈতিক বাস্তবতায় ইশরাক হোসেনের পক্ষে রাজপথে এমন সাহসী ভূমিকা সত্যিই নজিরবিহীন। আর এই আন্দোলনে ওমর মোতালেব টিপুর মতো নেতাদের অগ্রণী ভূমিকাই ভবিষ্যতের গণতন্ত্রের জন্য আশার আলো।
📌 সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল
নাম: ওমর মোতালেব টিটু
পদবি: সাধারণ সম্পাদক, ৪৬ নং ওয়ার্ড বিএনপি, গেন্ডারিয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ
বিশেষত্ব: মাটি ও মানুষের রাজনীতি, জনতার দাবিতে রাজপথে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব, ইশরাক হোসেনের একনিষ্ঠ অনুসারী।