১, হৃদয়বিদারক কারবালা,
কলিজা অন্তর মন মস্তিষ্ক মানে না সেই কারবালা ১০ই মহরম মাস,
২, ইয়া ইমাম হোসাইন আঃ ইয়া রাব্বায়িক ইয়া রাব্বায়িক ইয়া রাসুলুল্লাহ ইয়া পাকপাঞ্জতন ইয়া আহলে বাইত,,
৩. ১০ই মহররমের এই কি ঘটাইলেন রাব্বানা,
রব তোমার প্রিয় হাবিবের প্রেমে ঘটাইলেন কি কারবালা,পৃথিবীতে কোন ইসলাম কোনটা সত্যি এবং মিথ্যা সে-ই পার্থক্যটা নির্ণয় করার জন্য সেই কারবালা ঘটালেন, হে মুসলিম জাহানের উম্মাতি মোহাম্মাদি হোসাইনি পথে যাঁরা থাকবে, তাদের মুক্তিরবার্তা সঠিক পথের পরিচালিত হওয়ার জন্য, কঠিন মসিবত মৃত্যু কবরে হাশরে মিজানে পুলসেরাত এহসান সহজ হওয়ার জন্য,পাকপাঞ্জতনের সুপারিশ নছিবের জন্য, গুনাগার উম্মতের মুক্তির জন্য, হাউজের কাওছার পানি পান করানো জন্য বিনা হিসাবে জান্নাতের রাস্তার জন্য, তুমি এই কারবালার বাগান সাজিয়েছো, তুমি নিজে আল্লাহ কি প্রেম রহস্য সৃষ্টি করছো,তোমার প্রেমিক রাসুল প্রেমিক পাকপাঞ্জতন প্রেমিক তোমার বান্দাদেরকে ক্ষমার করার জন্য এই কারবালায় দলীল সৃষ্টি করলা,
৪. আর এইজন্য দো-জাহানে বাদশা নবী, মুক্তির চাবি জন্য জান্নাতের চাবি হাউজের কাওছার চাবি যাঁর হাতে যিনি, মালিক, সয়ং তুমি রবের তোমার প্রিয় বন্ধু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ, হোসাইন কারবালায় এজিদের কালো অধ্যায় লিল নকসা জেনেও সাধরে গ্রহণ করে নেন মেনে নেন আল্লাহ তায়ালা নিকট কোন দাবি করেননি, আল্লাহ রাসুল চাইলে কারবালার ঘটনা কাফের মুনাফেক ইয়াজিদ বিরুদ্ধে ২০ হাজার মুনাফেক সাহাবী এজিদগুষ্টি বিরুদ্ধে কঠিন ইতিহাস যুক্ত পরাজয়ের বিন্নরুপ রেখা বন্ধু নিকট করতে পারতেন, এখানেই গভীর রহস্য হকিকত মারেফাত রাসুলের অন্তরে কোন বিন্দু পরিমাণ দুঃখ কষ্ট বহি প্রকাশ করেননি, নবীজি প্রিয় হোসাইন এবং হোসাইন কাফেলা নবীর বংশ যে কারবালায় শহীদ হবেন রক্তেলাল হবে কারবালায়,কঠিন উম্মাতি মোহাম্মাদি হোসাইনি মুসলমানদের হৃদয়বিদায়ক রহস্য, তারপরও রাসুল মনে আনন্দে মেনে নেন, একমাত্র বিশ্ব মানবতার মঙ্গলের জন্য, সত্যি বাণী বহিঃপ্রকাশ জন্য, সত্যিের পথ হোসাইনি পথ পৃথিবীতে মানবতার অন্তরের ধারণ করার জন্য, হোসাইনি চরিত্র লালন পালন করা জন্য,পৃথিবীতে হোসানইনি ইমান চরিত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য, আর পৃথিবীতে এজিদ মুনাফেক মুসলমান চরিত্র চিনা জন্য, এজিদ গুষ্টি মুনাফেক মুসলমানদেরকে চিনা জন্য, তাদের ইসলাম যে বাতেল ফেতনা ফেসাদ তাদের থেকে বেঁচে থাকার জন্য , সঠিক ঈমান আকিদা ইসলাম জানা জন্য চলার জন্য, হোসাইনি কারবালার ইমানের আমলে পরিপূর্ণ করার জন্য এই কারবালার রহস্য, আর রাসুল সাঃ গুনাহগার উম্মতের মুক্তির জন্য মাগফেরাতে জন্য হোসাইনি কারবালায় তরী করেছেন,
৫. জান্নাতের মেয়েদের সর্দার মা ফাতেমা যিনি জগত জননী,দুনিয়া থেকে জান্নাতে সর্দার হিসাবে আল্লাহ তায়ালা পক্ষ থেকে সুসংবাদ প্রাপ্ত মা মাতেমা, হরযত মুহাম্মদ মোস্তফা সাঃ এর আদরে মেয়ে মা মাতেমা, সেই মা মাতেমার উনার ছেলে হোসাইন, বাবাজানের উম্মতের জন্য গুনা মুক্তির জন্য ইমাম হাসান হোসাইনকে কোরবানী করছেন আল্লাহর রাস্তা, আর সেই দোয়া কবুল করছেন আল্লাহ সেই মা ফাতেমা দোয়া আর সেই কারবালার রহস্য, সেই মা মাতেমা সাধরে গ্রহণ করছেন ইমাম হোসাইনের কারবালা,
৬. শেরে খোদা মাওলা আলী দুনিয়া থেকে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত বেলায়েতের বাদশা যিনি উনার ছেলে ইমাম হাসান হোসাইন, সেই খলিফা মাওলা আলী কোন আপত্তি না করে মেনে নিয়ে কোরবানি করলেন, মেনে নিলেন সাধরে গ্রহণ করলে ইমাম হোসাইন কোরবানি, আর সেই কারবালার ইমাম হোসাইন রহস্য,
৭. জান্নাতের দুই যুবকের সর্দার হাসান হোসাইনকে, এতো পরিচয় এতো গুন এতো শক্তি দুনিয়াতে জান্নাতে সর্বদা হিসাবে সুসংবাদ সয়ং আল্লাহর তায়ালা দিয়েছেন,পৃথিবীতে কারোর নেই আর কাওকে অদ্বিতীয় পৃথিবীতে দেননি দিবেন না, এতো সার্টিফিকেট দলীল ইমাম হাসান হোসাইন মতন করে কাওকে আর অদ্বিতীকে, তাঁরাই একমাত্র ইমাম হাসান হোসাইন, ইমাম হাসান হোসাইন সরাসরি যুবকদের জান্নাতের সর্দার, সেই হোসাইন কেন কারবালায় শহীদ হতে হবে সব জেনে শুনে ইমাম হোসাইন কারবালা ইসলাম পূর্ণজীবী দৈর্ঘ্য জীবি চীরকাল চিরস্থায়ী হওয়ার জন্য ইমাম হোসাইন কারবালা শহীদের পেয়ালা গ্রহণ করেন, কোন সাহায্য আল্লাহ তায়ালা নিকট রাসুলের নিকট কারবালার কঠিন মসিবত ইয়াজিদ গুষ্টি থেকে বাঁচার জন্য সাহায্যের চাননি, শুধু তা-ই নাই দুধের শিশু আলী আজগর পানির পিপাসিত সেই পানিটুকু চায়নি ইমাম হোসাইন চাইলে কারবালা বেলায়েতের আঙুলে ইসারা পায়ের আঙ্গুলের খুঁচা শত পানির নহর বয়ে যেতো কি অথবা ইমাম হোসাইনের গোড়ার পায়ে আঙুলের খুঁচা ইমামে বেলায়েতের হুকুমের কারবালায় পানি নহরের বয়ে যেতে, কিন্তুক ইমাম করেননি কাববালা কারবালার মতন আল্লাহ যেই ভাবে চেয়েছেন ঘটিয়ে দিল, ইমাম হোসাইন শুধু আল্লাহ তায়ালার সত্যি বার্ণী প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য, নবীজি যেই সত্যির পথের দাওয়াত উম্মতের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সত্যির ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য ইমাম হোসাইন কারবালা আর উম্মাতি মোহাম্মাদি মুক্তির জন্য, এই কঠিন কারবালা সাধরে গ্রহণ করলে নবীজী বংশ ৭২ কাফেলা কারবালা সত্যি পক্ষে শহীদ করুন ইতিহাস মুসলিম উম্মাদের জন্য গোটা বিশ্ব মানবজাতির জন্য,, কি রহস্য কারবালার হকিকত মারেফাত ঢুকিয়ে দিলেন,মাওলা রাব্বানা
৮. কারবালা তোমার হোসেনের রক্তের বিনিময়ে কি তরী করছো,
রাসুল প্রেমিক হোসাইন প্রেমিক পাকপাঞ্জতন প্রেমিক কোটি কোটি রাসুলের গুনার উম্মত কঠিন হাশর পুলসিরাত পারি দিয়ে যাবে বিনা হিসাবে জান্নাতে,
কি হকিকত করছো উম্মাতি মোহাম্মাদি গুনাগারের ক্ষমা জন্য তরী, হে রাহমানুর রাহিম গাফুরুর রাহিম তুমি তোমার বান্দা বান্দীর গুনাগারের ক্ষমার জন্য তরী,
৯. কি হৃদয়বিদারক ইতিহাস যুক্ত রক্তের লাল কারবালা,
আবার এই রক্তের লাল কারবালার কি আনন্দময় রহস্য লুকিয়ে রেখেছো,
রহস্যময় প্রেমের মধুর তরী-মহা সাগরের বেধ তুমি রব ও তোমার হাবীব মহাজ্ঞানী।
১০. কারবালা! কারবালা! সে এক মর্মন্তুদ নাম,
মুহাররমের দশ তারিখ, হৃদয় ব্যথার ধাম।
ফোরাতের তীরে সেদিন আঁধার নেমেছিল,
ন্যায় আর অন্যায়ের সে এক মহা যুদ্ধ ছিল।
১১. জালেম কাফের ইয়াজিদের কূটচাল, ক্ষমতার লোভ ছিল চরম সিদ্ধান্ত,
রাসূলের বংশধরকে হাজার ও চিঠির মাধ্যমে খেলাফত কায়েম দীন কায়েমের দাওয়াতের চিঠি এজিদের পক্ষ থেকে,
১২. আপনি হোসাইনের জন্য আমি এজিদ সহ কুফা বাসী বসে আছি আপনার হাতে বায়াতের জন্য,
আপনি হোসাইন আমাদের আশা দাওয়াত ফিরিয়ে দিবেন না দিতে পারেন না আপনি দয়াকরে খুব দূরত্ব কূফা আসবেন,
এই সকল ভালবাসা ছিল কাফের এজিদের ছলনা মিথ্যা মুনাফেকি কূটচাল,
১৩. আর হাজার চিঠি পড় ইমাম হোসাইন (আ.) সত্যের প্রতীক রূপে সপরিবারে কূফার উদ্দেশ্য সফর, বার বার ঘুরে ঘূরে এলেন কারবালা , ইমাম হোসাইন আঃ বুঝতে আর বাকি রইল না, নানাজান বলে গেছেন কারবালার কথা মনে হয়ে গেলো সেই কারবালা কথা, কঠিন পণ বুকে।
১৪. সেই কারবালায় মধ্যে কূফা থেকে ২০ হাজার সৈন্য এজিদের নির্দেশে হোসাইন আঃ ও পরিবার ৭২ জন ফাফেলাকে চতুর্থ দিকে ঘেরাও কেন?
১৫. এজিদের পাঠানো ২০ হাজার সৈন্য ছিল মুসলমান রাসুলের সাহাবি আলেম ৩ তিন হাজার কোরআনে হাফেজ,
কিন্তুক তাঁরা এজিদের ছলনা পথভ্রষ্ট সাহাবী আলেম হাফেজ তাঁরা সকলেই ছিল মুনাফেক,
১৬. ইমাম হোসাইন আঃ খুব দুঃখ ছিল প্রশ্ন ছিল, তোমাদের ২০ হাজার সাহাবী মধ্যে আমার নানাজানকে একজনও ভালবাসো না একজনও সাহাবী ইমানদার নেই?
১৭. কারবালায় পরিস্থিতি খুব ভয়াবহ ইমাম হোসাইন ৭২ জন কাফেলার উপর চরম নির্যাতন এজিদের মাষ্টার মাইন্ড মব সৃষ্টি।
১৮. এইদিকে শিশু আসগর, পিপাসায় বুক ফেটে যাচ্ছে,বাবার কোলে ছটফট, পানি চেয়ে হায়!
পানি চাওয়া হলো ফোরাত নদী থেকে একটু পানি শিশু আজগরের জন্য,
১৯. শিশু আজগরের পানির বিনিময়ে নেমে এলো মুনাফেক কাফের ইয়াজিদ গুষ্টি সৈন্য থেকে
নির্মম তীর এসে বিঁধে তার ছোট্ট শিশুর গলায়,
দুঃখের ঢেউ ওঠে সেদিন কারবালায়।
২০. ইমাম হোসাইন রাঃ কোন বিচলিত হননি কোন ক্রমেই, মুনাফেক কাফের ইয়াজিদে সৈন্য কাছে মাথা নত করেননি, নবীজি মোস্তফা দেওয়ার ঈমান আকিদা পরিশুদ্ধ পথ থেকে সরে আসেননি,
২১. এক এক করে সঙ্গীরা সব হলো শহীদ,
তবুও ইমামের মন হয়নি বিচলিত নবীজি আদর্শকে বিক্রি করেনি। এইভাবে আকবর, কাসেম, আব্বাস একে যুদ্বে—সবাই শহীদী জান্নাতি পেয়ালা গ্রহণ করলো,
২২. ঈমাম হোসাইনের বুকফাটা কান্না শুধু রয়ে গেল।
আছরের নামাযের যখন হলো সময়,
ইয়াজিদের সেনারা ঘেরাও করে নির্দয়।
“নামাযের সময় নেই!” মিথ্যা শয়তানী ফন্দি,
সত্যের পূজারী হোসাইন (আ.) তাতে না হলো বন্দী।
২৩. ইমাম হোসাইন আঃ নামাজের মধ্যে, নামাজ শেষ করার সুযোগ দিল না ইয়াজিদ কাফের কারবালার মুনাফেক মুসলমানদের তীর আর তলোয়ারের আঘাতে জর্জরিত,
সিজদায় লুটিয়ে পড়লেন, রক্তে রঞ্জিত।
ইসলামের তরে সত্যি ঈমান আকিদা তরে নানা জানের উম্মতের লাগিয়া বীরের বেশে দিলেন নিজের জীবন, এই ভাবে কারবালায় ইমাম হোসাইন শহীদ,
সারা বিশ্বে সেদিন কেঁদেছিল প্রকৃতি ও পবন।
২৪. শুধু কাঁদেনি ইয়াজিদ কাফের তাঁর মুনাফেক মুসলমান সৈন্য দল ২০ হাজার সাহাবী হাফেজ আলেম, তাঁরা হোসাইনের নবী বংশের শহীদের পড় আনন্দের মুনাফেকি কান্না,আর নিয়োছিল ইয়াজিদ থেকে বড় ধরনের পুরুষ্কার টাকা বিভিন্ন সেক্টরের ক্ষমতা,
২৫. এই সেই কারবালা কঠিন কালো অধ্যায় ইতিহাস, সেই দিন কেঁদে ছিল গোটা পৃথিবীর নবী প্রেমিক হোসাইন প্রেমিক পাকপাঞ্জতন প্রেমিক আহলে বায়াতে প্রেমিক যাঁরা ছিল তারাই, এখনও কাঁদে বিশ্ব ভূবণ আল্লাহ প্রেমিক রাসুল প্রেমিক পাকপাঞ্জতন প্রেমিকগণ ইমাম হোসাইন আঃ এর জন্য, কিয়ামত পর্যন্ত কাঁদবেন আল্লাহ প্রেমিক রাসুল প্রেমিক পাকপাঞ্জতন আহলে বাইতের প্রমিকগণ কারবালা ঘটনা ইমাম হোসাইনের জন্য,, কারবালা পূর্বে ও আজও ভবিষ্যতে ও কেয়ামত পর্যন্ত মোদের কাঁদায় অবিরত,
২৬. কিন্তুক কাফের ইয়াজিদ গুষ্টি মুনাফেকি যেমন ছলনা কূটচাল করছিল, ইমাম হোসাইন ৭২ নবী পরিবারের উপর ছলনার কান্না আর্তনাদ ছিল,,তদরুপ এই ইয়াজিদ গুষ্টি মুনাফেক মুসলমান আলেম হাফেজ বর্তমান রয়েছে ভবিষ্যতে থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে ছলনা কূটচাল কান্না আর্তনাদ, কিন্তুক তাদের মিশন হচ্ছে ইয়াজিদে,, আমরা আল্লাহ প্রেমিক নবী প্রেমিক হোসাইন পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত প্রেমিকগণ সাবধান সাবধান থাকতে হবে ইয়াজিদ গুষ্টি মুনাফেক তাদের ছলনা কূটচাল থেকে,,
২৭. কারবালা ইতিহাস থেকে হে মুসলিম
সুশিক্ষার আলো নিজেকে জাতিকে মুসলিমকে জ্বালো, হাজারও পথভ্রষ্ট বাধাঁ অতিক্রম করে,ইমাম হোসাইনের বীরে মতন নবীজীর আদর্শের পথ ধরো বীরের বেশে পথ দেখাও জাতিকে মুসলিমকে।
আর সত্যের পথে অবিচল থাকো আর থাকতে হবে চিরকাল,
২৮. তাহলেই হবে স্বার্থকতা মুসলিম উম্মাদের
কারবালার ইমাম হোসাইন আঃ ৭২ জনের নবীজি বংশের শহীদের রক্তে প্রতিদান, আর এই কারবালার ইতিহাস রহস্য লেখা থাকবে মহাকাল।
২৯. হে মুসলিম জাগো হক পথে পরিশুদ্ধ ঈমান আকিদা নবীজি হোসাইনি পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত পথে আসো,, ইসলামি ৭৩ দলের মধ্যে ৭২ দল ফেতনা ফেসাদ ছলনা কূটচাল মিথ্যা ইয়াজিদ শয়তানের গুপ্তচর থেকে বের হয়ো আসো,, আসো হোসাইনি পথে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত খাঁটি সুন্নিহতে শুধু একটি দল নবীর দল সেই দলে প্রবেশ করো যদি তুমি চীরকাল চিরস্থায়ী জগতের চিরজীবী হতে চাও।
৩০. হে রাহমানুর রাহিম গাফুরুর রাহিম তুমি মোদেরকে হোসাইনি মুসলমান হোসাইনি প্রেমিক রাসুল প্রেমিক পাকপাঞ্জতন প্রেমিক আহলে বায়াতে প্রেমিক তুমি রাব্বানার প্রেমিক হিসাবে কবুল করো,, চাইনা তোমার জান্নাত চাইনা তোমার জাহান্নাম,,
৩১. নিজের অন্তর মস্তিষ্ক কলিজা থেকে বহিঃপ্রকাশ, যদি কোন রকম ভূলটুটি হয় ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন, এবং ভালবাসার সহিত সহি দলিল ভিত্তিক শুদ্ধিয়ে দিবেন,ফেতনা ফেসাদ নয় প্রতিহিংসা নয়,, যেহেতু মানুষ মহাজ্ঞানী নয়, আমি অধম গুনাহগার মানুষ ক্ষুদ্র মানুষ বিন্দু মাএ কোরআন হাদিসের ক্ষুদ্র জ্ঞানের অধীকারী হতে পারেনি, তা-ই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন,
৩২. অবশেষে কারবালায় মূল রহস্য হলো, এখানে মারেফাত ও হকিকত ও নবীজি সাঃ পাকপাঞ্জতনের প্রেমের রহস্য ইমাম হোসাইন আহলে বাইত ভালোবাসা রহস্য, উম্মাতি মোহাম্মাদি রাহমানুর রাহিমে প্রেমের শান মানে রহস্য মানবজাতির শান্তির কল্যান জীবনের সত্যি সন্ধান ও আল্লাহ তায়ালার সত্যি সন্ধান সরল সঠিক পথে পরিশুদ্ধ সত্যির সন্ধান, রাসুলুল্লাহ সাঃ পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত ও বেলায়েতের সত্যির সন্ধান ও মানবজাতির দুনিয়া ও পরকালে কল্যান মুক্তিপথ বের হয়ে আসছে, শুধু মাএ মানবতার শান্তি কল্যান ক্ষমার জন্যই কারবালা, এই কারবালাকে নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা ও গবেষণা করা পড়, বের হলো শুধু মাএ উম্মাতি মোহাম্মাদি ক্ষমার জন্য ,, যদি আমার চিন্তা চেতনা গবেষণার কলম থেকে কোন লেখা ভূলটুটি হয় ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং অনুগ্রহ করে পরিশুদ্ধ করার সুযোগ দিবেন,দয়া করে কোন ফেতনা ফেসাদ সৃষ্টি করবেন না,,
৩৪. হে মুসলিম উম্মাহ একটু গভীরভাবে চিন্তা করেন, নবীজি সাঃ ও পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত নবী বংশধর , আমাদের মানবজাতির শান্তি কল্যান মুক্তিপথ ক্ষমাপথের জন্য মাগফেরাত নাজাত জন্য, সকলেই দুনিয়ার শান্তির জীবন ধন দৌলত সম্পদ ক্ষমতা এমনকি নিজের জীবন উৎসর্গ করলেন শহীদ হলে জায়গার জায়গায় পবিত্র দেখের রক্ত দিলেন,, আর আমরা উম্মত কি করছি কোন পথে চলছি কোন আর্দশের পথে চলছি, এখনও আমরা চিন্তা করছিনা,, এখনও সময় আছে আসুন আমরা পরিশুদ্ধ ঈমান আকিদা কোরআন সুন্নাহভিত্তিক জীবন গড়ি রাসুলুল্লাহ সাঃ এর আর্দশ চরিত্র জীবন গড়ি ইমাম হোসাইনির আর্দশের জীবন গড়ি পাকপাঞ্জতন আহলে বায়াতে বেলায়েতের বাদশা মাওলা আলীর জীবন আদর্শ জীবন গড়ি মা ফাতেমা আর্দশের জীবন গড়ি, এবং বিনা দলিলে রাসুলুল্লাহ সাঃ কে পাকপাঞ্জতনকে নিজের প্রাণ জান মাল পরিবার সন্তান জীবন থেকে বেশী, হাজার গুনের চেয়েও বেশী অন্তরে মুখে সুরতে চলাফেরা কথাবার্তা ভালবাসতে হবে তাতে কোন বিন্দু মাএ সন্দেহ নেই,,,, আর তা না হলে, তুমি আমি পৃকৃত ইমানদার হতে পারবো না কোন মুসলমান হিসাবে মৃত্যুকালে হাশরে কবরে মিজানে পুলসেরাত দাবি করতে পারবো না ,, কাফের এজিদ মুনাফেক মুসলমান হিসাবে এজিদ গুষ্টি মুসলমান হিসাবে মৃত্যু কালে কবরে হাশরে মিজানে পুলসেরাতে পরিচিত হয়ে চিরস্থায়ী জাহান্নামে প্রবেশ করতে হবে,,
অবশেষে প্রার্থনা মোনাজাত তোমরা চরণে অগো আল্লাহ,
৩৫. হে রাহমানুর রাহিম গাফুরুর রাহিম তোমার চরণে প্রার্থনা মোনাজাত হে সৃষ্টিকর্তা পালনকর্তা রিজিক দাতা সর্বশক্তিমান মালিক, একমাত্র তুমিই অসীম দয়াবান দয়ালু সকল কিছুর ক্ষমাশীল ক্ষমাকারী রহমতের মালিক বরকতের মালিক মাগফেরাত নাজাত মুক্তি দেওয়ার মালিক, রিজিকে মালিক মৃত্যুর দেওয়ার মালিক আবার জীবিত করার মালিক,ধ্বংস করার মালিক আবার পূর্ণগঠনের মালিক,দুনিয়াও পরকালে কল্যান জীবন দেওয়ার মালিক ক্ষমতা সম্মান ইজ্জত সম্পদ ফকির বাদশা দেওয়া নেওয়া মালিক,,কে জান্নাতে যাবে কে জাহান্নামে যাবে কবর হাশরের মিজানে পুলসেরাত ও বিচার বিভাগের মালিক, তুমিই একমাত্র আমাদের আল্লাহ তোমার অদ্বিতীয় সমতূল্য কেউ নেই তোমার কোন তুলনায় হয় না,,তোমার কোন শরীক নেই,,, তা-ই তুমি মোদেরকে হেদায়েত নছিব করো, তুমি মোদেরকে ক্ষমা করো রহমত মাগফেরাত নাজাত নছিব করো দুনিয়া ও পরকালে মানবতার শান্তির কল্যানের জীবন যাপন নছিব করো,তোমার পথের পথিক হিসাবে কবুল তোমার দীদার ও রাসুলে দীদার ভালবাসা রহমত দয়ামায়া নছিব করো, সত্যি সন্ধান রাসুলুল্লাহ সাঃ পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত হোসাইনি মুসলমান হিসাবে কবুল করো, সরল সঠিক ঈমান আকিদা পথে পরিচালিত করো,, জালিম এজিদ গুষ্টি মুনাফেক মুসলমান আলেম থেকে শয়তানের ফেতনা ফেসাদ হিংসা প্রতিহিংসা থেকে দাজ্জাল ফেতনা ফেসাদ থেকে সকল গুনা সমুহ থেকে সকল অন্যায় জুলুম নির্যাতন মানুষ শয়তানের ফেতনা ফেসাদ হিংসা প্রতিহিংসা শুএুতা পোষণ থেকে রক্ষা করো হেফাজত করো, পৃথিবীতে মানবতার কল্যনে শান্তি দাও মানবতার সীমালঙ্ঘন কারী সন্তাসি জঙ্গি বাদী ইহুদি উগ্রবাদী সন্তাসি রক্তপাত হত্যা হানাহানি সহিংসতা মারামারি ফেতনা ফেসাদ সুদ ঘুস হারাম দূর্নীতি চাঁদাবাজ থেকে রক্ষা করো, মোদেরকে এবং মোদের বাবা মা ভাই বোন পরিবার সন্তান আপনজন প্রতিবেশী সকল উম্মাতি মোহাম্মাদি হোসাইনি মুসলিমকে, পৃথিবীতে যত মানবতার শান্তির সীমালঙ্ঘন কারী আছে তাদেরকে হেদায়েত করো আর হেদায়েত না থাকলে পৃথিবীতে মানবতার শান্তির জন্য তাদেরকে ধ্বংশ করো, কবুল করো মোনাজাত মোদের হে রাহমানুর রাহিম গাফুরুর রাহিম , তোমার বন্ধু নবীজি সাঃ তোমার প্রিয় হাবিবের উছিল্লা কবুল করো রহমত করো মাগফেরাত নাজাত দাও রহমকরো, পাকপাঞ্জতন আহলে বাইত কারবালা মহররমের ১০ তারিখে উছিল্লা, মহররমের পবিত্র মাসের উছিলা বেলায়েতে বাদশা মাওলা আলী আঃ মা ফাতেমা রাঃ মাওলা ইমাম হাসান হোসাইন এর উছিল্লা এবং তোমার প্রিয় পাগল সকল অলীআল্লা গণের উছিল্লা কবুল করো,, এই মোনাজাত মনের পূর্ণভাষনা,,
লেখক চিন্তক গবেষক পার্থনায়ে
আমি অধম গুনাহগার
মোঃ নাছির উদ্দীন নাছিম মোল্লা
উপদেষ্টা, টুয়েন্টি সিক্স চ্যানেল,