মহসিন আলম মুহিন শরীরে জখম, চোখে জখম ক্ষত বিক্ষত সারা তনু-মন, কেমনে বুঝাবো দুঃখ বেদনা- অশ্রু জলে ভাসে দু’নয়ন।। কত সোনা মুখ-মাটির কবরে কত চাঁদ মুখ উঠলো
মহসিন আলম মুহিন কাঁদো চিৎকার করে কাঁদো- আকাশে বাতাসে, ভেজা গলাটি সাধো।। নতুন করে শোধ করো ঋণ- ভুলেও যেন থামেনা-কণ্ঠের বীণ।। বাগানও আছে, ফুলও আছে- ভক্ত
মহসিন আলম মুহিন কথা দিয়ে রাখে না কথা মিথ্যে বলে শত শত- খেয়ে ফেলেছে লজ্জার মাথা, লোভের মাঝেই দিন যে গত।। দায় দায়িত্ব নেই যে কিছু- চলে
মহসিন আলম মুহিন মনের মত মন পেলে জীবনটা হয় সুখের, মন ভালো না পেলে জীবনটা হয় দুঃখের।। বাঁকা মন নষ্ট ভ্রষ্ট কূটচাল আর ভয়, ভালো হারা, স্বপ্ন
মহসিন আলম মুহিন এইতো জীবন! প্রেম-ভালবাসা, হিংসা-বিবাদ, লোভ-বিদ্বেষ, কিছুরই থাকে না পরিবেশ, নিঃশ্বাসটা বের হলেই সব হয় শেষ, সবই যেন হয় শেষ! শিক্ষাঙ্গনে, বন্ধুদের সনে কে দেবে আড্ডা মধুর ব্যাকারণে,
মহসিন আলম মুহিন স্রষ্টার কথা স্মরণ করো, বেশি বেশি তাসবিহ পড়ো, সালাত শেষে তাসবিহ পড়ো-প্রভুুর গুণগান করো।। তাসবিহ পড়লে গুনাহ মাফ, ঝরে যাবে বান্দার পাপ, মন হবে
মহসিন আলম মুহিন কিসমতে কি লেখা আছে জানি না, এভাবে পথ যে চলতে আর পারি না।। ঠেলাঠেলির ‘ঘর, খোদায় রক্ষা কর, রহমত না পেলে যে-হবে না সুখকর।।
মহসিন আলম মুহিন ষড়ঋতুর পরিক্রমায় বর্ষা এলো ধরার মাঝে- স্নিগ্ধতা ফিরে এলো মন সাজে এক নতুন সাজে, এই বুঝি তাপদাহ সবই দূর হয়ে আজি গেলো, গাছ ও পাখীরা
মহসিন আলম মুহিন ঝড় উঠেছে সব জায়গায় আবার হবে তাণ্ডব- অগ্নির মতো প্রকৃতি এলোমেলো, নয় বান্ধব।। দমকা হাওয়ায় উড়ে যাবে যত আছে ‘ঘর মনেতে শঙ্কা জনমানব ভয়ে
মহসিন আলম মুহিন মনের কথা বলতে তোমায় ভাবি নিশিদিন, কোথায় তুমি মনের মিতা কোথায় অন্তরীণ।। তোমায় খুঁজি চাঁদনী রাতে-খুঁজি তারার মাঝে, তোমারই বিরহে পুড়ি সকাল, দুপুর, সাঁঝে।।